পুরনো সঞ্চয় ও শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ প্রবল। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। সন্তানের ... বিশদ
এদিন রাজ্যসভায় শিক্ষা রাষ্ট্রমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার লিখিতভাবে জানিয়েছেন যে, এই ব্যাপারে ইতিমধ্যেই তদন্ত হয়েছে। সেইমতো পদক্ষেপও করা হয়েছে। বুধবার রাজ্যসভায় এই সংক্রান্ত লিখিত প্রশ্ন করেন কংগ্রেস সাংসদ ইমরান প্রতাপগড়ি। জবাবে কেন্দ্রীয় শিক্ষা রাষ্ট্রমন্ত্রীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী অভিযুক্ত ১০টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে পাঁচটিই বিজেপি শাসিত রাজস্থানের। তালিকায় রয়েছে আর এক বিজেপি শাসিত রাজ্য উত্তরপ্রদেশের দু’টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। এছাড়া ‘ডাবল-ইঞ্জিন’ রাজ্য মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডের একটি করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধেও জাল পিএইচডি সার্টিফিকেট বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ঝাড়খণ্ডের একটি বেসরকারি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামও। সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্স কমিশনের (সিভিসি) মাধ্যমেই বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন এইসব গুরুতর অভিযোগ পেয়েছে বলে জানিয়েছে শিক্ষামন্ত্রক।
এদিন রাজ্যসভায় লিখিতভাবে শিক্ষামন্ত্রক জানিয়েছে, প্রতি ক্ষেত্রে অভিযোগ পেয়ে সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারের কাছে পাঠানো হয়েছিল যাতে তারা যথাযথ তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়। কারণ ইউজিসির নির্দেশিকা পালন করলেও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্ট রাজ্যগুলির আইনের আওতাভুক্ত। সেই তদন্তের পর মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ড সরকার তাদের রাজ্যের দু’টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে উল্লিখিত অভিযোগ থেকে রেহাই দিয়েছে। রাজস্থান সরকার তার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে ছাত্র ভর্তির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে ইউজিসিও। ২০২৩ সালের ডিসেম্বর থেকেই রাজস্থানের ওই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে কোনও পিএইচডি স্কলারের ভর্তি নিতে বারণ করেছে ইউজিসি। যদিও জাল পিএইচডি ডিগ্রির অভিযোগ ওঠা বাকি
সাতটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ইউজিসি কিংবা সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকার কী পদক্ষেপ করেছে, তার কোনও উল্লেখ এদিনের লিখিত জবাবে নেই।