ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
এদিন হাতে ত্রিশূল ও ডুগডুগি বাজিয়ে তিনি মনোনয়নপত্র জমা করতে আসেন। তৃণমূলের দাবি, দিলীপবাবুর র্যালিতে বহিরাগতরা ছিলেন। বিভিন্ন জেলার কর্মীদের বাস ভাড়া করে আনা হয়েছিল। যদিও বিজেপি তা মানতে নারাজ। তাদের দাবি, বর্ধমান শহরের বহু বাসিন্দা র্যালিতে অংশগ্রহণ করেছিলেন। দিলীপবাবু বলেন, পাঁচটা বিধানসভা কেন্দ্রের কর্মীরা এদিনের র্যালিতে যোগ দিয়েছিলেন। এক ঘণ্টা ধরে রোড শো করেছি। আজ শুধু ট্রেলার দেখিয়েছি। সিনেমা এখনও বাকি রয়েছে। কর্মীরা এদিন প্রথম ময়দানে নামল। রাস্তার দু’পাশে মানুষের ঢল নেমেছিল। বর্ধমানের মানুষের সঙ্গে পাঁচ বছর থাকব বলে সংকল্প নিয়ে নেমেছি। দিলীপবাবুর হলফনামায় বলা হয়েছে, ১৯৮২সালে তিনি ঝাড়গ্রাম থেকে আইটিআই পাশ করেছেন। তাঁর ৪০ লক্ষ ৪৫হাজার ৫৮৯টাকার অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে এক ৪২ লক্ষ টাকার। তাঁর হাতে ৩ লক্ষ ৫০হাজার টাকার নগদ রয়েছে।
মঙ্গলবার এই কেন্দ্রে দিলীপবাবুর প্রতিপক্ষ কীর্তি আজাদ মনোনয়নপত্র জমা করেছেন। ধুতি-পাঞ্জাবি পরে তিনি মনোনয়নপত্র জমা করতে আসেন। তিনি টাউন হল থেকে র্যালি করে জেলাশাসকের দপ্তরে আসেন। সেই র্যালিতেও কর্মীদের ভিড় উপচে পড়ে। মনোনয়নপত্র জমা করে তৃণমূল প্রার্থী বলেন, মানুষের উচ্ছ্বাস দেখে অভিভূত। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, বর্ধমানের মানুষ আমাকে জয়ী করবেনই। বিজেপি সরকার এই এলাকার জন্য কোনও কাজ করেনি। দুর্গাপুরে কোনও বন্ধ কারখানা তারা খুলতে পারেনি। কাজ না করার জন্য আলুওয়ালিয়াকে বদলি করে আসানসোলে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর মেদিনীপুর থেকে ওঁকে(দিলীপ ঘোষ) বর্ধমানে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। উনি মায়েদের অপমান করছেন। মায়েরা জবাব দেবেন। ভাতারের সভা থেকে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বিজেপি প্রার্থীকে নাম না করে তোপ দাগেন।
দিলীপবাবু এসব শুনতে নারাজ। তিনি বলেন, মনোনয়নপত্র জমা দিতে আসার সময় মানুষের উচ্ছ্বাস দেখছিলাম। রোদের মধ্যে ছাদে দাঁড়িয়ে মানুষ হাত নাড়াচ্ছিল।