বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
জেলা স্বাস্থ্যদপ্তরের প্রেস বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, জেলায় নতুন করে আক্রান্তদের মধ্যে হরিণঘাটা ব্লকের ২২ জন, চাকদহ ব্লকের ১৭ জন, কল্যাণী পুরসভার ১৬ জন, চাকদহ পুরসভা ও রানাঘাট-২ ব্লকের ১৩ জন করে, কৃষ্ণনগর পুরসভার ১০ জন, কৃষ্ণগঞ্জ ব্লকের ন’জন, চাপড়া ব্লকের আটজন, শান্তিপুর পুরসভা, শান্তিপুর ব্লক ও রানাঘাট-১ ব্লকের সাতজন করে, হরিণঘাটা পুরসভার ছ’জন, কৃষ্ণনগর-১ ও কৃষ্ণনগর-২ ব্লকের পাঁচজন করে, গয়েশপুর, হাঁসখালি, নাকাশিপাড়া ও তেহট্ট-২ ব্লকের চারজন করে, নবদ্বীপ পুরসভা, তেহট্ট-১ ও করিমপুর-২ ব্লকের তিনজন করে, নবদ্বীপ ব্লক, কুপার্স ক্যাম্প ও তাহেরপুর নোটিফায়েড এলাকার দু’জন করে এবং কালীগঞ্জ ব্লকের একজন রয়েছেন।
কৃষ্ণনগর শহরে ৪, ১২, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে বেশ কয়েকজন এই মারণ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। রানাঘাট শহরের ৭, ১০, ১৪ ও ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের একজন করে বাসিন্দা আক্রান্ত হয়েছেন।
রানাঘাট-২ ব্লকের বৈদ্যপুর-২ পঞ্চায়েত এলাকার ১০ জন ও আড়ংঘাটা, হিজুলি-১ ও ২ পঞ্চায়েত এলাকার একজন করে বাসিন্দার পজিটিভ রিপোর্ট এসেছে। শান্তিপুর শহরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ১৫ বছর বয়সি এক কিশোরী সহ তিনজন আক্রান্ত হয়েছেন। এছাড়াও শহরের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের তিনজন ও ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের একজন বাসিন্দার সংক্রমণ হয়েছে।
জেলায় মৃত্যুর হারও ঊর্ধ্বমুখী। সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে চাকদহে। মোট মৃত্যুর সংখ্যা ১৫। কৃষ্ণনগর শহরে সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। জেলাশাসক বিভু গোয়েল বলেন, পরিস্থিতির উপর আমাদের নজর আছে। মৃতদের মধ্যে বেশ কয়েকজন উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বাসিন্দাও রয়েছেন।