উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
এব্যাপারে এবিভিপির বাঁকুড়া জেলা সহ সভাপতি সোনুপ পাত্র বলেন, তৃণমূলের ছাত্র সংগঠন গায়ের জোরে কলেজগুলি দখল করে রেখেছে। আমরা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে কলেজের ছাত্র সংসদ দখল করতে চাই। প্রতিটি কলেজে ভোট করার দাবিতে আমরা সরব হয়েছি। এদিন ওন্দা ও সারেঙ্গা ব্লকের দুটি কলেজে আমাদের সংগঠনের সদস্যরা নিজেদের উপস্থিতি জানান দিয়েছে। আগামী দিনে বাকি ২২টি কলেজেও আমরা যাব। বর্তমানে কলেজের ছাত্র সংসদগুলি কার্যত দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসের আখড়া হয়ে উঠেছে। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের হাত থেকে সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের রক্ষা করতেই আমরা ময়দানে নেমেছি।
তৃণমূল ছাত্র পরিষদের বাঁকুড়া জেলা সভানেত্রী চুমকি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, বিজেপির কিছু লোক বহিরাগতদের সাহায্যে লাঠি ও রড নিয়ে কলেজ দখলে নেমেছে। ওদের সঙ্গে কোনও ছাত্র নেই। এভাবে অগণতান্ত্রিক উপায়ে ছাত্রসংসদ দখল করা যায় না। আমরা প্রতিরোধ গড়ে তোলার শক্তি রাখি। কিন্তু আপাতত প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়ে পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে। বর্তমানে জেলার ২৪টি কলেজ আমাদের দখলে রয়েছে। বিরোধীরা প্রার্থী দিতে না পারায় ছাত্র সংসদের নির্বাচন হয়নি। তাতে আমাদের দোষ কোথায়?
বাঁকুড়ার পুলিস সুপার কোটেশ্বর রাও বলেন, এদিন খবর পেয়ে দুটি কলেজেই স্থানীয় থানার পুলিস পৌঁছয়। পুলিস দেখে এবিভিপির লোকজন পালিয়ে যায়। আমরা পরিস্থিতির উপর নজর রাখছি।