যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
স্থানীয় বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন বেলা ১১টায় সভা শুরুর কথা থাকলেও দলের সর্বভারতীয় সভাপতি আসেন দুপুর সাড়ে ১২টার পর। সভামঞ্চ থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার দূরে পাড়শালিকা গ্রামে তাঁর হ্যালিপ্যাড তৈরি ছিল। সেখান থেকে তিনি গাড়ি করে সভায় আসেন। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করার পর প্রধান বক্তা না আসায় অনেকেই হতাশ হন।
জেপি নাড্ডা বলেন, গত ১০ বছরে দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা বিশ্বের মধ্যে পাঁচ নম্বরে পৌঁছেছে। আগামীতে তিন নম্বরে আসতে চলেছে। তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে তিনি বলেন, দেশের সমস্ত পঞ্চায়েতে বছরে পাঁচ কোটি টাকা পর্যন্ত উন্নয়নের জন্য দেওয়া হয়। কিন্তু এই রাজ্যে সেই টাকা ঠিকভাবে খরচ হয় না। আবাস যোজনা প্রকল্পে ৫৬ হাজার ঘর দেওয়া হয়েছে এরাজ্যে। অথচ মানুষ ঠিকভাবে পান না। আয়ুষ্মান প্রকল্প এখানে চালু করতে দিচ্ছে না সরকার। অথচ যাঁর বয়স ৭০ পেরিয়েছে তিনিই এই প্রকল্পের আওতায় আসতে পারবেন। কলকাতাকে স্মার্ট সিটি করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার ৯৪০ কোটি টাকা দিয়েছে। আইনশৃঙ্খলার অবনতি ঘটেছে রাজ্যে। সন্দেশখালিতে মহিলাদের অসম্মান করা হয়েছে। রাজ্য সরকার সেখানকার অভিযুক্তদের বাঁচানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে।
নাড্ডা আরও বলেন, কংগ্রেস অনুপ্রবেশকারীদের পক্ষ নিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ এদেশে এসেছেন। কিন্তু কংগ্রেস অনুপ্রবেশকারীদের প্রতি নরম মনোভাব দেখাচ্ছে। কংগ্রেস দেশের ক্ষতি করছে।