ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
কাটোয়ার পাঁচঘড়া মোড় এলাকার ওই পরিবারের বড় মেয়ে ছিল এই মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী। সে কাটোয়ার দুর্গাদাসী চৌধুরানি বালিকা বিদ্যালয়ে পড়ত। মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৪১৩ নম্বর পেয়ে পাশ করে। তাঁর মা অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে কাজ করেন। এদিন দুপুরে বাড়িতে কেউ ছিল না। ওই পরীক্ষার্থীর বাবা ছোট মেয়েকে স্কুল থেকে আনতে গিয়েছিলেন। মা অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে গিয়েছিলেন। তার বাবা বাড়ি ফিরে দেখেন, শোয়ার ঘরে ফ্যানে ওড়নায় ফাঁস দিয়ে ঝুলছে ওই নাবালিকা। তড়িঘড়ি কাটোয়া হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। মৃত ছাত্রীর বাবা বলেন, আমার মেয়ে টেস্টে ৫৭৪ নম্বর পেয়েছিল। মাধ্যমিকে ৪১৩ নম্বর পেয়েছে। রেজাল্ট বের হওয়ার আগে থেকেই ও টেনশন করছিল। আমরা ওকে বোঝাই। তাও এদিন ফলপ্রকাশের পরই এই ঘটনা ঘটল। আমাদের মনে হচ্ছে, আশানুরূপ ফল না হওয়ায় হতাশ হয়ে হয়তো ও এমন কাজ করেছে। নাবালিকার মা বলেন, আমি বাড়িতে ছিলাম না। তার মধ্যেই এমন ঘটনা ঘটল। আমার সব শেষ হয়ে গেল।