উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
উপাচার্য নিমাইচন্দ্র সাহা বলেন, ৩৭তম সমাবর্তন উৎসবে সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় এবং স্বপ্না বর্মণকে আমরা ডিলিট দেব। এছাড়াও দু’জনকে ডিএসসি প্রদান করা হবে। রাজ্যপাল তালিকা অনুমোদন করে দিয়েছেন।
গত ১২ফেব্রুয়ারি বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৭তম সমাবর্তন উৎসব হওয়ার কথা ছিল। সেইমতো যাবতীয় প্রস্তুতি সেরে ফেলা হয়েছিল। সম্ভাব্য পদকপ্রাপকদের উত্তরীয় বিলি হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু, শেষ মুহূর্তে সমাবর্তন উৎসবে যোগ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য। সমাবর্তন উৎসবের প্রস্তুতি নিয়ে বেশকিছু অভিযোগ উঠছিল। ডিএসসি এবং ডিলিট প্রাপকদের নাম কোর্ট কাউন্সিলের মিটিংয়ে অনুমোদন নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ ছিল। তাছাড়া সেই মুহূর্তে আর্টস ফ্যাকাল্টি এবং সায়েন্স ফ্যাকাল্টির ডিন ছিলেন না। অথচ সমাবর্তন উৎসবে দু’জন ডিনের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।
১২ফেব্রুয়ারি সমাবর্তন উৎসব স্থগিত হওয়ার পর বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ফের রাজভবনের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। রাজ্যপাল ২০জুন সময় দিতে পারবেন বলে জানানোর পর ওই তারিখে কনভোকেশন করার সিদ্ধান্ত নেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সেইমতো গত ২৭মে বিশ্ববিদ্যালয়ের এগজিকিউটভ কাউন্সিলের(ইসি) বৈঠকে সমাবর্তন উৎসবে গেস্ট ইন-চিফ, ডিএসসি এবং ডিলিট প্রাপকদের নামের তালিকা অনুমোদন গৃহীত হয়েছে। এরপর মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ কাউন্সিল অর্থাৎ কোর্ট কাউন্সিলের বৈঠকে সেই তালিকা অনুমোদন নেওয়া হয়েছে।