পুরনো সঞ্চয় ও শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ প্রবল। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। সন্তানের ... বিশদ
উল্লেখ্য, সর্বাধিক অভিযোগ এসেছে পূর্ব মেদিনীপুর (৩৮৯৩), দক্ষিণ ২৪ পরগনা (৩৮৭৯) এবং উত্তর ২৪ পরগনা (৩০৩১) থেকে। এই জল ব্যবহার করেই হ্যাচারি, নার্সারি, আইসক্রিম কারখানা, গ্যারাজ, হোটেল, নির্মাণ কাজ প্রভৃতি চালানোর বহু ঘটনা ধরা পড়েছে। তবে সবচেয়ে কম অভিযোগ এসেছে জলপাইগুড়ি ও দার্জিলিং থেকে। ওই দুই জেলায় জল অপচয়ের কিছু ঘটনা অবশ্য নজরে এসেছে।
এদিন প্রশ্নোত্তর পর্বেই, পানীয় জল অপচয়ে বন্ধে বিধায়কদের কাছে নজরদারির আবেদনও রাখলেন পিএইচই মন্ত্রী। তিনি বলেন, জল অপচয় বন্ধ করতে রাজ্য সরকার সচেষ্ট। মুখ্যমন্ত্রী নিজে প্রতিনিয়ত এই বিষয়ে নজর রাখেন।
প্রসঙ্গত, সোমবার এই প্রকল্প নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যের মোট ১ কোটি ৭৫ লক্ষ বাড়িতে পানীয় জলের সংযোগ দেওয়ার কাজ দ্রুত শেষ করার নির্দেশ দেন তিনি। এখনও পর্যন্ত কল বসেছে ৯৪ লক্ষাধিক বাড়িতে। এই পরিস্থিতিতে পিএইচই দপ্তরে আরও ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ প্রয়োজন বলে বৈঠকে জানানো হয়। সিদ্ধান্ত হয়, পূর্তদপ্তর (পিডব্লুডি) তাদের ইঞ্জিনিয়ার দিয়ে পিএইচই’কে সাহায্য করবে। ইতিমধ্যে, পিডব্লুডির ২১ জন ইঞ্জিনিয়ারকে এই কাজে লাগানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।