Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

স্বাগত উন্নয়নের রাজনীতি

কোভিড সংক্রমণের সংখ্যা ভারতে ৮০ লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছে। মৃতের সংখ্যাও লক্ষাধিক হয়েছে কিছুদিন আ঩গেই। কিন্তু এর মাঝে লুকিয়ে রয়েছে সবচেয়ে স্বস্তির খবরটি—ভারতে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৭৩ লক্ষের বেশি নারী পুরুষ শিশু। পশ্চিমবঙ্গে মোট আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে ৩ লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছে। সাড়ে ৬ হাজারের বেশি মানুষ মারা গিয়েছেন। একই সঙ্গে আমাদের রাজ্যকে স্বস্তিতে রেখেছে সুস্থতার অত্যন্ত উচ্চ হার—এখনও পর্যন্ত ৩ লক্ষ ১৪ হাজারের বেশি নানা বয়সি নারী-পুরুষ সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে গিয়েছেন। পশ্চিমবঙ্গে কোভিড টেস্টের পরিকাঠামো বড় হয়েছে। মানুষের মধ্যে সচেতনতাও বেড়েছে। কোভিড রোগী এবং তাঁদের পরিবারগুলিকে নিয়ে প্রথমদিকের ভীতি, ঘৃণাও কেটে যাচ্ছে। তার ফলে বহু মানুষ রোগলক্ষণ সামান্য প্রকাশ পাওয়ামাত্রই নির্ভয়ে টেস্ট করাচ্ছেন। রেজাল্ট ‘পজিটিভ’ হলে রাজ্য সরকারি ব্যবস্থা অথবা বেসরকারি হাসপাতালের মাধ্যমে চিকিৎসার সুযোগ নিচ্ছেন। সবে গেল সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজো। পুজোয় মানুষের ঘোরাঘুরি এবং মেলামেশা বাড়বে ধরে নিয়ে প্রশাসনের আশঙ্কা ছিল যে হঠাৎ করে কোভিড সংক্রমণ বেড়ে যাবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে তাঁর সরকারও তেমনি হাসপাতালগুলোকে সতর্ক করে দিয়েছে। কোভিড রোগীদের জন্য বেডের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। কোভিড টেস্টের সরকারি সুযোগ বিকেন্দ্রিত করা হয়েছে। এমনকী, বেসরকারি জায়গা থেকে টেস্টের খরচও কমিয়ে দেওয়া হয়েছে একধাক্কায় অনেকটা। 
সব মিলিয়ে রাজ্য সরকারের লাগাতার আন্তরিক প্রচেষ্টায় কোভিড ভীতিটা কমে গিয়েছে। তাই বলে যা-খুশি করার লাইসেন্সও দেওয়া হয়নি। মানুষকে সবরকমে সতর্ক পদক্ষেপ করার ব্যাপারেই উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। সবাই না-হলেও বেশিরভাগ মানুষ তাতে সাড়া দিচ্ছেন। মাস্ক মাস্ট—এই চেতনাই সরকারের বড় ভরসা। আর বেড়েছে হাতধোয়া এবং স্যানিটাইজার ব্যবহারের প্রতি আগ্রহ। অর্থাৎ কোভিড আজ আতঙ্কের বদলে একটি চেতনায় রূপান্তরিত হয়েছে। মানুষও বুঝে গিয়েছে, এই বাস্তব চেতনা ছাড়া কোভিডের সঙ্গে লাগাতার লড়াই করা সম্ভব নয়। অন্তত যতদিন না ভ্যাকসিন সবাই পান, ততদিন এই লড়াই নিখুঁতভাবে চালিয়ে যেতেই হবে। লড়াইটা সিস্টেমেটিকভাবে চালানোর মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে, স্বাভাবিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ফিরে যাওয়ার ব্যাপারটা নিশ্চিত করা। কথায় বলে, বসে খেলে রাজার ভাণ্ডারও শূন্য হয়ে যেতে বেশি দেরি হয় না। অর্থাৎ সরকারি কোষাগার থেকে দান খয়রাতিরও একটা সীমা ও সীমাবদ্ধতা রয়েছে। সবচেয়ে গরিব শ্রেণীকে শুধু কোষাগারের টাকা বিলিয়ে জোগান বাড়ানোর যে কথাটা বলা হচ্ছে, সেটা নিতান্তই কৃত্রিম এক ব্যবস্থা এবং তাতে যে সুরাহা হতে পারে সেটাও সাময়িক। 
দীর্ঘমেয়াদি সুরাহা হল সবাইকেই নিজ নিজ চাকরি, পেশা বা ব্যবসায় ফিরে যেতেই হবে। আর সেটা যত দ্রুত সম্ভব হয় তত মঙ্গল। নয় নয় করে সাত মাস পেরিয়ে গিয়েছে। প্রথমদিকে ইমারজেন্সি ডিউটিগুলোই চালু ছিল। আনলক পর্ব থেকে বাকি অনেক ক্ষেত্রে মানুষ যোগ দিচ্ছেন। কাজে ফিরে যাওয়ার প্রবণতা রোজ বাড়ছে। তবু, এখনও স্কুল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, লাইব্রেরি, গবেষণা প্রতিষ্ঠান-সহ অনেক জায়গা বন্ধ। সবচেয়ে বড় সমস্যা হল—ভারতের লাইফ লাইন যে লোকাল ট্রেন, সেটা চালু হয়নি। বাস এবং মেট্রো রেল পরিষেবাও আংশিক সচল হয়েছে মাত্র। ফলে, বহু সাধারণ মানুষ আন্তরিকভাবে চাইলেও কাজে ফিরতে পারছেন না। পুজো কেটে যাওয়ায় কাজে ফেরার তাগিদ বেড়েছে। বাংলার মানুষের এই মনোভাব এবং উৎসাহ যথার্থ পরিমাপ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি এটাকে বিশেষভাবে কাজে লাগাতে চান। তাঁর সরকারের মাধ্যমে রাজ্যজুড়ে বিপুল উন্নয়নমূলক কাজকর্মের সুযোগ রয়েছে। প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়ার উদ্দেশ্যে ৫ নভেম্বর নবান্নে মিটিং ডেকেছেন তিনি। সব দপ্তরের মন্ত্রী এবং আমলারা উপস্থিত থাকবেন। সেদিন নেওয়া হবে এযাবৎ হওয়া কাজকর্মের বিস্তারিত হিসেব। লক্ষ্য, আগামী কয়েক মাসের মধ্যে উন্নয়নের যাবতীয় ঘাটতি পূরণ করে ফেলা। বিধানসভা ভোটের ঢাকি কাঠি-পড়া শুধু সময়ের অপেক্ষা। সন্দেহ নেই, এইসময় উন্নয়নের সঙ্গে কোনওরকম আপস করবেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বিরোধীরা এর মধ্যে ভোটের রাজনীতি দেখবেন নিশ্চয়। তবু এই উদ্যোগ স্বাগত। যে-রাজনীতি উন্নয়নে গতিসঞ্চারে সক্ষম সেই রাজনীতি লাগাতার হোক। 
30th  October, 2020
শাসকের মনীষী বন্দনা

একে কি বলা যায় বোধোদয়? নাকি রাজনৈতিক অভিসন্ধি? যাই হোক, বাংলার মানুষ আবেগপ্রবণ হলেও বুদ্ধি বিবেচনায় তাদের ঘাটতি নেই। শিক্ষায় হোক, সংস্কৃতিতে বা স্বাধীনতা আন্দোলনেও বাংলার কৃতী সন্তানরা অনেক দৃষ্টান্ত রেখেছেন। বাংলার মনীষীরা ভারতবর্ষকে নানা ক্ষেত্রে পথও দেখিয়েছেন। তাঁরা শুধু বাংলার গর্ব নন, দেশেরও গর্ব। তাঁদের ভোটের রাজনীতির আঙিনায় টেনে এনে বাঙালি ভাবাবেগকে উসকে দেওয়ার প্রবণতা আদৌ বাঞ্ছনীয় নয়। অথচ দেখা যায়, ভোট এলেই রাজনীতির কলাকুশলীরা প্রায়ই দেশবরেণ্য মনীষীদের প্রসঙ্গ টেনে মানুষের মন জয়ের চেষ্টা করেন। বিশদ

উন্নতশির বাংলার অর্থনীতি

কোভিড সংক্রমণ ভারতীয় অর্থনীতিকে খাদের কিনারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। লকডাউনের ফলে মাইনাস ২৩.৯ শতাংশের পতন প্রত্যক্ষ করেছে। এই রেকর্ড সঙ্কোচন থেকে অর্থনীতিকে উদ্ধার করা কতটা কঠিন তা অর্থনীতির পণ্ডিতরা জানেন। যে সরকার তার যে-কোনও রকম ব্যর্থতা অস্বীকার করতে কুণ্ঠিত, এমনকী লজ্জিত নয়, সেই সরকারের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনও অবশেষে অর্থনীতির হাড়ির হাল মেনে নিয়েছেন। বিশদ

29th  October, 2020
শারদ শুভেচ্ছা 

জাতীয় সড়ক ধরে এগলে হালকা হাওয়ায় দুলতে থাকা কাশফুল চোখে পড়ছে। গ্রাম বাংলার আনাচে-কানাচে শিউলি ফুলের গন্ধ জানান দিচ্ছে দেবীপক্ষ শুরু হয়ে গেছে। সেই পুজো মণ্ডপ, সেই আলোর বাহার, সেই একচালা থেকে নানা বিহঙ্গে মায়ের রূপ।   বিশদ

23rd  October, 2020
কেবলই স্তুতি! 

 নানা দেশের স্বাস্থ্য পরিষেবার বেহাল দশাকে সামনে এনে দিয়েছে করোনা মহামারী। ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবার চিত্রটিও করুণ। করোনা সংক্রামিত সঙ্কটাপন্ন প্রতিটি রোগীর জন্য হাসপাতালে চিকিৎসার সুযোগ নেই। এই সুযোগ করে দিতে কেন্দ্রের সরকার ব্যর্থ হয়েছে। কারণ উপযুক্ত পরিকাঠামোর অভাব। নেই প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক। বিশদ

22nd  October, 2020
দূর থেকে দুর্গা দর্শন 

করোনা বদলে দিয়েছে জীবনের অনেক কিছুই। বদলে দিয়েছে বহু মানুষের পেশা। করমর্দন আলিঙ্গনের দিনও শেষ। বদলে হাতজোড় করে নমস্কার। জীবনমরণের সমস্যা যেখানে, সেখানে ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় সতর্কীকরণের বিধিনিষেধ মানতেই হবে সকলকে। দেবীপক্ষের শুরুও হয়ে গেছে। মণ্ডপে মণ্ডপে দেবী আরাধনার জন্য প্রস্তুতিপর্ব তুঙ্গে। বিশদ

21st  October, 2020
এবার কি রাষ্ট্রপতি শাসনের জুজু! 

 শাসক এবং বিরোধীদল, সকলেরই এখন পাখির চোখ বাংলার ভোট। তাই উৎসবের আবহে ভোটের জন্য জমি তৈরির কাজও শুরু করে দিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলি। শাসকদল তৃণমূল চাইছে ভোট ব্যাঙ্ক অক্ষত রেখে ফের ক্ষমতায় ফিরতে। আর বিরোধীরা, বিশেষত বিজেপি স্বপ্ন দেখছে বাংলা জয়ের। বিশদ

20th  October, 2020
‘সবকা’ নয়, ধনীদের বিকাশ 

ব্যক্তিগত অর্থ সম্পদে তাঁর নাকি বিন্দুমাত্র আসক্তি নেই। তিনি দেশবাসীর ‘সেবক’ হিসেবে নিজেকে প্রচারের আলোয় আনতে ভালোবাসেন। সেই তাঁর সরকারের ‘কল্যাণেই’ বিশ্ব ক্ষুধা সূচকের নিরিখে বাংলাদেশের চেয়েও নীচে নেমে গেল ভারত। ‘সবকা বিকাশ’ এমনই হল যে ধনী আরও ধনী হল। গরিব হল আরও গরিব। ‘আচ্ছে দিনের’ স্বপ্ন দেখানো প্রধানমন্ত্রী মোদির জমানায় ক্ষুধা সূচকে ১০৭টি দেশের মধ্যে ৯৪তম স্থানে ভারত।   বিশদ

19th  October, 2020
কোভিড নিয়ে রাজনীতি নয় 

তৃণমূল সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনও জুতসই ইস্যু বোধহয় এখন খুঁজে পাচ্ছে না বিরোধীরা। বিশেষত বিজেপি। সেভাবে তুলতে পারছে না অনুন্নয়নের অভিযোগ। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতির অভিযোগে যে সরব হবে সে উপায়ও প্রায় নেই। কারণ এই অভিযোগ করলেই এসে পড়বে বিজেপি শাসিত রাজ্য উত্তরপ্রদেশের প্রসঙ্গ।  
বিশদ

18th  October, 2020
সুরক্ষাবিধি মেনে পুজো 

পুজোর বাদ্যি বেজে গেল। ভার্চুয়ালি পুজোর উদ্বোধন পর্ব শুরু। করোনা সংক্রমণ বাঁচিয়ে সতর্কতার সঙ্গে পুজো করার পরামর্শ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সব ধর্ম সব মত একাকার হয়ে সম্প্রীতির বাতাবরণ তৈরি হয় বাঙালির এই সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজোয়। 
বিশদ

17th  October, 2020
অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য! 

কুর্সি দখলের লড়াইয়ে যে কোনও ভোটারের ভোটই সমান মূল্যবান। সেক্ষেত্রে ধনী-দরিদ্র বা উচ্চবর্ণ-দলিত বিচার করাটা মূর্খামি। দক্ষ রাজনীতিবিদরা ভোটের আগে তাই কাউকেই চটাতে চান না। সে পথেই এখন হাঁটতে চাইছে গেরুয়া শিবির।  
বিশদ

16th  October, 2020
বাংলা পথ দেখাল 

দেশে অভাবী মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। খুব বেশি আগের ঘটনা নয়। দিল্লিতে অনাহারে অপুষ্টিতে মা ও শিশুসন্তানের মৃত্যুর ঘটনায় দেশবাসী চমকে উঠেছিল সেদিন। যা দেশের লজ্জা, শাসকের ব্যর্থতা। প্রতিটি দেশবাসীকে খাদ্যের সংস্থান করে দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের।  
বিশদ

15th  October, 2020
প্যাঁচের প্যাকেজ 

দেশের অর্থনীতির হাল বেহাল হলেও ভবি ভোলবার নয়। এবার উৎসব মরশুমে অর্থনীতি চাঙ্গা করার যে দাওয়াই দিল মোদি সরকার তাতে অর্থনীতির পুনরুজ্জীবন আদৌ ঘটবে কি না সন্দেহ। প্যাকেজের নামে শর্তাবলি চাপানো ফেস্টিভ্যাল অফারে দেশের অধিকাংশ মানুষের, বিশেষত গরিব মানুষের কোনও লাভ হল না।  
বিশদ

14th  October, 2020
ড্যামেজ কন্ট্রোলের কৌশল 

একদিকে দলিত মহিলা নির্যাতন, অন্যদিকে কৃষি আইন—এই জোড়া ফলায় বিদ্ধ কেন্দ্রের শাসক শিবির। বিহার ভোটের আগে তাদের একেবারে বেসামাল অবস্থা। তবে ‘হ্যাঁ’ কে ‘না’ এবং ‘না’ কে ‘হ্যাঁ’ করতে পটু দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিলক্ষণ জানেন, দলিত বঞ্চনার ইস্যু এবং দেশজুড়ে কৃষক আন্দোলনের প্রভাব পড়তে পারে আসন্ন বিহার ভোটে।  
বিশদ

13th  October, 2020
ভুল পথে ভারতীয় রেল 

ভারতীয় রেলের আয়ের ৭০ শতাংশই আসে পণ্য পরিবহণ মাশুল থেকে। তাই মালগাড়ি চলাচলের বিষয়টিতেই অগ্রাধিকার কাম্য ছিল। উল্টে এটাই এদেশে সবচেয়ে অবহেলিত। ভারতীয় রেলের যে নেটওয়ার্ক ক্যাপাসিটি তার মাত্র ৩৩ শতাংশ এই ক্ষেত্র ব্যবহার করতে পারে।
বিশদ

12th  October, 2020
মূল্যবৃদ্ধি: দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে 

দুবেলা দু’মুঠো অন্ন জোগাতে না পেরে মাত্র চার হাজার টাকার বিনিময়ে কন্যাসন্তানকে বিক্রি করে দিতে বাধ্য হলেন বাবা-মা। এই ঘটনাটি কোনও গল্পকথা নয়, বাস্তব সত্য। ঘরে ঘরে এমন ঘটনা না ঘটলেও অপরিকল্পিত লকডাউন আর করোনা ক্লিস্ট অর্থনীতির ধাক্কায় বিপর্যয় নেমে এসেছে বহু পরিবারে।  
বিশদ

11th  October, 2020
পুজো: উৎসব এবং চ্যালেঞ্জ 

ভারতে করোনা কাঁপুনি ধরিয়েছিল গত মার্চেই। দ্বিধাগ্রস্ত সরকার কয়েক ঘণ্টার নোটিসে সারা দেশে লকডাউন ঘোষণা করেছিল ২৫ মার্চ থেকে। আধুনিক ভারতের ইতিহাসে অভূতপূর্ব ওই নিষেধাজ্ঞা মোট চার দফায় ৩১ মে পর্যন্ত বলবৎ ছিল। লকডাউনের সওয়া দু’মাসেই ভারতের অর্থনীতির নাভিশ্বাস উঠে যাওয়ার জোগাড় হয়।  
বিশদ

10th  October, 2020
একনজরে
পবিত্র মিলাদ-উন-নবির দিন নামাজে বাধা দেওয়া হল জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাকে। এমনকী বাড়ির বাইরে অতিরিক্ত নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করে তাঁর বাড়ি থেকে বেরনো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, বাঁকুড়া: জঙ্গলঘেরা গ্রাম। হাতির তাণ্ডব এখানে লেগেই থাকত। তা থেকে মুক্তির জন্য গজলক্ষ্মীর পুজো শুরু করেছিলেন বেলিয়াতোড় থানার রামকানালি গ্রামের বাসিন্দারা। গত ২৫০ বছর ধরে সেই রীতিই চলে আসছে।  ...

সংবাদদাতা, ইসলামপুর: উত্তর দিনাজপুর জেলার প্রাথমিক শিক্ষকদের এরিয়ারের বিল আটকে প্রায় এক বছর ধরে। যার পরিমাণ প্রায় ২ কোটি টাকা। জেলা শিক্ষাদপ্তরের তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে, বকেয়া এরিয়ারের এস্টিমেট পাঠানো হয়েছে বিকাশ ভবনে।   ...

শুক্রবার ভোরে পাঁচ দুষ্কৃতীকে গ্রেপ্তার করল সোনারপুর থানার পুলিস। সুভাষগ্রাম রেলগেটের কাছ থেকে তাদের ধরা হয়। তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, দুষ্কৃতীরা এলাকায় চুরি করার উদ্দেশ্যে জড়ো হয়েছিল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস
১৭৯৫ - ইংরেজি সাহিত্যের রোম্যান্টিক কবি জন কিটসের জন্ম
১৮৭৫- লৌহমানব সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্ম
১৮৮৩: ধর্মীয় গুরু স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর জন্ম
১৯৬৬- পানামা খাল অতিক্রম করেন বিশিষ্ট সাঁতারু মিহির সেন
১৯৭৫- সংগীতশিল্পী শচীন দেব বর্মনের মৃত্যু
১৯৮৪- আততায়ীর গুলিতে খুন হলেন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী
২০০০- নতুন রাজ্য হল ছত্তিশগড়
২০০৮- দাবায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হলেন বিশ্বনাথন আনন্দ  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৩.২৪ টাকা ৭৪.৯৫ টাকা
পাউন্ড ৯৪.৭০ টাকা ৯৮.০৩ টাকা
ইউরো ৮৫.৫৪ টাকা ৮৮.৬৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
30th  October, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫১, ৪৯০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৮, ৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৯, ৫৮০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬০, ৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬০, ৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
30th  October, 2020

দিন পঞ্জিকা

১৪ কার্তিক, ১৪২৭, শনিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২০, পূর্ণিমা ৩৬/২৭ রাত্রি ৮/১৯। অশ্বিনী নক্ষত্র ৩০/৩৪ সন্ধ্যা ৫/৫৮। সূর্যোদয় ৫/৪৪/২০, সূর্যাস্ত ৪/৫৬/১৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৮ মধ্যে পুনঃ ৭/১৩ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ২/৪২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৭ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৩৭ গতে ২/১৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৯ গতে ৩/১০ মধ্যে। বারবেলা ৭/৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৪ গতে ২/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/৩২ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৯ গতে উদয়াবধি।
প্রাচীন পঞ্জিকা: ১৪ কার্তিক, ১৪২৭, শনিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২০, পূর্ণিমা রাত্রি ৭/২৮। অশ্বিনী নক্ষত্র রাত্রি ৬/১৬। সূর্যোদয় ৫/৪৫, সূর্যাস্ত ৪/৫৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/৩৫ মধ্যে ও ৭/১৯ গতে ৯/৩১ মধ্যে ও ১১/৪৩ গতে ২/৩৮ মধ্যে ও ৩/২২ গতে ৪/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৩৯ গতে ২/২৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/২৩ গতে ৩/১৫ মধ্যে। কালবেলা ৭/৯ মধ্যে ও ১২/৪৫ গতে ২/৯ মধ্যে ও ৩/৩৩ গতে ৪/৫৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে ও ৪/৯ গতে ৫/৪৬ মধ্যে।
১৩ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের দিনটি কেমন যাবে?  
মেষ: সৎ পরামর্শ মতো চললে ভালো হবে। বৃষ: বুঝেশুনে বিনিয়োগ করলে শুভ ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস১৭৯৫ - ইংরেজি সাহিত্যের রোম্যান্টিক কবি জন কিটসের ...বিশদ

04:28:18 PM

 আইপিএল: বেঙ্গালুরুকে ৫ উইকেটে হারাল হায়দরাবাদ

10:58:29 PM

আইপিএল: হায়দরাবাদ ৬৪/২ (৮ ওভার)

10:11:15 PM

 আইপিএল: হায়দরাবাদকে ১২১ রানের টার্গেট দিল বেঙ্গালুরু

09:35:00 PM

 আইপিএল: আরসিবি ৭১/৩ (১১ ওভার)

08:25:27 PM