বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
এদিন সকালে অশোকবাবুর বাড়িতে একটি অচেনা নম্বর থেকে ফোন করে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধারের খবর জানানো হয়। মৃতের ছেলের বক্তব্য, কী করে বাওয়ালি এলাকায় বাবার মৃতদেহ উদ্ধার হল, তা বোধগম্য হচ্ছে না। কখনই তিনি নোদাখালি র দিকে যাননি। সেকারণেই বিস্মিত পরিবারের লোকজন। ছেলের দাবি, বাবার কোনও শত্রু ছিল না। পুলিস জানিয়েছে, মৃতের মুখে সাদা রঙের তরল জাতীয় কিছু একটা লেগেছিল। বিষ খাইয়ে ওই পুরোহিতকে খুন করা হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। মৃতদেহটি উদ্ধার করে বজবজের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়। তদন্তে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার অশোকবাবুর বাড়িতে দুই যুবক তাঁর খোঁজে এসেছিল। এক-দু’বার নয়, বেশ কয়েকবার তাঁরা এসেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। স্থানীয়দের সন্দেহ, পুরোহিতের মৃত্যুর সঙ্গে ওই দু’জনের হাত থাকতে পারে। এলাকার লোকজন ওই দুই যুবককে মারতে উদ্যত হলে পাড়ারই একটি ক্লাবের সদস্যরা এগিয়ে এসে তাঁদের শান্ত করেন। পরে জিনজিরা বাজার ফাঁড়ির পুলিস ঘটনাস্থলে এসে দু’জনকে উদ্ধার করে মহেশতলা থানায় নিয়ে যায়। মৃতের বাড়ির পক্ষ থেকে অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। নোদাখালি থানা একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করেছে।