পুরনো সঞ্চয় ও শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থ লাভের যোগ প্রবল। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। সন্তানের ... বিশদ
গত আগস্টেই সাধারণ নির্বাচন হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। প্রেসিডেন্ট হয়েছেন ইওল। ৩০০ আসনের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে ইওলের দলের পিপলস পাওয়ার পার্টির সদস্য রয়েছে ১০৮ জন। বাকি ১৯২টি আসনই বিরোধীদের দখলে। আগামী বছরের বাজেট নিয়ে ইওলের দলের সঙ্গে বিরোধী ডেমোক্র্যাটিক পার্টির বিরোধ চলছে। এই অবস্থায় সবাইকে অবাক করে মঙ্গলবার দেশে জরুরি সামরিক আইন জারি করেন প্রেসিডেন্ট। তাঁর যুক্তি ছিল উত্তর কোরিয়ার একনায়ক কিম জং উনের মদতে ক্ষমতা দখলের ছক কষছে বিরোধীরা। তাই এই পদক্ষেপ। তিনি বলেন, উদারপন্থী দক্ষিণ কোরিয়াকে উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট বাহিনীর আগ্রাসন থেকে সুরক্ষা দিতে এবং রাষ্ট্রবিরোধী শক্তিকে নির্মূল করতে আমি জরুরি ভিত্তিতে সামরিক আইন জারি করছি। তবে বিরোধী এবং জনগনের তা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হন তিনি।
তবে রাষ্ট্রের এতবড় সন্ধিক্ষণেও নির্বিকার দক্ষিণ কোরিয়ার সাধারণ মানুষ। বুধবার স্বাভাবিক ছিল সিওল। অফিস কাছারি, স্কুল, কলেজ খুলেছে অন্যদিনের মতোই। হাজিরাও ছিল স্বাভাবিক। দোকান-বাজারেও অন্যদিনের মতো ব্যস্ততা চোখে পড়েছে। ৯০ লক্ষ জনগনের বসবাস সিওলে। সকাল থেকেই অফিস যাওয়ার ব্যস্ততা চোখে পড়ে। ট্রেনে ভিড় ছিল আর পাঁচটা দিনের মতোই।