Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

প্যাঁচের প্যাকেজ 

দেশের অর্থনীতির হাল বেহাল হলেও ভবি ভোলবার নয়। এবার উৎসব মরশুমে অর্থনীতি চাঙ্গা করার যে দাওয়াই দিল মোদি সরকার তাতে অর্থনীতির পুনরুজ্জীবন আদৌ ঘটবে কি না সন্দেহ। প্যাকেজের নামে শর্তাবলি চাপানো ফেস্টিভ্যাল অফারে দেশের অধিকাংশ মানুষের, বিশেষত গরিব মানুষের কোনও লাভ হল না। যাঁদের আয় নেই, লকডাউনে কাজ হারিয়ে রুটিরুজির অনিশ্চয়তায় ভুগছেন তাঁদের হাতে অর্থের জোগান দরকার ছিল। তাহলে কেনাকাটার চাহিদা বাড়ত। চাঙ্গা হতো দেশের অর্থনীতি। এরজন্য আর্থিক দায়টুকুও নিতে নারাজ কেন্দ্র। সরকার তার নিজস্ব ঋণের বোঝা না বাড়িয়ে রাজ্যগুলিকে ঋণভারে জর্জরিত করার দিকে ঠেলে দেওয়ার এক বিপজ্জনক প্রবণতায় মেতেছে। সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস—এই স্লোগান যে কতটা অসার ও হাস্যকর তা ফের প্রমাণিত হল। উৎসব মরশুমের আগে কেন্দ্রের ঘোষিত প্যাকেজ সব মানুষের স্বার্থে নয়। সরকারি রাজকোষ থেকে বাড়তি কোনও টাকাও খরচ হবে না। মোদি সরকার চেষ্টা করেছে মাছের তেলে মাছ ভাজতে। অর্থাৎ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের হকের পাওনা এলটিএ’র টাকা নগদে না দিয়ে মারপ্যাঁচ করে শর্ত চাপিয়ে শুধুমাত্র কেনাকাটা করলেই স্পেশাল রুপে কার্ডের সুযোগ দেওয়ার কথা বলেছে। এক অর্থে এটা বঞ্চনাই। প্যাকেজের নামে এমন দৃষ্টি ঘোরানোর প্রচেষ্টা অতীতেও হয়েছে। এবার কেনাকাটার ক্ষেত্রেও সরকারি খবরদারির চেষ্টা হল। কারণ যে কোনও নিত্যপণ্য নয়, টিভি ফ্রিজ ইত্যাদির মতো ভোগ্যপণ্য সামগ্রী কেনার উপর জোর দিতেই স্পেশাল রুপে কার্ড ব্যবহারের সুযোগ দিল। সরকার হয়তো মনে করছে এতে কেনাকাটা বাড়বে এবং অর্থনীতি চাঙ্গা হবে। কিন্তু প্রশ্নটা হল, এই সুযোগ কতজন পাবেন? আর এই সুযোগ পেতে ওই কর্মীদের খরচ করতে হবে এলটিএ বাবদ প্রাপ্য ভাড়ার তিনগুণ। কতজনই বা বাকি টাকা নিজেদের পকেট থেকে খরচ করতে পারবেন? সাময়িকভাবে এতে যদি বাজার চাঙ্গাও হয় তবে তা দীর্ঘস্থায়ী হবে ভাবাটা কষ্টসাধ্য।
সস্তায় কিস্তিমাত করতে সরকার প্যাকেজের পর প্যাকেজ ঘোষণা করছে। কিন্তু তাতে দেশের অর্থনীতির অগ্রগতি আদৌ হচ্ছে না। আনলক পর্বের সূচনাতেও অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন ধোঁয়াশায় ভরা ২০ লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা করেছিলেন। তারপর চার মাস কেটে গেলেও তার কোনও প্রভাব লক্ষ করা যায়নি। সাফল্যের ধ্বজা ওড়ালেও খারাপ অর্থনীতির দেশের ইমেজ ভারতের উপর ক্রমশই চেপে বসছে। সেইসঙ্গে বিপজ্জনকভাবে বেড়েছে খাদ্যপণের দাম, যা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হল বাজার। মানুষকে বাজারমুখী করতে কেন্দ্র যে প্যাকেজ ঘোষণা করছে তা কখনও আমজনতার স্বার্থে নয়। এমনকী যে শ্রেণীর অর্থাৎ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের জন্য এই প্যাকেজ ঘোষণা হল তাঁরা সকলেই এর সুযোগ নিয়ে বাজারমুখী হবেন কি না সে ব্যাপারেও যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ আছে। কারণ এলটিএ-র পাওনাতে সরকার কেনাকাটার শর্ত চাপিয়েছে। কখনও ধোঁয়াশা রেখে, কখনও শর্ত চাপিয়ে, কখনওবা ঋণ নেওয়ার কথা বলে প্যাকেজ ঘোষণা করে অর্থমন্ত্রী কল্পতরু সাজার চেষ্টা করছেন, কিন্তু তাতে দেশের সাধারণ মানুষের আখেরে কোনও লাভ হচ্ছে না। হয়তো এলটিএ-র টাকা নগদে দেওয়া হলে বাজারে তার প্রভাব পড়ত। কেনাবেচা বাড়াতে মানুষের হাতে নগদ টাকা জোগানের বিকল্প আর কিছুই হতে পারে না। তবে মূল সমস্যা থেকে দৃষ্টি ঘোরানোর চেষ্টায় ত্রুটি রাখছে না সরকার। জিএসটি’র ক্ষতিপূরণের প্রাপ্য টাকা না দিয়ে রাজ্যগুলিকে বিনা সুদে ১২ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার কথা বলেছে। লকডাউনের জেরে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্যগুলিকে নাকি ৫০ বছরের মেয়াদে ঋণ দেওয়া হবে। শতাংশের হিসেব করলে পশ্চিমবঙ্গের প্রাপ্য দাঁড়াচ্ছে ৫২৫ কোটি টাকা যা যৎসামান্যই। এও এক ধরনের রাজ্যের প্রতি কেন্দ্রের বঞ্চনা। কারণ জিএসটি ক্ষতিপূরণের টাকাও রাজ্যের ন্যায্য পাওনা। তার সঙ্গে ঋণের টাকার প্রসঙ্গটি টেনে বিষয়টি গুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে বলে অভিযোগ ওঠা অহেতুক নয়। কেন্দ্রীয় সরকার তার কর্মীদের পর্যটনের পরিবর্তে কেনাকাটায় উৎসাহ দিয়ে হোটেল পর্যটন শিল্পকেও খাদের কিনারে ঠেলে দিচ্ছে। এমনিতেই লকডাউনপর্বে হোটেল পর্যটনের ব্যবসা মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আনলক পর্বে সবে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রচেষ্টা শুরু হয়েছে। তখন সরকারের এমন ভূমিকায় নিঃসন্দেহে ধাক্কা খাবে হোটেল পর্যটন শিল্প।
আচ্ছে দিনের স্বপ্ন দেখিয়ে দেশে এখন যে সরকার চলছে তাদের কথায় ও কাজে চূড়ান্ত অমিল। বাস্তবোচিত পরিকল্পনা ও উপযুক্ত পদক্ষেপের অভাব স্পষ্ট। অর্থনীতির পুনরুজ্জীবনের জন্য তাদের পদক্ষেপ কোনও বিশেষ শ্রেণীর স্বার্থ রক্ষা করলেও তা সকলের জন্য নয়। এই একপেশে দৃষ্টিভঙ্গীর পরিবর্তন দরকার। লোকদেখানো এমন প্যাকেজের বদলে অর্থনীতি চাঙ্গা করার নতুন বিকল্প উপায় বের করতে হবে সরকারকে। নাহলে দেশের অর্থনীতি আরও ডুবলে অবাক হওয়ার নয়। 
14th  October, 2020
শাসকের মনীষী বন্দনা

একে কি বলা যায় বোধোদয়? নাকি রাজনৈতিক অভিসন্ধি? যাই হোক, বাংলার মানুষ আবেগপ্রবণ হলেও বুদ্ধি বিবেচনায় তাদের ঘাটতি নেই। শিক্ষায় হোক, সংস্কৃতিতে বা স্বাধীনতা আন্দোলনেও বাংলার কৃতী সন্তানরা অনেক দৃষ্টান্ত রেখেছেন। বাংলার মনীষীরা ভারতবর্ষকে নানা ক্ষেত্রে পথও দেখিয়েছেন। তাঁরা শুধু বাংলার গর্ব নন, দেশেরও গর্ব। তাঁদের ভোটের রাজনীতির আঙিনায় টেনে এনে বাঙালি ভাবাবেগকে উসকে দেওয়ার প্রবণতা আদৌ বাঞ্ছনীয় নয়। অথচ দেখা যায়, ভোট এলেই রাজনীতির কলাকুশলীরা প্রায়ই দেশবরেণ্য মনীষীদের প্রসঙ্গ টেনে মানুষের মন জয়ের চেষ্টা করেন। বিশদ

স্বাগত উন্নয়নের রাজনীতি

কোভিড সংক্রমণের সংখ্যা ভারতে ৮০ লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছে। মৃতের সংখ্যাও লক্ষাধিক হয়েছে কিছুদিন আ঩গেই। কিন্তু এর মাঝে লুকিয়ে রয়েছে সবচেয়ে স্বস্তির খবরটি—ভারতে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৭৩ লক্ষের বেশি নারী পুরুষ শিশু। বিশদ

30th  October, 2020
উন্নতশির বাংলার অর্থনীতি

কোভিড সংক্রমণ ভারতীয় অর্থনীতিকে খাদের কিনারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। লকডাউনের ফলে মাইনাস ২৩.৯ শতাংশের পতন প্রত্যক্ষ করেছে। এই রেকর্ড সঙ্কোচন থেকে অর্থনীতিকে উদ্ধার করা কতটা কঠিন তা অর্থনীতির পণ্ডিতরা জানেন। যে সরকার তার যে-কোনও রকম ব্যর্থতা অস্বীকার করতে কুণ্ঠিত, এমনকী লজ্জিত নয়, সেই সরকারের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনও অবশেষে অর্থনীতির হাড়ির হাল মেনে নিয়েছেন। বিশদ

29th  October, 2020
শারদ শুভেচ্ছা 

জাতীয় সড়ক ধরে এগলে হালকা হাওয়ায় দুলতে থাকা কাশফুল চোখে পড়ছে। গ্রাম বাংলার আনাচে-কানাচে শিউলি ফুলের গন্ধ জানান দিচ্ছে দেবীপক্ষ শুরু হয়ে গেছে। সেই পুজো মণ্ডপ, সেই আলোর বাহার, সেই একচালা থেকে নানা বিহঙ্গে মায়ের রূপ।   বিশদ

23rd  October, 2020
কেবলই স্তুতি! 

 নানা দেশের স্বাস্থ্য পরিষেবার বেহাল দশাকে সামনে এনে দিয়েছে করোনা মহামারী। ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবার চিত্রটিও করুণ। করোনা সংক্রামিত সঙ্কটাপন্ন প্রতিটি রোগীর জন্য হাসপাতালে চিকিৎসার সুযোগ নেই। এই সুযোগ করে দিতে কেন্দ্রের সরকার ব্যর্থ হয়েছে। কারণ উপযুক্ত পরিকাঠামোর অভাব। নেই প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক। বিশদ

22nd  October, 2020
দূর থেকে দুর্গা দর্শন 

করোনা বদলে দিয়েছে জীবনের অনেক কিছুই। বদলে দিয়েছে বহু মানুষের পেশা। করমর্দন আলিঙ্গনের দিনও শেষ। বদলে হাতজোড় করে নমস্কার। জীবনমরণের সমস্যা যেখানে, সেখানে ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় সতর্কীকরণের বিধিনিষেধ মানতেই হবে সকলকে। দেবীপক্ষের শুরুও হয়ে গেছে। মণ্ডপে মণ্ডপে দেবী আরাধনার জন্য প্রস্তুতিপর্ব তুঙ্গে। বিশদ

21st  October, 2020
এবার কি রাষ্ট্রপতি শাসনের জুজু! 

 শাসক এবং বিরোধীদল, সকলেরই এখন পাখির চোখ বাংলার ভোট। তাই উৎসবের আবহে ভোটের জন্য জমি তৈরির কাজও শুরু করে দিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলি। শাসকদল তৃণমূল চাইছে ভোট ব্যাঙ্ক অক্ষত রেখে ফের ক্ষমতায় ফিরতে। আর বিরোধীরা, বিশেষত বিজেপি স্বপ্ন দেখছে বাংলা জয়ের। বিশদ

20th  October, 2020
‘সবকা’ নয়, ধনীদের বিকাশ 

ব্যক্তিগত অর্থ সম্পদে তাঁর নাকি বিন্দুমাত্র আসক্তি নেই। তিনি দেশবাসীর ‘সেবক’ হিসেবে নিজেকে প্রচারের আলোয় আনতে ভালোবাসেন। সেই তাঁর সরকারের ‘কল্যাণেই’ বিশ্ব ক্ষুধা সূচকের নিরিখে বাংলাদেশের চেয়েও নীচে নেমে গেল ভারত। ‘সবকা বিকাশ’ এমনই হল যে ধনী আরও ধনী হল। গরিব হল আরও গরিব। ‘আচ্ছে দিনের’ স্বপ্ন দেখানো প্রধানমন্ত্রী মোদির জমানায় ক্ষুধা সূচকে ১০৭টি দেশের মধ্যে ৯৪তম স্থানে ভারত।   বিশদ

19th  October, 2020
কোভিড নিয়ে রাজনীতি নয় 

তৃণমূল সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনও জুতসই ইস্যু বোধহয় এখন খুঁজে পাচ্ছে না বিরোধীরা। বিশেষত বিজেপি। সেভাবে তুলতে পারছে না অনুন্নয়নের অভিযোগ। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতির অভিযোগে যে সরব হবে সে উপায়ও প্রায় নেই। কারণ এই অভিযোগ করলেই এসে পড়বে বিজেপি শাসিত রাজ্য উত্তরপ্রদেশের প্রসঙ্গ।  
বিশদ

18th  October, 2020
সুরক্ষাবিধি মেনে পুজো 

পুজোর বাদ্যি বেজে গেল। ভার্চুয়ালি পুজোর উদ্বোধন পর্ব শুরু। করোনা সংক্রমণ বাঁচিয়ে সতর্কতার সঙ্গে পুজো করার পরামর্শ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সব ধর্ম সব মত একাকার হয়ে সম্প্রীতির বাতাবরণ তৈরি হয় বাঙালির এই সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজোয়। 
বিশদ

17th  October, 2020
অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য! 

কুর্সি দখলের লড়াইয়ে যে কোনও ভোটারের ভোটই সমান মূল্যবান। সেক্ষেত্রে ধনী-দরিদ্র বা উচ্চবর্ণ-দলিত বিচার করাটা মূর্খামি। দক্ষ রাজনীতিবিদরা ভোটের আগে তাই কাউকেই চটাতে চান না। সে পথেই এখন হাঁটতে চাইছে গেরুয়া শিবির।  
বিশদ

16th  October, 2020
বাংলা পথ দেখাল 

দেশে অভাবী মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। খুব বেশি আগের ঘটনা নয়। দিল্লিতে অনাহারে অপুষ্টিতে মা ও শিশুসন্তানের মৃত্যুর ঘটনায় দেশবাসী চমকে উঠেছিল সেদিন। যা দেশের লজ্জা, শাসকের ব্যর্থতা। প্রতিটি দেশবাসীকে খাদ্যের সংস্থান করে দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের।  
বিশদ

15th  October, 2020
ড্যামেজ কন্ট্রোলের কৌশল 

একদিকে দলিত মহিলা নির্যাতন, অন্যদিকে কৃষি আইন—এই জোড়া ফলায় বিদ্ধ কেন্দ্রের শাসক শিবির। বিহার ভোটের আগে তাদের একেবারে বেসামাল অবস্থা। তবে ‘হ্যাঁ’ কে ‘না’ এবং ‘না’ কে ‘হ্যাঁ’ করতে পটু দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিলক্ষণ জানেন, দলিত বঞ্চনার ইস্যু এবং দেশজুড়ে কৃষক আন্দোলনের প্রভাব পড়তে পারে আসন্ন বিহার ভোটে।  
বিশদ

13th  October, 2020
ভুল পথে ভারতীয় রেল 

ভারতীয় রেলের আয়ের ৭০ শতাংশই আসে পণ্য পরিবহণ মাশুল থেকে। তাই মালগাড়ি চলাচলের বিষয়টিতেই অগ্রাধিকার কাম্য ছিল। উল্টে এটাই এদেশে সবচেয়ে অবহেলিত। ভারতীয় রেলের যে নেটওয়ার্ক ক্যাপাসিটি তার মাত্র ৩৩ শতাংশ এই ক্ষেত্র ব্যবহার করতে পারে।
বিশদ

12th  October, 2020
মূল্যবৃদ্ধি: দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে 

দুবেলা দু’মুঠো অন্ন জোগাতে না পেরে মাত্র চার হাজার টাকার বিনিময়ে কন্যাসন্তানকে বিক্রি করে দিতে বাধ্য হলেন বাবা-মা। এই ঘটনাটি কোনও গল্পকথা নয়, বাস্তব সত্য। ঘরে ঘরে এমন ঘটনা না ঘটলেও অপরিকল্পিত লকডাউন আর করোনা ক্লিস্ট অর্থনীতির ধাক্কায় বিপর্যয় নেমে এসেছে বহু পরিবারে।  
বিশদ

11th  October, 2020
পুজো: উৎসব এবং চ্যালেঞ্জ 

ভারতে করোনা কাঁপুনি ধরিয়েছিল গত মার্চেই। দ্বিধাগ্রস্ত সরকার কয়েক ঘণ্টার নোটিসে সারা দেশে লকডাউন ঘোষণা করেছিল ২৫ মার্চ থেকে। আধুনিক ভারতের ইতিহাসে অভূতপূর্ব ওই নিষেধাজ্ঞা মোট চার দফায় ৩১ মে পর্যন্ত বলবৎ ছিল। লকডাউনের সওয়া দু’মাসেই ভারতের অর্থনীতির নাভিশ্বাস উঠে যাওয়ার জোগাড় হয়।  
বিশদ

10th  October, 2020
একনজরে
সংবাদদাতা, ইসলামপুর: উত্তর দিনাজপুর জেলার প্রাথমিক শিক্ষকদের এরিয়ারের বিল আটকে প্রায় এক বছর ধরে। যার পরিমাণ প্রায় ২ কোটি টাকা। জেলা শিক্ষাদপ্তরের তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে, বকেয়া এরিয়ারের এস্টিমেট পাঠানো হয়েছে বিকাশ ভবনে।   ...

দেশের সবক’টি শোরুমে সোনার দাম একটাই রাখা হবে, ঘোষণা করল মালাবার গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস। তাদের বক্তব্য, বিভিন্ন রাজ্যে সোনার দাম বিভিন্ন রকম নেওয়া হয়। অথচ স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা ব্যাঙ্কের থেকে একটি নির্দিষ্ট ও স্বচ্ছ দামে সোনা কেনেন। ...

মেল-ইন-ব্যালট নিয়ে শীর্ষ আদালতে জোর ধাক্কা খেলেন ট্রাম্প। প্রথম থেকেই এনিয়ে বেসুরো গেয়ে চলেছেন তিনি। কারচুপির অভিযোগও তুলেছেন বহুবার। লাভ হয়নি। শেষে দাবি করেছিলেন, ৩ ...

শুক্রবার ভোরে পাঁচ দুষ্কৃতীকে গ্রেপ্তার করল সোনারপুর থানার পুলিস। সুভাষগ্রাম রেলগেটের কাছ থেকে তাদের ধরা হয়। তদন্তে পুলিস জানতে পেরেছে, দুষ্কৃতীরা এলাকায় চুরি করার উদ্দেশ্যে জড়ো হয়েছিল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস
১৭৯৫ - ইংরেজি সাহিত্যের রোম্যান্টিক কবি জন কিটসের জন্ম
১৮৭৫- লৌহমানব সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্ম
১৮৮৩: ধর্মীয় গুরু স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর জন্ম
১৯৬৬- পানামা খাল অতিক্রম করেন বিশিষ্ট সাঁতারু মিহির সেন
১৯৭৫- সংগীতশিল্পী শচীন দেব বর্মনের মৃত্যু
১৯৮৪- আততায়ীর গুলিতে খুন হলেন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী
২০০০- নতুন রাজ্য হল ছত্তিশগড়
২০০৮- দাবায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হলেন বিশ্বনাথন আনন্দ  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৩.২৪ টাকা ৭৪.৯৫ টাকা
পাউন্ড ৯৪.৭০ টাকা ৯৮.০৩ টাকা
ইউরো ৮৫.৫৪ টাকা ৮৮.৬৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
30th  October, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫১, ৪৯০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৮, ৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৯, ৫৮০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬০, ৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬০, ৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
30th  October, 2020

দিন পঞ্জিকা

১৪ কার্তিক, ১৪২৭, শনিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২০, পূর্ণিমা ৩৬/২৭ রাত্রি ৮/১৯। অশ্বিনী নক্ষত্র ৩০/৩৪ সন্ধ্যা ৫/৫৮। সূর্যোদয় ৫/৪৪/২০, সূর্যাস্ত ৪/৫৬/১৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৮ মধ্যে পুনঃ ৭/১৩ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ২/৪২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৭ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৩৭ গতে ২/১৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৯ গতে ৩/১০ মধ্যে। বারবেলা ৭/৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৪ গতে ২/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/৩২ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৯ গতে উদয়াবধি।
প্রাচীন পঞ্জিকা: ১৪ কার্তিক, ১৪২৭, শনিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২০, পূর্ণিমা রাত্রি ৭/২৮। অশ্বিনী নক্ষত্র রাত্রি ৬/১৬। সূর্যোদয় ৫/৪৫, সূর্যাস্ত ৪/৫৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/৩৫ মধ্যে ও ৭/১৯ গতে ৯/৩১ মধ্যে ও ১১/৪৩ গতে ২/৩৮ মধ্যে ও ৩/২২ গতে ৪/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৩৯ গতে ২/২৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/২৩ গতে ৩/১৫ মধ্যে। কালবেলা ৭/৯ মধ্যে ও ১২/৪৫ গতে ২/৯ মধ্যে ও ৩/৩৩ গতে ৪/৫৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে ও ৪/৯ গতে ৫/৪৬ মধ্যে।
১৩ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের দিনটি কেমন যাবে?  
মেষ: সৎ পরামর্শ মতো চললে ভালো হবে। বৃষ: বুঝেশুনে বিনিয়োগ করলে শুভ ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস১৭৯৫ - ইংরেজি সাহিত্যের রোম্যান্টিক কবি জন কিটসের ...বিশদ

04:28:18 PM

 আইপিএল: বেঙ্গালুরুকে ৫ উইকেটে হারাল হায়দরাবাদ

10:58:29 PM

আইপিএল: হায়দরাবাদ ৬৪/২ (৮ ওভার)

10:11:15 PM

 আইপিএল: হায়দরাবাদকে ১২১ রানের টার্গেট দিল বেঙ্গালুরু

09:35:00 PM

 আইপিএল: আরসিবি ৭১/৩ (১১ ওভার)

08:25:27 PM