ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
দীর্ঘদিন বিজেপি প্রার্থী না ঘোষণা করায় একাই বিভিন্ন কর্মী সম্মেলন করে প্রচার করেছিলেন শত্রুঘ্ন। কয়েকদিন আগে বিজেপি প্রার্থী ঘোষণা করে। এসএস আলুওয়ালিয়াকে প্রার্থী ঘোষণার পরই মঙ্গলবার অণ্ডাল গ্রামে শত্রুঘ্নর নামে নিখোঁজ পোস্টার দেওয়া হয়। এই খোঁচায় শাসকদলকে আরও বেশি করে উজ্জীবিত করে। বুধবারই প্রার্থীকে নিয়ে মেগা রোড-শো হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। আসানসোলের মেয়র বিধান উপাধ্যায় এদিন সকালে জুবিলি মোড়ে শহরের বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলারদের নিয়ে জমায়েত হন। বিশাল বাইক র্যালি করে অণ্ডাল বিমানবন্দরের উদ্দেশে রওনা দেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। শ্রম ও আইনমন্ত্রী মলয় ঘটক, জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীও কর্ম-সমর্থকদের নিয়ে বিমানবন্দরে অপেক্ষা করতে থাকেন। বিকেলে সস্ত্রীক শত্রুঘ্ন আসতেই কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে প্রবল উচ্ছ্বাস দেখা যায়। কর্মী সমর্থকদের পাশাপাশি বলিউডের একদা সুপারস্টারকে দেখতে অণ্ডাল গ্রামের মানুষদের মধ্যেও প্রবল উৎসাহ দেখা যায়। দলের নেতা মলয় ঘটক বলেন, শত্রুঘ্ন সিনহাকে নিয়ে অণ্ডালবাসীর এই প্রবল আবেগ প্রমাণ করে কারা কী উদ্দেশে পোস্টার দিয়েছিল।
বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক শ্রীদীপ চক্রবর্তী বলেন, ভোটের সময়ে প্রচার যে কেউ করতেই পারেন। জনপ্রতিনিধিকে তো ভোটের পরও জনসংযোগ করা প্রয়োজন। তা না করার জন্যই পোস্টার পড়েছিল।