Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

কোভিড নিয়ে রাজনীতি নয় 

তৃণমূল সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনও জুতসই ইস্যু বোধহয় এখন খুঁজে পাচ্ছে না বিরোধীরা। বিশেষত বিজেপি। সেভাবে তুলতে পারছে না অনুন্নয়নের অভিযোগ। রাজ্যে আইনশৃঙ্খলার অবনতির অভিযোগে যে সরব হবে সে উপায়ও প্রায় নেই। কারণ এই অভিযোগ করলেই এসে পড়বে বিজেপি শাসিত রাজ্য উত্তরপ্রদেশের প্রসঙ্গ। যেখানে নারী নির্যাতন, দলিতদের উপর নৃশংস অত্যাচার প্রায় নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। যে সিন্ডিকেটরাজ, তোলাবাজি, দুর্নীতির অভিযোগ বিজেপি নেতৃত্ব তুলতে পারত সেখানেও রাশ টেনে ধরেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই শেষ পর্যন্ত অগতির গতি কোভিড পরিস্থিতিকেই রাজনীতির আঙিনায় টেনে আনা হচ্ছে। করোনা মোকাবিলায় সরকারের গাফিলতি ও ব্যর্থতার অভিযোগ তোলার চেষ্টা করছে তারা। বলাবাহুল্য, বাংলার বিধানসভা ভোটের আগে উৎসব মরশুম, বিশেষত দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করে বিজেপি যে ভোট প্রচার শুরু করতে চলেছে তার আগাম ইঙ্গিত পাওয়া গেছে ইতিমধ্যেই। বাংলার পুজোয় আমজনতা বেলাগাম হলে সংক্রমণ বাড়বে—এমন আশঙ্কা থেকেই নাকি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক তার প্রতিনিধিদলকে এই রাজ্যে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাঁরা করোনা নিয়ন্ত্রণে রাজ্য সরকার কী পদক্ষেপ নিয়েছে সে বিষয়ে নজরদারি করবেন, সংক্রমণ রুখতে চিকিৎসাক্ষেত্রে কী কী পদ্ধতি ও প্রোটোকল মানা হচ্ছে তা খতিয়ে দেখবেন। সর্বোপরি রাজ্য সরকারকে সহযোগিতা করবেন। আপাতদৃষ্টিতে উদ্দেশ্য মহৎ। যে কোনও সময়েই কেন্দ্র থেকে পরিদর্শক দল আসতেই পারে। প্রশ্ন হল, বেছে বেছে দুর্গাপুজোর সময়টাকে কেন বেছে নেওয়া হল? এর পিছনে কি কোনও রাজনৈতিক অভিসন্ধি কাজ করছে? প্রশ্নটা উঠছে এই কারণে, যখন বাংলার সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজোয় ভিড় আটকে করোনা সংক্রমণরোধের চেষ্টায় প্রশাসনকে চূড়ান্ত ব্যস্ত থাকতে হবে তখনই কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সহযোগিতা করতে হবে রাজ্যকে। এটাই কি উপযুক্ত সময়? সত্যিই যদি কোভিড মোকাবিলায় কেন্দ্র সরকার রাজ্যকে সহযোগিতা করতে চায় তাহলে এই মুহূর্তে যেটা সবচেয়ে জরুরি ছিল তা হল আর্থিক সহায়তা। সে ক্ষেত্রে সাহায্যের হাত না বাড়িয়ে করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে কেন্দ্র কতটা আগ্রহী বা সংবেদনশীল তা দেখানোর চেষ্টা হচ্ছে।
একই সঙ্গে জোড়া ধাক্কা সামলাতে হচ্ছে বাংলাকে। বিধ্বংসী উমপুনে মারাত্মক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বাংলার। সেসময়েও কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদল এমনকী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজেও ক্ষয়ক্ষতি সরেজমিনে দেখে গেছেন। প্রতিনিধিদল দিল্লিতে রিপোর্টও করেছে। অবশ্যই কেন্দ্রের তরফে কিছু আর্থিক সাহায্য পেয়েছে রাজ্য। কিন্তু ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণের তুলনায় তা যৎসামান্যই। করোনা পরিস্থিতি দেখতে এর আগেও কেন্দ্রের পাঠানো টিম দু’দুবার রাজ্যে ঘুরে গেছে। কাজের কাজ তেমন কিছুই হয়নি। জুন মাসে তাঁরা হাসপাতাল ঘুরে এবং চিকিৎসা পরিষেবা দেখে প্রশংসা করে গেছেন। এখন যে পাঁচটি রাজ্যে কেন্দ্রের প্রতিনিধিদল যাচ্ছে তার মধ্যে সুস্থতার হারে পশ্চিমবঙ্গই এগিয়ে। প্রতি ১০ লক্ষ জনসংখ্যায় করোনায় মৃত্যুর নিরিখে প্রথম দশে পশ্চিমবঙ্গের নামও নেই। তাই দুর্গাপুজোর সময়ে প্রতিনিধিদল পাঠানোর বিষয়টি যথেষ্ট অর্থবহ। কেরলের ওনাম উৎসবের পর সেখানে সংক্রমণের যে বিভীষিকা দেখা দিয়েছে তার থেকে শিক্ষা নিয়ে দুর্গাপুজোয় ভিড় নিয়ন্ত্রণের চ্যালেঞ্জ নেওয়ার কথা তো সকলেই বলছেন। অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নেওয়ার প্রয়োজনকে কেউই অস্বীকার করতে পারে না। তাছাড়া দুর্গাপুজোর সময়ে বা তারপরে সংক্রমণের বৃদ্ধি ঘটতে পারে আশঙ্কা করেই রাজ্য প্রশাসন ইতিমধ্যেই হাসপাতালে বেডের সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি সুরক্ষাবিধি রক্ষার প্রশ্নে আরও বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সত্যিই যদি সংক্রমণ ছড়ানো আটকানোর কাজে রাজ্য সরকারকে সহযোগিতা করার উদ্দেশ্য থাকে তাহলে আরও আগে প্রতিনিধিদল পাঠানো উচিত ছিল। যাতে তাঁদের দেওয়া সুপরামর্শগুলি পুজোর আগেই কার্যকর করার সুযোগ পেত রাজ্য। তাই প্রশ্ন উঠছে, এত দেরি কেন? তবু, ব্যস্ততার মধ্যেই ওই প্রতিনিধিদলকে সহযোগিতা করার কথা বলেছে রাজ্য। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোয় এমনটাই হওয়া উচিত। অন্য ইস্যুতে রাজনৈতিক বিরোধ থাকলেও অতিমারী নিয়ে কোনওরকম রাজনীতি করা বাঞ্ছনীয় নয়। তাই পুজোর সময়ে প্রতিনিধিদল পাঠানোর ক্ষেত্রে যদি কেন্দ্রের কোনও রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থেকে থাকে তাহলেও যেন তাঁদের ভূমিকা হয় ইতিবাচক।
করোনা রাজনীতির বাছবিচার করে না। তার মোকাবিলায় দরকার সম্মিলিত প্রয়াস। উমপুন বিপর্যয় ও করোনা সঙ্কটে কিন্তু বাংলা ভেঙে পড়েনি। ঘুরে দাঁড়িয়েছে। পুজোর মুখেই চুক্তি ভিত্তিক তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীদের জন্য সুখবর দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার থেকে রাজ্য সরকারি দপ্তরে কর্মরত ওই কর্মীরা হবেন নবান্নের অধীন। যখন দেশে বহু মানুষ কাজ হারাচ্ছেন তখন রাজ্যে কিন্তু নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে গেছে। কর্মসাথী প্রকল্পের কাজও চলছে। এসময়ে কোভিড নিয়ে রাজনীতি বড়ই বেমানান। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। বিরোধীদের বিষয়টি মনে রাখা উচিত। 
18th  October, 2020
শাসকের মনীষী বন্দনা

একে কি বলা যায় বোধোদয়? নাকি রাজনৈতিক অভিসন্ধি? যাই হোক, বাংলার মানুষ আবেগপ্রবণ হলেও বুদ্ধি বিবেচনায় তাদের ঘাটতি নেই। শিক্ষায় হোক, সংস্কৃতিতে বা স্বাধীনতা আন্দোলনেও বাংলার কৃতী সন্তানরা অনেক দৃষ্টান্ত রেখেছেন। বাংলার মনীষীরা ভারতবর্ষকে নানা ক্ষেত্রে পথও দেখিয়েছেন। তাঁরা শুধু বাংলার গর্ব নন, দেশেরও গর্ব। তাঁদের ভোটের রাজনীতির আঙিনায় টেনে এনে বাঙালি ভাবাবেগকে উসকে দেওয়ার প্রবণতা আদৌ বাঞ্ছনীয় নয়। অথচ দেখা যায়, ভোট এলেই রাজনীতির কলাকুশলীরা প্রায়ই দেশবরেণ্য মনীষীদের প্রসঙ্গ টেনে মানুষের মন জয়ের চেষ্টা করেন। বিশদ

স্বাগত উন্নয়নের রাজনীতি

কোভিড সংক্রমণের সংখ্যা ভারতে ৮০ লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছে। মৃতের সংখ্যাও লক্ষাধিক হয়েছে কিছুদিন আ঩গেই। কিন্তু এর মাঝে লুকিয়ে রয়েছে সবচেয়ে স্বস্তির খবরটি—ভারতে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৭৩ লক্ষের বেশি নারী পুরুষ শিশু। বিশদ

30th  October, 2020
উন্নতশির বাংলার অর্থনীতি

কোভিড সংক্রমণ ভারতীয় অর্থনীতিকে খাদের কিনারে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। লকডাউনের ফলে মাইনাস ২৩.৯ শতাংশের পতন প্রত্যক্ষ করেছে। এই রেকর্ড সঙ্কোচন থেকে অর্থনীতিকে উদ্ধার করা কতটা কঠিন তা অর্থনীতির পণ্ডিতরা জানেন। যে সরকার তার যে-কোনও রকম ব্যর্থতা অস্বীকার করতে কুণ্ঠিত, এমনকী লজ্জিত নয়, সেই সরকারের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনও অবশেষে অর্থনীতির হাড়ির হাল মেনে নিয়েছেন। বিশদ

29th  October, 2020
শারদ শুভেচ্ছা 

জাতীয় সড়ক ধরে এগলে হালকা হাওয়ায় দুলতে থাকা কাশফুল চোখে পড়ছে। গ্রাম বাংলার আনাচে-কানাচে শিউলি ফুলের গন্ধ জানান দিচ্ছে দেবীপক্ষ শুরু হয়ে গেছে। সেই পুজো মণ্ডপ, সেই আলোর বাহার, সেই একচালা থেকে নানা বিহঙ্গে মায়ের রূপ।   বিশদ

23rd  October, 2020
কেবলই স্তুতি! 

 নানা দেশের স্বাস্থ্য পরিষেবার বেহাল দশাকে সামনে এনে দিয়েছে করোনা মহামারী। ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবার চিত্রটিও করুণ। করোনা সংক্রামিত সঙ্কটাপন্ন প্রতিটি রোগীর জন্য হাসপাতালে চিকিৎসার সুযোগ নেই। এই সুযোগ করে দিতে কেন্দ্রের সরকার ব্যর্থ হয়েছে। কারণ উপযুক্ত পরিকাঠামোর অভাব। নেই প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক। বিশদ

22nd  October, 2020
দূর থেকে দুর্গা দর্শন 

করোনা বদলে দিয়েছে জীবনের অনেক কিছুই। বদলে দিয়েছে বহু মানুষের পেশা। করমর্দন আলিঙ্গনের দিনও শেষ। বদলে হাতজোড় করে নমস্কার। জীবনমরণের সমস্যা যেখানে, সেখানে ইচ্ছায় হোক বা অনিচ্ছায় সতর্কীকরণের বিধিনিষেধ মানতেই হবে সকলকে। দেবীপক্ষের শুরুও হয়ে গেছে। মণ্ডপে মণ্ডপে দেবী আরাধনার জন্য প্রস্তুতিপর্ব তুঙ্গে। বিশদ

21st  October, 2020
এবার কি রাষ্ট্রপতি শাসনের জুজু! 

 শাসক এবং বিরোধীদল, সকলেরই এখন পাখির চোখ বাংলার ভোট। তাই উৎসবের আবহে ভোটের জন্য জমি তৈরির কাজও শুরু করে দিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলি। শাসকদল তৃণমূল চাইছে ভোট ব্যাঙ্ক অক্ষত রেখে ফের ক্ষমতায় ফিরতে। আর বিরোধীরা, বিশেষত বিজেপি স্বপ্ন দেখছে বাংলা জয়ের। বিশদ

20th  October, 2020
‘সবকা’ নয়, ধনীদের বিকাশ 

ব্যক্তিগত অর্থ সম্পদে তাঁর নাকি বিন্দুমাত্র আসক্তি নেই। তিনি দেশবাসীর ‘সেবক’ হিসেবে নিজেকে প্রচারের আলোয় আনতে ভালোবাসেন। সেই তাঁর সরকারের ‘কল্যাণেই’ বিশ্ব ক্ষুধা সূচকের নিরিখে বাংলাদেশের চেয়েও নীচে নেমে গেল ভারত। ‘সবকা বিকাশ’ এমনই হল যে ধনী আরও ধনী হল। গরিব হল আরও গরিব। ‘আচ্ছে দিনের’ স্বপ্ন দেখানো প্রধানমন্ত্রী মোদির জমানায় ক্ষুধা সূচকে ১০৭টি দেশের মধ্যে ৯৪তম স্থানে ভারত।   বিশদ

19th  October, 2020
সুরক্ষাবিধি মেনে পুজো 

পুজোর বাদ্যি বেজে গেল। ভার্চুয়ালি পুজোর উদ্বোধন পর্ব শুরু। করোনা সংক্রমণ বাঁচিয়ে সতর্কতার সঙ্গে পুজো করার পরামর্শ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সব ধর্ম সব মত একাকার হয়ে সম্প্রীতির বাতাবরণ তৈরি হয় বাঙালির এই সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপুজোয়। 
বিশদ

17th  October, 2020
অপরাধীদের স্বর্গরাজ্য! 

কুর্সি দখলের লড়াইয়ে যে কোনও ভোটারের ভোটই সমান মূল্যবান। সেক্ষেত্রে ধনী-দরিদ্র বা উচ্চবর্ণ-দলিত বিচার করাটা মূর্খামি। দক্ষ রাজনীতিবিদরা ভোটের আগে তাই কাউকেই চটাতে চান না। সে পথেই এখন হাঁটতে চাইছে গেরুয়া শিবির।  
বিশদ

16th  October, 2020
বাংলা পথ দেখাল 

দেশে অভাবী মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। খুব বেশি আগের ঘটনা নয়। দিল্লিতে অনাহারে অপুষ্টিতে মা ও শিশুসন্তানের মৃত্যুর ঘটনায় দেশবাসী চমকে উঠেছিল সেদিন। যা দেশের লজ্জা, শাসকের ব্যর্থতা। প্রতিটি দেশবাসীকে খাদ্যের সংস্থান করে দেওয়ার দায়িত্ব সরকারের।  
বিশদ

15th  October, 2020
প্যাঁচের প্যাকেজ 

দেশের অর্থনীতির হাল বেহাল হলেও ভবি ভোলবার নয়। এবার উৎসব মরশুমে অর্থনীতি চাঙ্গা করার যে দাওয়াই দিল মোদি সরকার তাতে অর্থনীতির পুনরুজ্জীবন আদৌ ঘটবে কি না সন্দেহ। প্যাকেজের নামে শর্তাবলি চাপানো ফেস্টিভ্যাল অফারে দেশের অধিকাংশ মানুষের, বিশেষত গরিব মানুষের কোনও লাভ হল না।  
বিশদ

14th  October, 2020
ড্যামেজ কন্ট্রোলের কৌশল 

একদিকে দলিত মহিলা নির্যাতন, অন্যদিকে কৃষি আইন—এই জোড়া ফলায় বিদ্ধ কেন্দ্রের শাসক শিবির। বিহার ভোটের আগে তাদের একেবারে বেসামাল অবস্থা। তবে ‘হ্যাঁ’ কে ‘না’ এবং ‘না’ কে ‘হ্যাঁ’ করতে পটু দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিলক্ষণ জানেন, দলিত বঞ্চনার ইস্যু এবং দেশজুড়ে কৃষক আন্দোলনের প্রভাব পড়তে পারে আসন্ন বিহার ভোটে।  
বিশদ

13th  October, 2020
ভুল পথে ভারতীয় রেল 

ভারতীয় রেলের আয়ের ৭০ শতাংশই আসে পণ্য পরিবহণ মাশুল থেকে। তাই মালগাড়ি চলাচলের বিষয়টিতেই অগ্রাধিকার কাম্য ছিল। উল্টে এটাই এদেশে সবচেয়ে অবহেলিত। ভারতীয় রেলের যে নেটওয়ার্ক ক্যাপাসিটি তার মাত্র ৩৩ শতাংশ এই ক্ষেত্র ব্যবহার করতে পারে।
বিশদ

12th  October, 2020
মূল্যবৃদ্ধি: দুশ্চিন্তা বাড়াচ্ছে 

দুবেলা দু’মুঠো অন্ন জোগাতে না পেরে মাত্র চার হাজার টাকার বিনিময়ে কন্যাসন্তানকে বিক্রি করে দিতে বাধ্য হলেন বাবা-মা। এই ঘটনাটি কোনও গল্পকথা নয়, বাস্তব সত্য। ঘরে ঘরে এমন ঘটনা না ঘটলেও অপরিকল্পিত লকডাউন আর করোনা ক্লিস্ট অর্থনীতির ধাক্কায় বিপর্যয় নেমে এসেছে বহু পরিবারে।  
বিশদ

11th  October, 2020
পুজো: উৎসব এবং চ্যালেঞ্জ 

ভারতে করোনা কাঁপুনি ধরিয়েছিল গত মার্চেই। দ্বিধাগ্রস্ত সরকার কয়েক ঘণ্টার নোটিসে সারা দেশে লকডাউন ঘোষণা করেছিল ২৫ মার্চ থেকে। আধুনিক ভারতের ইতিহাসে অভূতপূর্ব ওই নিষেধাজ্ঞা মোট চার দফায় ৩১ মে পর্যন্ত বলবৎ ছিল। লকডাউনের সওয়া দু’মাসেই ভারতের অর্থনীতির নাভিশ্বাস উঠে যাওয়ার জোগাড় হয়।  
বিশদ

10th  October, 2020
একনজরে
দেশের সবক’টি শোরুমে সোনার দাম একটাই রাখা হবে, ঘোষণা করল মালাবার গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস। তাদের বক্তব্য, বিভিন্ন রাজ্যে সোনার দাম বিভিন্ন রকম নেওয়া হয়। অথচ স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা ব্যাঙ্কের থেকে একটি নির্দিষ্ট ও স্বচ্ছ দামে সোনা কেনেন। ...

পবিত্র মিলাদ-উন-নবির দিন নামাজে বাধা দেওয়া হল জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ফারুক আবদুল্লাকে। এমনকী বাড়ির বাইরে অতিরিক্ত নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করে তাঁর বাড়ি থেকে বেরনো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ...

ঘোষিত হল সপ্তম আইএসএলের প্রথম এগারো রাউন্ডের ক্রীড়াসূচি। ২০ নভেম্বর উদ্বোধনী ম্যাচে গতবারের চ্যাম্পিয়ন এটিকে মোহন বাগান মুখোমুখি হবে কেরল ব্লাস্টার্সের। দ্বিতীয় ম্যাচে নর্থ-ইস্ট ইউনাইটেড মাঠে নামবে মুম্বই সিটি এফসি’র বিরুদ্ধে। ...

সংবাদদাতা, ইসলামপুর: উত্তর দিনাজপুর জেলার প্রাথমিক শিক্ষকদের এরিয়ারের বিল আটকে প্রায় এক বছর ধরে। যার পরিমাণ প্রায় ২ কোটি টাকা। জেলা শিক্ষাদপ্তরের তরফে অবশ্য জানানো হয়েছে, বকেয়া এরিয়ারের এস্টিমেট পাঠানো হয়েছে বিকাশ ভবনে।   ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস
১৭৯৫ - ইংরেজি সাহিত্যের রোম্যান্টিক কবি জন কিটসের জন্ম
১৮৭৫- লৌহমানব সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের জন্ম
১৮৮৩: ধর্মীয় গুরু স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর জন্ম
১৯৬৬- পানামা খাল অতিক্রম করেন বিশিষ্ট সাঁতারু মিহির সেন
১৯৭৫- সংগীতশিল্পী শচীন দেব বর্মনের মৃত্যু
১৯৮৪- আততায়ীর গুলিতে খুন হলেন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী
২০০০- নতুন রাজ্য হল ছত্তিশগড়
২০০৮- দাবায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হলেন বিশ্বনাথন আনন্দ  



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৩.২৪ টাকা ৭৪.৯৫ টাকা
পাউন্ড ৯৪.৭০ টাকা ৯৮.০৩ টাকা
ইউরো ৮৫.৫৪ টাকা ৮৮.৬৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
30th  October, 2020
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৫১, ৪৯০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৪৮, ৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪৯, ৫৮০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬০, ৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৬০, ৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
30th  October, 2020

দিন পঞ্জিকা

১৪ কার্তিক, ১৪২৭, শনিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২০, পূর্ণিমা ৩৬/২৭ রাত্রি ৮/১৯। অশ্বিনী নক্ষত্র ৩০/৩৪ সন্ধ্যা ৫/৫৮। সূর্যোদয় ৫/৪৪/২০, সূর্যাস্ত ৪/৫৬/১৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৮ মধ্যে পুনঃ ৭/১৩ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৩ গতে ২/৪২ মধ্যে পুনঃ ৩/২৭ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৩৭ গতে ২/১৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৯ গতে ৩/১০ মধ্যে। বারবেলা ৭/৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৪ গতে ২/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/৩২ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৯ গতে উদয়াবধি।
প্রাচীন পঞ্জিকা: ১৪ কার্তিক, ১৪২৭, শনিবার, ৩১ অক্টোবর ২০২০, পূর্ণিমা রাত্রি ৭/২৮। অশ্বিনী নক্ষত্র রাত্রি ৬/১৬। সূর্যোদয় ৫/৪৫, সূর্যাস্ত ৪/৫৭। অমৃতযোগ দিবা ৬/৩৫ মধ্যে ও ৭/১৯ গতে ৯/৩১ মধ্যে ও ১১/৪৩ গতে ২/৩৮ মধ্যে ও ৩/২২ গতে ৪/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৩৯ গতে ২/২৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/২৩ গতে ৩/১৫ মধ্যে। কালবেলা ৭/৯ মধ্যে ও ১২/৪৫ গতে ২/৯ মধ্যে ও ৩/৩৩ গতে ৪/৫৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে ও ৪/৯ গতে ৫/৪৬ মধ্যে।
১৩ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের দিনটি কেমন যাবে?  
মেষ: সৎ পরামর্শ মতো চললে ভালো হবে। বৃষ: বুঝেশুনে বিনিয়োগ করলে শুভ ...বিশদ

04:29:40 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে 
বিশ্ব মিতব্যয়িতা দিবস১৭৯৫ - ইংরেজি সাহিত্যের রোম্যান্টিক কবি জন কিটসের ...বিশদ

04:28:18 PM

 আইপিএল: বেঙ্গালুরুকে ৫ উইকেটে হারাল হায়দরাবাদ

10:58:29 PM

আইপিএল: হায়দরাবাদ ৬৪/২ (৮ ওভার)

10:11:15 PM

 আইপিএল: হায়দরাবাদকে ১২১ রানের টার্গেট দিল বেঙ্গালুরু

09:35:00 PM

 আইপিএল: আরসিবি ৭১/৩ (১১ ওভার)

08:25:27 PM