পারিবারিক ধর্মাচরণে মানসিক শান্তি। পেশাদার আইনজীবী, বাস্তুবিদদের অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
এদিন সকাল ১১টা নাগাদ বহরমপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী নির্মলকুমার সাহার সমর্থনে জনসভা শুরুর কথা ছিল। কিন্তু মিঠুন এসে পৌঁছন দুপুর ১টা ১৭ মিনিট নাগাদ। তাঁকে দেখা মাত্রই বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। উচ্ছ্বসিত কর্মী ও সমর্থকদের চাপে বাঁশের ব্যারিকেডের রাস্তা ভেঙে পড়ে। এরপর নিরাপত্তা রক্ষীরা মিঠুনকে নিয়ে আসেন একেবারে দর্শকের মাঝ বরাবর রাস্তা তৈরি করে।
রক্ষীরা দর্শকদের হটিয়ে চেয়ারগুলি কার্যত ছুড়ে ফেলে তারকা প্রচারককে মঞ্চে নিয়ে আসেন। এমনকী মঞ্চে উঠার আগে বাঁশের ব্যারিকেডের মধ্যে মাথা গলিয়ে দেহ বের করে মঞ্চে ওঠেন মিঠুন।
এই ঘটনায় চরম ক্ষুব্ধ দেখায় মিঠুনকে। মঞ্চে বসেই তিনি দলের জেলা সভাপতি শাখারভ সরকারের সঙ্গে বচসা জুড়ে দেন। জেলা সভাপতি মিঠুনকে বোঝানোর চেষ্টা করেন মঞ্চে আসার রাস্তা তৈরি ছিল। এরপর মিঠুন তাঁর বক্তব্যে বলেন, আমি এখানে নিজে আসিনি। আমাকে চ্যাংদোলা করে নিয়ে আসা হয়েছে। এমনকী বক্তব্য শেষে তিনি ফের বলেন, অনুরোধ করছি ফেরার সময় যেন আর চ্যাংদোলা করে না নিয়ে যাওয়া হয়। এদিন মিঠুন তাঁর বক্তব্যে শরীরী অঙ্গভঙ্গী করে ও সিনেমার মতো সংলাপ বলে উপস্থিত জনতাকে আনন্দ দেন।
তিনি বলেন, আমি কোনও প্রার্থীর বিরুদ্ধে কথা বলি না। তবে এখানকার দলীয় প্রার্থী ভালো লোক। এখন একবার এসেছি। এবার প্রতিবছর আসব। এখানে সিএএ নিয়ে ভুল ব্যাখা করা হচ্ছে। সিএএ নারগিকত্ব কেড়ে নেওয়ার নয়, নাগরিকত্ব দেওয়ার আইন।
ক্ষুব্ধ মিঠুন চক্রবর্তী। নিজস্ব চিত্র