পুরনো সঞ্চয় ও শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ প্রবল। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। সন্তানের ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ভিনরাজ্যে এই কায়দায় প্রতারণা বেড়েছে। সেই কারণেই সচেতনতামূলক প্রচার করা হচ্ছে। প্রতারকরা বিভিন্ন কৌশলে লিঙ্ক পাঠায়। অনেক সময় চাকরি দেওয়ার আশ্বাসে তারা লিঙ্ক পাঠায়। আবার কখনও লটারিতে টাকা জেতার প্রলোভন দেখিয়েও তারা এধরনের লিঙ্ক পাঠিয়ে থাকে। লাগাতার প্রচারের ফলে অনেকে সচেতন হয়েছেন। বিয়ের কার্ডের আদলে লিঙ্ক পেলে অনেকেই ধন্দে পড়ে যাবেন। এই কৌশলে তারা ফায়দা তোলার চেষ্টা করছে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, সম্প্রতি সাইবার অপরাধীরা বেশ কয়েকজনকে ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ করতে চেয়ে ফোন করেছিল। তাদের মধ্যে একজন সরকারি আধিকারিক রয়েছেন। প্রতারকরা তাকে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা এজেন্সির আধিকারিক পরিচয় দিয়ে ফোন করেছিল। ধন্দে পড়ে তিনি এক পুলিস আধিকারিককে ফোন করেন। ওই আধিকারিক তাঁকে ফোন না ধরার পরামর্শ দেন। তারপরই তিনি রক্ষা পান। কিন্তু অনেকেই তাদের ফাঁদে পা দিয়েছে। আর এক পুলিস আধিকারিক বলেন, ডিজিটাল অ্যারেস্ট বলে কিছু হয় না। প্রতারকরা ভুয়ো পরিচয় দিয়ে প্রতারণার চেষ্টা করছে। এরকম ফোন কেউ পেলে সঙ্গে সঙ্গে থানায় যোগাযোগ করতে হবে। প্রতারকদের পুরনো কৌশল ভোঁতা হয়ে গিয়েছে। সেই কারণেই তারা নতুন নতুন পন্থা নিচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় আসা বিয়ের কার্ড খোলার আগে তা ভালোভাবে পরখ করা দরকার। তা না হলেই বিপদ নেমে আসতে পারে। এমনটাই জানিয়েছেন তদন্তকারীরা।