বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
সম্প্রতি উৎসবের ওয়েবসাইটে প্রতিযোগিতা বিভাগের নির্বাচিত ছবির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। কিন্তু এতটা এগিয়ে আসার পরেও কেন এই পরিবর্তন? আসলে সবাই জানে কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসব মানে এক বিশাল কর্মযজ্ঞ। উৎসবে যাতে কোনওরকম খামতি না থাকে তার জন্য প্রতি বছর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নিজে উৎসব তদারকির ভার নেন। উৎসবের ২৬তম এডিশনেও কোনওরকম খুঁত রাখতে চাইছেন না তিনি।
ইতিমধ্যেই পিছিয়ে গিয়েছে গোয়া আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবও। এছাড়াও অতিমারী আবহে পিছিয়েছে বা ভার্চুয়াল মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়েছে দেশবিদেশের বেশকিছু উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র উৎসব। কলকাতা উৎসবে আগত অতিথিদের সংখ্যাটাও বেশ বড়। কিন্তু করোনা আবহে এখনও বিভিন্ন দেশে সেইভাবে আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবা শুরু হয়নি। ফলে অতিথিদের প্রত্যেকেই নির্দিষ্ট সময়ে উৎসবে যোগ দিতে পারতেন তার নিশ্চয়তাও ছিল না। অন্যদিকে পুজোর আগে সবে মাত্র রাজ্যের সিনেমা হলগুলো খুলেছে। কিন্তু হলে ভিড় করে পুজোর ছবি যে দর্শক দেখেছেন তা নয়। ফলে উৎসবে মানুষ ভিড় করে ছবি দেখবেন, একথা জোর দিয়ে বলা যাচ্ছিল না। বোঝাই যাচ্ছে জল মেপে পা ফেলতে চাইছেন প্রত্যেকেই। এমতাবস্থায় উৎসবকে সর্বজনীন ও আরও সুন্দর করে তুলতেই এই সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে। হাতে আরও একটু সময় পেয়ে যাওয়ায় করোনা সম্পর্কিত সুরক্ষাবিধি মেনে আরও ভালোভাবে উৎসবের আয়োজন করতে চাইছে রাজ্য সরকার।