বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
আগামী ৩ নভেম্বর মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার ২৮টি কেন্দ্রের উপনির্বাচন। সেই উপলক্ষে জোরকদমে প্রচার শুরু করেছে শাসক-বিরোধী দু’পক্ষই। সেইমতো গত ১৪ অক্টোবর ইন্দোরের সানোয়ারে একটি জনসভা করেন বিজয়বর্গীয়। সেখানে তিনি দিগ্বিজয় সিং এবং কমল নাথকে ‹চুন্নু-মুন্নু› আখ্যা দেন। পাশাপাশি, দুই কংগ্রেস নেতাকে বিশ্বাসঘাতক বলেও তোপ দাগেন ওই বিজেপি নেতা। তারপরেই বিজয়বর্গীয়কে সতর্ক করে দিয়ে নোটিস পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
অন্যদিকে, কমিশনের নোটিস পেয়ে বিজয়বর্গীয় বলেছেন, তাঁর মন্তব্যের সম্পূর্ণ ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পাশাপাশি কংগ্রেসকে আক্রমণ করে তাঁর আরও সংযোজন, ভোটের অভিমুখ পাল্টাতে কংগ্রেস এ ধরনের গল্প ফাঁদছে। এখানেই থেমে থাকেননি বিজয়বর্গীয়। তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন এবং নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে চলা তাঁর ও দলের কর্মীদের আশু কর্তব্য। আমি তা সর্বোচ্চ পর্যায়ে মেনে চলি।