সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
সোমবার এই কর্মসূচির সূচনা হল। বিদ্যালয় চলাকালীন চারবার এই বেল বাজানোর সঙ্গে সঙ্গে সকল ছাত্রছাত্রী জল পান করবে। বেলা সাড়ে ১১টা, সাড়ে ১২টা, দুপুর আড়াইটা ও সবশেষে ৩টের সময় বেল বাজবে। ওইদিন দুপুরে বিদ্যালয়ের শিশু সংসদের মন্ত্রীদের জল পান করানোর মাধ্যমে শুভ সূচনা হয়। উদ্বোধন করেন নবদ্বীপ স্টেট জেনারেল হাসপাতালের শল্য চিকিৎসক বকুলচাঁদ শেখ। তিনি বলেন, এই ওয়াটার বেল সিস্টেম একটা নিয়মানুবর্তিতা। জল পানের ক্ষেত্রে ছাত্রছাত্রীদের নিয়ম মেনে চলা জরুরি। এতে তাদের শরীরে জলের ঘাটতি অনেকটাই দূর হবে। স্কুলে তারা সুস্থ থাকবে। তিনি ছাত্রছাত্রীদের নানা শারীরিক সমস্যার বিষয়ে সহযোগিতার আশ্বাস দেন। প্রধান শিক্ষক হিরণ শেখ বলেন, রাজ্য সরকারের নির্দেশে পয়লা বৈশাখ বাংলা দিবস হিসেবে উদযাপিত হয়েছে। ওইদিন রবিবার হওয়ায় বিদ্যালয় বন্ধ ছিল। এদিন আমরা ছাত্রছাত্রীদের নিয়ে প্রভাতফেরি, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালন করছি। এদিন সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী ছাত্রছাত্রীদের জন্য স্পেশাল মিড ডে মিলে মুরগির মাংস ও রসগোল্লার ব্যবস্থাও করা হয়। মার্চ-এপ্রিল মাস থেকেই তাপমাত্রা বাড়ছে। ইতিমধ্যেই দেশের আবহাওয়া দপ্তর থেকে বিশেষ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তাপপ্রবাহের জেরে ছাত্রছাত্রীদের শরীর অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। এই অবস্থায় ওদের শরীর সুস্থ রাখতে ওয়াটার বেল সিস্টেম চালু করছি। নবদ্বীপ উত্তর চক্রের অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক জানবাস শেখ বলেন, মায়াপুরের স্কুলটি সবসময় নতুন ভাবনাকে সঙ্গে নিয়ে এগিয়ে চলেছে। বিদ্যালয় পরিচালনার ক্ষেত্রে ছাত্র উপযোগী আধুনিক ভাবনার প্রয়োগ ঘটছে। নিজস্ব চিত্র