বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, কিছুক্ষণের জন্য এনআইটির দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরবর্তীকালে কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। মঙ্গলবারও ক্যাম্পাসজুড়ে থমথমে পরিবেশ ছিল। কিছু পড়ুয়ার পরীক্ষা শেষ হয়ে গিয়েছে। তাই গরমের ছুটি পেয়েছেন। দু’টি পরীক্ষা স্থগিত হওয়ায় সেই পড়ুয়ারা হস্টেল ছেড়েছেন বলে জানা গিয়েছে। পাশাপাশি প্রতিবাদ করা পড়ুয়াদের একাংশ ভীতসন্ত্রস্ত। তাঁদের দাবি, পড়ুয়াদের উপর দোষ চাপানো হচ্ছে। মারধরের হুমকি দেওয়ার কথা বলছেন ডিরেক্টর। তা সর্বৈব মিথ্যা, পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। ফাইনাল বর্ষের পড়ুয়াদের চাকরি পেতে হয়রানির শিকার হতে হবে বলে আশঙ্কা করছেন অনেকে। প্রতিবাদী পড়ুয়ারা জানিয়েছেন, তাঁরা কয়েকদিন দেখতে চান। আশা করা হচ্ছে ডিরেক্টরের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করবে কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক। কিন্তু ডিরেক্টর স্বপদে বহাল থাকলে তাঁদের প্রতি কী মনোভাব নেবেন তা নিয়ে অনেকে আতঙ্কিত। পুরো বিষয়টি নিয়ে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এনকে রায়কে ফোন করা হলেও তিনি কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে অস্বীকার করেন।