সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
জানা যায়, ডোমবাঁদি আদিবাসী স্কুলে পড়ুয়া সংখ্যা ২০ জন। শিক্ষক রয়েছেন দুই জন। স্কুলে রয়েছে একটি টিউবওয়েল ও সাবমার্সিবল। জলের সমস্যা মেটাতে ২০১৯ সালে সাবমার্সিবল বসানো হয়। অভিযোগ, সাবমার্সিবল মাটির নীচে জলের প্রথম স্তরেই করা হয়েছে। ফলে জলের মান অত্যন্ত খারাপ। দুর্গন্ধযুক্ত জল কেউ পান করতে পারে না। এমনকি মিড-ডে মিল রান্নার কাজেও ব্যবহার করা যায় না। স্কুলের রাঁধুনি পূর্ণমণি সোরেন, চাঁদমণি সোরেন জানান, সাবমার্সিবলের জলে রান্না করা যায় না। টিউবওয়েল পাম্প করে জল নিয়ে রান্না, বাসন ধোয়ার কাজ করতে হয়। গরম পড়লেই অনেক সময় স্কুলের সেই টিউবওয়েলে জল ওঠে না। তখন দূরের পাড়ার টিউবওয়েল থেকে জল এনে রান্না করতে হয়। আমাদের অসুবিধা হচ্ছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক অভিভাবক বলেন, সরকারের টাকা খরচ করে সাবমার্সিবল বসানো হল অথচ জল কেউ ব্যবহার করতে পারছে না। ছাত্ররা বাড়ি থেকে জল নিয়ে যায়। জল শেষ হয়ে গেলে টিউবওয়েলের জল খায়। কিন্তু গ্রীষ্মকালে তাতেও জল পাওয়া যায় না। বিষয়টি নিয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সবিতাব্রত চক্রবর্তী বলেন, গ্রামে নতুন করে যে জলের প্রকল্প হচ্ছে তা পাইপের মাধ্যমে আমাদের স্কুলে এলে সুবিধা হবে।