বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
উল্লেখ্য, ১৭৬৬ সালে বর্ধমানের মহারাজাদের হাত ধরে এই গোপাল জিউ মন্দির গড়ে ওঠে। ২৫টি চূড়া বিশিষ্ঠ এই প্রাচীন টেরাকোটার মন্দিরটি ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগের অধীন। বাসিন্দাদের দাবি, বর্ধমান রাজাদের দৌলতে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে শিব, কৃষ্ণ সহ নানা মন্দির তৈরি হয়েছে। কিন্তু গোটা জেলায় এই একটিমাত্র গোপালদেব অধিষ্ঠিত মন্দির রয়েছে। কষ্টিপাথরের গোপাল মূর্তিটি ঘিরে ভক্তেরা সারাবছর বিভিন্ন উৎসবে মেতে ওঠেন। সেবা কমিটি গড়ে এলাকাবাসীরা তা পরিচালনা করেন। কমিটির সম্পাদক অরূপ ভট্টাচার্য বলেন, এমন সুদৃশ্য গোপাল জিউ মন্দির আর কোথাও রয়েছে বলে জানা নেই। বছরের নানা অনুষ্ঠানে স্থানীয় বাসিন্দা ছাড়াও দেশ-বিদেশ থেকে বহু পর্যটকরা আসেন। পুরাতত্ত্ব বিভাগের অধীনে থাকলেও মন্দিরটির বহু স্থাপত্য আজ ধ্বংসের পথে। আমরা চাই, পুরাতত্ত্ব বিভাগ প্রাচীন এই স্থাপত্যটির সংস্কারের দিকে নজর দিক।