পুরনো সঞ্চয় ও শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ প্রবল। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। সন্তানের ... বিশদ
মিলন মেলার কর্মকর্তা সঞ্জীব সরকার বলেন, ভিন রাজ্যের ব্যবসায়ীরা লাভের আশায় এসেছেন মেলায়। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা ভিসা সংক্রান্ত সমস্যার জেরে এবার আসতে পারেননি। প্রায় ৭০টির মত স্টল আছে মেলায়। মেদিনীপুর, বীরভূমের হস্তশিল্পের নানা স্টল আছে। এছাড়াও বিনোদনের জন্য নানা রাইড উপভোগ করতে পারবেন সবাই।
বারুইপুরের নিউ ইন্ডিয়ান মাঠে ১৫ নভেম্বর শুরু হয়েছে এই মিলন মেলা। চলবে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত। শ্রীনগরের বাসিন্দা আব্দুল রউফের দোকানে কাশ্মীরি শাল থেকে শুরু করে নানা ডিজাইনের শাড়ি মিলছে। আব্দুল রউফ বলেন, বাংলায় ব্যবসা করতে এসে আমরা খুশি। এখানে মেলায় মানুষের আন্তরিকতা মুগ্ধ করে আমাদের। বেশ ভালোই বিক্রি হচ্ছে। ফেব্রুয়ারি মাসে দেশে ফিরব। আবার উত্তরপ্রদেশের মির্জাপুর থেকে এসেছেন মহম্মদ সাদিক। তাঁর দোকানে মিলছে নানা ধরনের কম্বল, কার্পেট। তিনি বলেন, এখানে মানুষের মধ্যে জিনিস কেনার আগ্রহ আছে। বিহার থেকে ভাগলপুর শাড়ির সম্ভার নিয়ে এসেছেন মহম্মদ মাদনি আনসারি। তিনি বলেন, ১৮০ টাকা থেকে শুরু করে ১৮০০ টাকার খাদি, কটনের ভাগলপুর শাড়ি বিক্রি হচ্ছে।
উত্তপ্রদেশের গাজিয়াবাদের কামিল আনসারি মেলায় হস্তশিল্পের দোকান দিয়েছেন। তিনি বলেন, বাংলায় ব্যবসা লাভজনক। যে কোনও জায়গায় মেলা হলেই আমরা সুযোগ পাই। মেলায় মাটির বিভিন্ন পাত্র যেমন বিক্রি হচ্ছে, তেমনই মেদিনীপুরের, বীরভূমের হরেক আচার, নানা ধরনের পিঠের পসরাও রয়েছে। শুধু মেলা দেখা নয়, রকমারি খাদ্যের দোকানেও ভিড় জমাচ্ছেন সকলে।