বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
সংবাদদাতা, বর্ধমান: কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারকে পাল্টিবাজের সরকার বলে মন্তব্য করলেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী। দুই সরকারের ধোঁকায় বিশ্বাস না করার জন্য দলীয় কর্মীদের পরামর্শ দেন তিনি। শনিবার বর্ধমান শহরের কার্জন গেটে জেলা কংগ্রেসের প্রচার কমিটির ডাকা এক সভায় বক্তব্য রেখে একথা তিনি বলেন, ২০১৪ সালের পর থেকে একটা প্রচার চলছে। যেন মোদি দেশকে ঢেলে সাজিয়েছেন। এই প্রচারে মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছেন। আসলে ব্যাপারটা কিন্তু তা নয়। স্বাধীনতার সময় আমরা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ ছিলাম না। বিদেশ থেকে খাদ্য আমদানি করতে হতো। সেই সময় দেশের সাক্ষরতার হার ছিল ১২ শতাংশ। এখন তা ৮০ শতাংশে পৌঁছেছে। দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। আমাদের দেশ পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনৈতিক দেশের স্বীকৃতি পেয়েছে। এই পৃথিবীতে মাত্র কয়েকটি দেশ আছে যাদের পারমানবিক অস্ত্র রয়েছে। এটা এমনি-এমনি হয়নি। দীর্ঘদিন যাঁরা দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, যাঁরা সরকার চালিয়েছেন তাঁদের পরিকল্পনায় দেশের এই অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে।
তিনি বলেন, এখন প্রচার করা হচ্ছে মোদির আমলে নাকি সব উন্নয়ন হয়েছে। মোদি জমানায় দেশে প্রতিদিন গড়ে ৩১ জন কৃষক আত্মঘাতী হচ্ছেন। বেকারত্বের জ্বালায় ১১ হাজার ছাত্র-ছাত্রী আত্মঘাতী হয়েছেন। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিল করা হয়েছে। তারপর সেখানে কেবলমাত্র বিদেশি ও মন্ত্রীরাই ঢুকতে পারছেন। সাধারণ মানুষ সেখানে ঢুকতে পারছেন না। সাধারণ মানুষের রুজি-রুটির সমস্যাকে আড়াল করতে এনআরসি, ৩৭০ ধারা নিয়ে প্রচার চালানো হচ্ছে। বিজেপি এনআরসি নিয়ে বিভাজনের রাজনীতি করছে। ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আর যিনি ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করেছেন, তাঁর নাম আব্দুল কালাম। নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতা না করা হলে আগামীদিনে তফসিলি জাতি, উপজাতি ও ওবিসিদের অধিকার কেড়ে নেওয়া হবে।
রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা করে অধীরবাবু বলেন, রাজ্যে চারটি শিল্প সম্মেলন হয়েছে। প্রতিবারই শিল্পপতিদের নিয়ে সম্মেলনের পর রাজ্যে কত টাকা বিনিয়োগ হতে চলেছে তা নিয়ে ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু, চার বছরে এক টাকাও রাজ্যে বিনিয়োগ হয়নি। বাংলায় শিল্প বন্ধ হয়ে গিয়েছে। পরিবর্তে দিদির ভাইদের কাটমানি শিল্প চালু হয়েছে। শুধু দিদির লোকেদেরই ‘কামাই’ আছে। সাধারণ মানুষের নেই। রাজ্যে মোদির বিরোধিতা করা হচ্ছে। আবার রাজভবনে মোদির সঙ্গে বৈঠকও হচ্ছে। এই দুই সরকারের ধোঁকায় বিশ্বাস করবেন না। কংগ্রেসই পারে দেশকে রক্ষা করতে।
তিনি বলেন, এখন প্রচার করা হচ্ছে মোদির আমলে নাকি সব উন্নয়ন হয়েছে। মোদি জমানায় দেশে প্রতিদিন গড়ে ৩১ জন কৃষক আত্মঘাতী হচ্ছেন। বেকারত্বের জ্বালায় ১১ হাজার ছাত্র-ছাত্রী আত্মঘাতী হয়েছেন। কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা বাতিল করা হয়েছে। তারপর সেখানে কেবলমাত্র বিদেশি ও মন্ত্রীরাই ঢুকতে পারছেন। সাধারণ মানুষ সেখানে ঢুকতে পারছেন না। সাধারণ মানুষের রুজি-রুটির সমস্যাকে আড়াল করতে এনআরসি, ৩৭০ ধারা নিয়ে প্রচার চালানো হচ্ছে। বিজেপি এনআরসি নিয়ে বিভাজনের রাজনীতি করছে। ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে পাকিস্তানকে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। আর যিনি ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করেছেন, তাঁর নাম আব্দুল কালাম। নাগরিকত্ব আইনের বিরোধিতা না করা হলে আগামীদিনে তফসিলি জাতি, উপজাতি ও ওবিসিদের অধিকার কেড়ে নেওয়া হবে।
রাজ্য সরকারের তীব্র সমালোচনা করে অধীরবাবু বলেন, রাজ্যে চারটি শিল্প সম্মেলন হয়েছে। প্রতিবারই শিল্পপতিদের নিয়ে সম্মেলনের পর রাজ্যে কত টাকা বিনিয়োগ হতে চলেছে তা নিয়ে ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু, চার বছরে এক টাকাও রাজ্যে বিনিয়োগ হয়নি। বাংলায় শিল্প বন্ধ হয়ে গিয়েছে। পরিবর্তে দিদির ভাইদের কাটমানি শিল্প চালু হয়েছে। শুধু দিদির লোকেদেরই ‘কামাই’ আছে। সাধারণ মানুষের নেই। রাজ্যে মোদির বিরোধিতা করা হচ্ছে। আবার রাজভবনে মোদির সঙ্গে বৈঠকও হচ্ছে। এই দুই সরকারের ধোঁকায় বিশ্বাস করবেন না। কংগ্রেসই পারে দেশকে রক্ষা করতে।
