Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

গণতন্ত্রের উদ্বেগের প্রতিধ্বনি

সোমবার সিবিআইয়ের ‘প্রতিষ্ঠা দিবস’ উপলক্ষ্যে ডি পি কোহলি মেমোরিয়াল লেকচারে অংশ নেন ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়। তাঁর ভাষণের বিষয় ছিল—‘ফৌজদারি মামলার বিচারে গতি আনতে প্রযুক্তির সাহায্য গ্রহণ’। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির তরফে বেআইনিভাবে ইলেকট্রনিক ডিভাইস বাজেয়াপ্ত করার সমস্যাটি তিনি নতুনভাবে সামনে আনেন সেদিন। এই প্রসঙ্গে প্রধান বিচারপতি মন্তব্য করেন, নাগরিকের ব্যক্তিগত ডিভাইস আইনি পদ্ধতি এড়িয়ে বাজেয়াপ্ত করার ঘটনাগুলিতে তদন্তের অপরিহার্যতা ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকারের মধ্যে ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। তিনি মনে করেন, এটা কাম্য নয়। তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য, এই দিকটি অবিলম্বে এবং গুরুত্বসহকারে দেখা প্রয়োজন। ফৌজদারি মামলার বিচারের ক্ষেত্রে তল্লাশি ও বাজেয়াপ্ত করার ক্ষমতা এবং নাগরিকের গোপনীয়তার অধিকারের মধ্যে একটি সূক্ষ্ম ভারসাম্য থাকা জরুরি। সেটি একটি ন্যায্য ও ন্যায়সঙ্গত সমাজের ভিত্তি। নতুন ফৌজদারি আইনে, আইন প্রণয়নকারী সংস্থাগুলিকে বাজেয়াপ্ত করার যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, সরাসরি তারও উল্লেখসহ সতর্ক করেছেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। তিনি বলেন, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতার (বিএনএসএস) ধারা ৯৪ এবং ভারতীয় সাক্ষ্য অধিনিয়মের (বিএসএ) ধারা ১৮৫—আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলিকে ডিজিটাল প্রমাণসহ নথি তলব করার ক্ষমতা দিয়েছে। তাই নয়া ফৌজদারি আইনের অধীনে এই নতুন ক্ষমতার উল্লেখসহ তার যথাযথ প্রক্রিয়া বজায় রাখার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন তিনি।
একটি বিরল পদক্ষেপে, বেআইনি বাজেয়াপ্ত সংক্রান্ত একটি মামলারও উল্লেখ করেন প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়। মামলাটি এখনও সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। ২০২২ সালের অক্টোবরে ফাউন্ডেশন ফর মিডিয়া প্রফেশনালসের দায়ের করা একটি মামলার কথাও প্রধান বিচারপতি এই প্রসঙ্গে উত্থাপন করেন। আবেদনকারীরা শীর্ষ আদালতের নজরে এনেছেন যে, ইলেকট্রনিক ডিভাইস বাজেয়াপ্ত করার বিষয়ে কোনও গাইডললাইন বা নির্দেশিকা নেই! ওই মামলার সূত্রেই তাঁর বক্তব্য, তেমন গাইডলাইন তৈরি না-হওয়া পর্যন্ত সিবিআইকে তার ক্রাইম ম্যানুয়াল অনুসরণ করার নির্দেশ আগেই দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। ১৪ ডিসেম্বর, কেন্দ্রীয় সরকার শীর্ষ আদালতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল যে নির্দেশিকা তৈরি না-হওয়া পর্যন্ত ডিজিটাল সাক্ষ্য সংক্রান্ত ক্রাইম ম্যানুয়ালই সিবিআই অনুসরণ করবে। কিন্তু কেন্দ্র এখনও পর্যন্ত ইলেকট্রনিক ডিভাইস বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশিকা প্রণয়ন করেনি বলেই প্রধান বিচারপতি এদিন উষ্মা প্রকাশ করেন। নরেন্দ্র মোদির কেন্দ্রীয় সরকারের ভূমিকা নিয়ে তিনি সরাসরি কিছু না বললেও, এই আমলে নাগরিকের গোপনীয়তার অধিকার যে পদে পদে লঙ্ঘিত হচ্ছে তা পরিষ্কার করে দিয়েছেন তিনি। প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড় একইসঙ্গে মুখ খোলেন বিচারের দীর্ঘসূত্রতার বিরুদ্ধেও। তাঁর বক্তব্য, আইনভঙ্গের গুরুতর অভিযোগ আনার পর বিলম্বিত বিচারে অভিযুক্তদের ব্যক্তিজীবন এবং ভাবমূর্তি দুটিই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
সোজা কথায়, সিবিআই এবং অন্য আইনপ্রণয়নকারী সংস্থাগুলির অতিসক্রিয়তা ও আইনি প্রক্রিয়ায় কেন্দ্রের খামতি বিচার বিভাগের শীর্ষ মহল মোটেই ভালো চোখে দেখছে না। কারণ এতে নাগরিকরা, বিশেষ করে বিরোধীরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন এবং সুবিচার অনেকের কাছেই অধরা থেকে যাচ্ছে। বস্তুত, বিরোধী দলগুলির দীর্ঘদিনের অনেক অভিযোগই মান্যতা পেয়েছে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির তাৎপর্যপূর্ণ কথায়। তাঁর পর্যবেক্ষণও যথার্থ—এইভাবে সেন্ট্রাল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগশেনর মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থারও ক্ষতি হচ্ছে। লক্ষ্যচ্যুত হয়ে পড়ছে সিবিআই। এই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা বা তদন্তকারী সংস্থার অগ্রাধিকার হওয়ার কথা জাতীয় নিরাপত্তা কিংবা দেশের বিরুদ্ধে সংগঠিত অপরাধের মোকাবিলা। তার পরিবর্তে আমরা এটাই দেখছি যে, সিবিআই এখন অনেক কম গুরুত্বের কিছু ফৌজদারি অভিযোগের পিছনে ছুটে ক্লান্ত হচ্ছে! আরও দুর্ভাগ্য যে, প্রবণতাটি ক্রমবর্ধমান।  অথচ ওইসব ঘটনার তদন্তের পক্ষে রাজ্য পুলিস অথবা খুব বড় জোর সিআইডি’ই যথেষ্ট। তার বদলে, এখন কথায় কথায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ নিয়ে নাজেহাল কেন্দ্রীয় সংস্থাটি। প্রধান বিচারপতি আলাদাভাবে উল্লেখ না করলেও একই হাল ইডি, এনআইএ’র মতো সংস্থাগুলির তদন্তেরও। সব মিলিয়ে বহু ব্যবহারে ধার নষ্ট হচ্ছে একদা ধারালো অস্ত্রগুলির। ব্যাপারটি সেই পালে বাঘ পড়ার গল্পের মতোই। যেদিন সত্যিকার সিবিআই, ইডি বা এনআইএ তদন্ত জরুরি হবে, সেদিনও মনে হবে কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে ফালতু ডাকা হয়েছে! সব মিলিয়ে প্রধান বিচারপতির কথায় যে উদ্বেগ প্রকাশ পেয়েছে, তার শরিক সারা দেশ, গোটা শান্তিকামী গণতান্ত্রিক সমাজ।
03rd  April, 2024
আতঙ্কেই কি ভোলবদল?

মাধ্যমিক পরীক্ষায় ‘বি’ গ্রেড পেয়ে (৩৪—৪৪ শতাংশ নম্বর) কোনও পড়ুয়া প্রথম হয়েছেন, এমন অবাস্তব ঘটনা কল্পনাও করা যায় না। কিন্তু নির্বাচনী গণতন্ত্রে এমনটা হতেই পারে! সাধারণ বিবেচনায় একটি রাজনৈতিক দল বা গোষ্ঠী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের (ন্যূনতম ৫১ শতাংশ) ভোট পেয়ে সরকার গঠনের দাবিদার হবে—এমনটাই হওয়া উচিত। বিশদ

নিন্দনীয় প্রয়াস

‘নহি দেবী, নহি সামান্যা নারী।/ পূজা করি মোরে রাখিবে ঊর্ধ্বে/ সে নহি নহি,/ হেলা করি মোরে রাখিবে পিছে/ সে নহি নহি।/ যদি পার্শ্বে রাখ মোরে/ সংকটে সম্পদে,/ সম্মতি দাও যদি কঠিন ব্রতে/ সহায় হতে,/ পাবে তবে তুমি চিনিতে মোরে।’ —চিত্রাঙ্গদা’য় বলেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
বিশদ

29th  April, 2024
কড়ায় গণ্ডায় বুঝে নিতে...

ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরিকে জাগিয়ে দিলে কী হয়, রাজধানী দিল্লিকে ঘিরে সাড়ে তিন বছর আগে কৃষক বিক্ষোভের সময় তা নিশ্চয়ই টের পেয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। ২০২০-২১-এর সেই উত্তাল কৃষক আন্দোলনের কাছে মাথা নত করে সরকারের মুখ পুড়িয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। বিশদ

28th  April, 2024
কোন আতঙ্কে সীমা অতিক্রম?

ভালো ব্যাটসম্যান যিনি হবেন, ক্রিকেটের ব্যাকরণ মেনে তিনি সোজা ব্যাটে খেলবেন, এটাই প্রত্যাশিত। দশ বছরের শাসক নরেন্দ্র মোদি ও তাঁর দলের দাবিও হল, এই আমলে সোজা ব্যাটে খেলার মতো অনেক কিছু রয়েছে। বিশদ

27th  April, 2024
আপাতত দুর্ভোগের গ্যারান্টি

২০১৪ সালে মোদি দিল্লির কুর্সি দখল করেন মনমোহন সিংয়ের অর্থনীতিকে দুয়ো দিয়ে। তিনি একইসঙ্গে মুণ্ডপাত করেন নেহরু-গান্ধী পরিবারতন্ত্রের। তাঁর মূল বক্তব্য ছিল, স্বাধীনতার সাড়ে ছয় দশক পরেও সবদিক থেকে দেশের দীনহীন অবস্থার এক ও একমাত্র কারণ ওই পরিবার নিয়ন্ত্রিত কংগ্রেস দলের নীতি।
বিশদ

26th  April, 2024
কমিশনের নজরদারি জরুরি

‘দেশ কে গদ্দারোঁ কো গোলি মারো সালো কো।’—এই হিন্দি স্লোগানের বাংলা মানে, ‘দেশদ্রোহীদের গুলি করে মেরে দাও।’ ২০২০ সালে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের বিরুদ্ধে এই স্লোগান দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। নালিশ যায় নির্বাচন কমিশনে। সে-বছর ১ মার্চ নয়াদিল্লিতে এক সাংবাদিক বৈঠকে এই হেট স্পিচ নিয়ে মন্ত্রী মহোদয় একাধিক মিডিয়ার প্রশ্নের মুখে পড়েন।
বিশদ

25th  April, 2024
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

24th  April, 2024
অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
একনজরে
আগামী দু’বছরের মধ্যে একটা ট্রফি জিততেই হবে বাবর আজমদের। ওডিআই ও টি-২০ ফরম্যাটে পাকিস্তানের প্রধান কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর ক্রিকেটারদের ...

জমি দুর্নীতি মামলায় ধৃত ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের জামিনের আবেদনের প্রেক্ষিতে ইডির জবাব চাইল সুপ্রিম কোর্ট। সোমবার এই মামলার শুনানি ছিল বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চে। আগামী ৬ মের মধ্যে এব্যপারে জবাব দিতে হবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী ...

 নির্বাচন ঘোষণার পর থেকেই  দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার চারটি লোকসভা আসনের প্রার্থীদের প্রচার শুরু হয়ে যায় পুরোদমে। তার প্রায় দেড় মাস পর দেখা যাচ্ছে, প্রচার ও বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচির সংখ্যার নিরিখে যাদবপুর লোকসভা অন্য কেন্দ্রগুলির তুলনায় অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। ...

অটো দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক বধূর। ঘটনায় জখম হয়েছেন অটোয় থাকা আরও এক যাত্রী। সোমবার সকালে ঘটনাটি ঘটে শীতলকুচি-মাথাভাঙা রাজ্য ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস
১৬৩৯ - দিল্লির লালকেল্লার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়
১৮৪৮- শিল্পী রাজা রবি বর্মার জন্ম
১৯১৭ – সঙ্গীতবিশারদ দিলীপকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৯ - জালিওয়ান ওয়ালাবাগের নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রিটিশ প্রদত্ত নাইট উপাধি ত্যাগ করেন
১৯১৯- বিশিষ্ট তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লারাখার জন্ম
১৯৩৯- কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সুভাষচন্দ্র বসু
১৯৪৫ -  জার্মান বাহিনীর মিত্রশক্তির কাছে আত্মসমর্পণ
১৯৪৫ – ইতালির একনায়ক মুসোলিনীর মৃত্যু
১৯৪৯ -  বিশিষ্ট লোকসঙ্গীত শিল্পী উৎপলেন্দু চৌধুরীর জন্ম
১৯৫৪ -  ভারত ও চীনের মধ্যে পঞ্চশীল চুক্তি সম্পাদিত
১৯৭০ - টেনিস খেলোয়াড় আন্দ্রে আগাসির  জন্ম
১৯৮০ - চলচ্চিত্র নির্দেশক ও প্রযোজক স্যার আলফ্রেড যোসেফ হিচককের মৃত্যু
১৯৯৭ -   ব্রিটেন চীনের কাছে হংকংকে ফিরিয়ে দেয়
২০২০ - বিশিষ্টঅভিনেতা  ইরফান খানের মৃত্যু 

29th  April, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫৭ টাকা ৮৫.০০ টাকা
পাউন্ড ১০২.১২ টাকা ১০৬.৬৩ টাকা
ইউরো ৮৭.৩৭ টাকা ৯১.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৯০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। ষষ্ঠী ৪/৫৩ দিবা ৭/৬। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র ৫৭/৩০ রাত্রি ৪/৯। সূর্যোদয় ৫/৮/৩৯, সূর্যাস্ত ৫/৫৯/৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ গতে ১০/১৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৩/২৫ গতে ৫/৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/২৬ গতে ২/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৫ গতে ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৩ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। 
১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। সপ্তমী রাত্রি ২/৪৫। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র রাত্রি ১/৩৩। সূর্যোদয় ৫/৯, সূর্যাস্ত ৬/০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৭ গতে ১০/১৪ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৬ মধ্যে ও ৩/২৯ গতে ৫/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৯ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২২ গতে ২/৪৯ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২২ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৪ গতে ৮/৪৭ মধ্যে। 
২০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: লখনউকে ১৪৫ রানের টার্গেট দিল মুম্বই

09:34:27 PM

আইপিএল: ৪৬ রানে আউট ওয়াধেরা, মুম্বই ১১২/৬ (১৭.১ ওভার),বিপক্ষ লখনউ

09:18:21 PM

আইপিএল: ১ রানে আউট নবি, মুম্বই ১২৩/৭ (১৮.১ ওভার),বিপক্ষ লখনউ

09:12:19 PM

আইপিএল: ৩২ রানে আউট ঈশান কিষান, মুম্বই ৮০/৫ (১৪ ওভার),বিপক্ষ লখনউ

08:49:28 PM

আইপিএল: মুম্বই ৬৫/৪ (১১ ওভার),বিপক্ষ লখনউ

08:45:55 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট হার্দিক পান্ডিয়া, মুম্বই ২৭/৪ (৫.২ ওভার),বিপক্ষ লখনউ

08:17:17 PM