যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
কংগ্রেস প্রার্থী বলেন, এলাকাবাসীর দাবিমতো বিদায়ী সাংসদ কংগ্রেসের আবু হাসেম খান চৌধুরী এই সেতুর জন্য ১ কোটি ৮২ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করেছেন। প্রথম কিস্তির ৫০লক্ষ টাকা ইতিমধ্যেই দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন ঘোষণা হয়ে যাওয়ায় ভোটের পর ব্রিজের কাজ শুরু হবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার সামশেরগঞ্জে ভোট প্রচারে আসেন কংগ্রেস প্রার্থী ঈশা খান। তিনি বিদায়ী সাংসদের ছেলে। এদিন তিনি এলাকার মানুষকে পাকা সেতুর আশ্বাস দেন। তাঁর বাবা ইতিমধ্যে সেতুর জন্য প্রায় দুই কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন বলেও তিনি কাগজ দেখান। দোগাছি নপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের একটি জনবহুল গ্রাম সাকারঘাট। গঙ্গার সঙ্গে যুক্ত মানসা নদী দোগাছি গ্রাম পঞ্চায়েতকে দু’ভাগে বিভক্ত করেছে। নদীর পূর্বপাড়ে রয়েছে সাকারঘাট, দোগাছি ও নদীর পশ্চিম পাড়ে রয়েছে ন’পাড়া, গাজিপুর, সাকারঘাটের কিছু অংশ সহ মোট পাঁচটি গ্রাম। ব্যবসা হোক বা চাষবাস, পূর্বপাড়ের মানুষজনকে নিত্যদিন পশ্চিম পাড়ে যাতায়াত করতে হয়। আবার পূর্বপাড়ে স্কুল থেকে শুরু করে গ্রাম পঞ্চায়েত, বাজার, হাসপাতাল সবকিছুই এপারে থাকায় দৈন্যন্দিন প্রায় হাজার পাঁচেক মানুষ এই বাঁশের সেতু দিয়ে যাতায়াত করেন। বর্ষার সময় বাঁশের সাঁকো নদীর জলের তলায় চলে গেলে নৌকাই একমাত্র ভরসা এলাকাবাসীর। কিন্তু সেখানে পারাপারের জন্য পর্যাপ্ত নৌকা দেওয়া হয় না। একটিমাত্র নৌকাই যাত্রী পারাপার করে। দুর্ঘটনাও ঘটে বলে এলাকাবাসীর দাবি।