পুরনো সঞ্চয় ও শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ প্রবল। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। সন্তানের ... বিশদ
এ বিষয়ে সমবায় সমিতির এক উপভোক্তা মমতা মণ্ডল বলেন, দিনমজুরের কাজ করে অল্প অল্প টাকা সমবায় সমিতিতে জমা দিয়েছিলাম। সেই টাকা আর ফেরত পাচ্ছি না। এমনকী প্রথমবার ঋণ পরিশোধের এক মাসের মধ্যে বহু গ্রাহকের আবার ঋণ পাওয়ার কথা ছিল। তাঁরা আর পরবর্তী ঋণ পাচ্ছেন না। কিন্তু খাতায়কলমে দেখা গিয়েছে, তাঁদের নামে ঋণ হয়ে গিয়েছে। এইভাবে কোটি কোটি টাকা তছরুপ হয়েছে।
সমবায় সমিতির সম্পাদক বিমল চন্দ্র দাস বলেন, ২০১৭ সালে সমবায় সমিতির নির্বাচনে দু’জন মহিলা ও চারজন পুরুষ নির্বাচিত হয়েছিলেন। এরপর সমবায় সমিতির সভাপতি হন তপন হালদার ও ডিরেক্টর হন স্বপন কপাট। প্রথম ছয় মাস সমবায় সমিতির যে কোন লেনদেনের ক্ষেত্রে সভাপতি ও সম্পাদকের সই আবশ্যক ছিল। কিন্তু পরে সমিতির ডিরেক্টর সভাপতি ও সম্পাদকের সই জাল করে লেনদেন করতেন। কয়েক মাস আগে সমিতির অডিট রিপোর্ট করার সময় পুরো বিষয়টি সবার সামনে আসে। এরপরই ডিরেক্টর স্বপনের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিস স্বপনকে গ্রেপ্তার করেছে। নিজস্ব চিত্র