বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
কলকাতা পুলিসের ডিসি (এসএসডি) রশিদ মুনির খান জানিয়েছেন, পরিবারের এই অভিযোগের ভিত্তিতে নতুন করে তদন্ত শুরু হয়েছে। মৃত্যুর কারণ জানতে দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিরা পলাতক। তাদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।
কেন পাড়ার মদের ঠেক ভাঙতে গিয়েছিলেন কানাইবাবু? কলকাতা পুলিসের একটি সূত্র জানিয়েছে, কানাইবাবুর ছেলে ও নাতি গড়ফার মণ্ডলপাড়ার ওই ঠেকে নিয়মিত মদ্যপান করতে যেত। বারবার বারণ করা সত্ত্বেও তাদের ঠেকে যাওয়া আটকাতে পারেননি কানাইবাবু। তাই তিনি চেয়েছিলেন পাড়া থেকে মদের ঠেক তুলে দিতে। এই ঠেক নিয়েই গড়ফার দুই পাড়ার মধ্যে প্রায়শই ঝামেলা হতো। তাই বাধ্য হয়েই ২২ অক্টোবর দলবল নিয়ে মদের ঠেকে চড়াও হন কানাইবাবু। কিন্তু সেই রাতে সেখানে মাতালের সংখ্যা ছিল বেশি। ফলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে লোহার রড ও বাঁশ দিয়ে বেধড়ক মারধর করে কানাইবাবু ও তাঁর দলবলকে। বৃহস্পতিবার রাতে কানাইবাবুর মৃত্যুর পর পরিস্থিতি ঘোরালো হয়ে ওঠে। মৃতের পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, সেদিনের মারধরের জেরেই মৃত্যু হয়েছে বৃদ্ধের। এদিকে, কলকাতা পুলিসের এক বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গিয়েছে, চিকিত্সকের অভিমত, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন ওই ব্যক্তি। যদিও এনিয়ে সরকারিভাবে কোনও মন্তব্য করতে চায়নি কলকাতা পুলিস।