সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কাঁকসা: সারাদিন রাস্তা দিয়ে অনবরত বালিবোঝাই লরি যাতায়াত করছে। ফলের রাস্তার দশা খারাপ হয়ে পড়ছে। শুধু তাই নয়, বালিবোঝাই ট্রাক্টর, দৈত্যাকার লরি যাতায়াতে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে। দুর্গাপুর-ফরিদপুর ব্লকের বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েতে এই সমস্যায় ক্ষুব্ধ মানুষ।
ওই ব্লকের প্রতাপপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কাঁটাবেড়িয়ায় একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা বালিবোঝাই লরি যাতায়াতে বেহাল হয়ে পড়েছে। কাঁকসা থানার শিবপুর থেকে কাঁটাবেড়িয়া হয়ে রাস্তাটি মাধাইপুর পর্যন্ত গিয়েছে। এখানে রাস্তার উপর বড় হাট, বাজার রয়েছে। কিন্তু যে রাস্তার পাশে বাজার গড়ে উঠেছে, সেই রাস্তার এখন করুণ দশা।স্থানীয়রা জানান, অজয় নদের তীরে বালির রমরমা কারবার চলছে। কিছু বৈধ, আবার অনেক অবৈধ ঘাট থেকে সারাদিন বালিবোঝাই লরি এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করছে। ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে। এছাড়া, শিবপুর-গৌড়বাজার রাস্তারও একই দশা বলে অভিযোগ উঠেছে।
বিদবিহার গ্রাম পঞ্চায়েতজুড়েও একই সমস্যা রয়েছে। গ্রামের রাস্তায় দিনরাত ট্রাক্টর চলছে। একটু বড় রাস্তা হলেই সেখানে বালি বোঝাই লরির দাপট। স্থানীয় বিজেপি নেতা শচীন বিশ্বাস বলেন, আমাদের বুথ সভাপতি প্রতিবাদ করতে গেলে তাঁকে মারধর করা হয়েছে।
বানকাটি গ্রাম পঞ্চায়েতজুড়েও এই সমস্যা রয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, দেউল ঘাট, নারকেলবাগান ঘাট, কালীতলা ঘাট, কলকাতা ঘাট, সাতকাহিনী ঘাট, শ্যাওড়াতলা ঘাট, পেয়ারাবাগান ঘাট, বাঁশতলা ঘাটে বালি তোলা হয়। তারপরই সেই বালি গ্রামের রাস্তা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কখনও কখনও বালি পাচারও হচ্ছে। ফলে রাস্তা ভেঙে যাচ্ছে। স্থানীয়দের রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে। তাঁদের একটাই ভয়, কবে বালিবোঝাই লরি রাস্তা ছেড়ে বাড়িতে ঢুকে পড়ে। শুধু কাঁকসা থানা এলাকা নয়, ফরিদপুর ও পাণ্ডবেশ্বর থানা এলাকা থেকেও ব্যাপক বালি উত্তোলন হচ্ছে। মাধাইপুর, গৌড়বাজার থেকে বালি তুলে তা শিবপুরের রাস্তা দিয়ে আসছে। অভিযোগ, বীরভূমের ময়ুরাক্ষী নদী থেকে বালি তোলার চালান ব্যবহার করেই এই বালি পাচার হচ্ছে।
বালিবোঝাই লরির কারণে রাস্তা বেহাল হওয়ার বিষয়টিকে বিরোধীরাও ইস্যু করছে। বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ বলেন, পুলিস ও তৃণমূলের যোগসাজশে অবৈধ বালির কারবার চলছে। যার জেরে রাস্তা ভাঙছে। আমি এখানে বালির গাড়ি চলতে দেব না।
সিপিএমের জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বীরেশ্বর মণ্ডল বলেন, বালির অবৈধ কারবার রুখতে আমরাই দু’বার কাঁকসার বিডিওকে স্মারকলিপি দিয়েছি। এখানের কাটমানি তৃণমূল, বিজেপি দুই শিবিরই খায়।
পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার বলেন, প্রধানমন্ত্রী সড়ক যোজনা থেকে বাংলাকে বঞ্চিত করে সড়ক নিয়ে কথা বলার মুখ আছে বিজেপির? আমরা পথশ্রীর মাধ্যমে বহু রাস্তা করেছি। ভবিষ্যতেও করব। মানুষ তা জানেন।
ওই ব্লকের প্রতাপপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কাঁটাবেড়িয়ায় একটি গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা বালিবোঝাই লরি যাতায়াতে বেহাল হয়ে পড়েছে। কাঁকসা থানার শিবপুর থেকে কাঁটাবেড়িয়া হয়ে রাস্তাটি মাধাইপুর পর্যন্ত গিয়েছে। এখানে রাস্তার উপর বড় হাট, বাজার রয়েছে। কিন্তু যে রাস্তার পাশে বাজার গড়ে উঠেছে, সেই রাস্তার এখন করুণ দশা।স্থানীয়রা জানান, অজয় নদের তীরে বালির রমরমা কারবার চলছে। কিছু বৈধ, আবার অনেক অবৈধ ঘাট থেকে সারাদিন বালিবোঝাই লরি এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করছে। ফলে দুর্ঘটনার আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে। এছাড়া, শিবপুর-গৌড়বাজার রাস্তারও একই দশা বলে অভিযোগ উঠেছে।
বিদবিহার গ্রাম পঞ্চায়েতজুড়েও একই সমস্যা রয়েছে। গ্রামের রাস্তায় দিনরাত ট্রাক্টর চলছে। একটু বড় রাস্তা হলেই সেখানে বালি বোঝাই লরির দাপট। স্থানীয় বিজেপি নেতা শচীন বিশ্বাস বলেন, আমাদের বুথ সভাপতি প্রতিবাদ করতে গেলে তাঁকে মারধর করা হয়েছে।
বানকাটি গ্রাম পঞ্চায়েতজুড়েও এই সমস্যা রয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, দেউল ঘাট, নারকেলবাগান ঘাট, কালীতলা ঘাট, কলকাতা ঘাট, সাতকাহিনী ঘাট, শ্যাওড়াতলা ঘাট, পেয়ারাবাগান ঘাট, বাঁশতলা ঘাটে বালি তোলা হয়। তারপরই সেই বালি গ্রামের রাস্তা দিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কখনও কখনও বালি পাচারও হচ্ছে। ফলে রাস্তা ভেঙে যাচ্ছে। স্থানীয়দের রাতের ঘুম উড়ে গিয়েছে। তাঁদের একটাই ভয়, কবে বালিবোঝাই লরি রাস্তা ছেড়ে বাড়িতে ঢুকে পড়ে। শুধু কাঁকসা থানা এলাকা নয়, ফরিদপুর ও পাণ্ডবেশ্বর থানা এলাকা থেকেও ব্যাপক বালি উত্তোলন হচ্ছে। মাধাইপুর, গৌড়বাজার থেকে বালি তুলে তা শিবপুরের রাস্তা দিয়ে আসছে। অভিযোগ, বীরভূমের ময়ুরাক্ষী নদী থেকে বালি তোলার চালান ব্যবহার করেই এই বালি পাচার হচ্ছে।
বালিবোঝাই লরির কারণে রাস্তা বেহাল হওয়ার বিষয়টিকে বিরোধীরাও ইস্যু করছে। বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা আসনের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ বলেন, পুলিস ও তৃণমূলের যোগসাজশে অবৈধ বালির কারবার চলছে। যার জেরে রাস্তা ভাঙছে। আমি এখানে বালির গাড়ি চলতে দেব না।
সিপিএমের জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বীরেশ্বর মণ্ডল বলেন, বালির অবৈধ কারবার রুখতে আমরাই দু’বার কাঁকসার বিডিওকে স্মারকলিপি দিয়েছি। এখানের কাটমানি তৃণমূল, বিজেপি দুই শিবিরই খায়।
পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার বলেন, প্রধানমন্ত্রী সড়ক যোজনা থেকে বাংলাকে বঞ্চিত করে সড়ক নিয়ে কথা বলার মুখ আছে বিজেপির? আমরা পথশ্রীর মাধ্যমে বহু রাস্তা করেছি। ভবিষ্যতেও করব। মানুষ তা জানেন।
