উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
প্রেস ক্লাবের সামনে মূলত চাকরি প্রার্থীদের অনশন, ধর্না, অবস্থান, বিক্ষোভ, মিছিল- মিটিং ঠেকাতেই কলকাতা পুলিসের এমন পদক্ষেপ বলে মনে করছেন এরাজ্যের মানবাধিকার কর্মীরা। উল্লেখ্য, চলতি বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি প্রেস ক্লাবের সামনে আচমকাই অনশনে বসেন ২০১৬ সালে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ওয়েটিং লিস্টে নাম থাকা প্রায় শ’চারেক চাকরিপ্রার্থী। এতে লোকসভা ভোটের মুখে বিব্রত হতে হয় প্রশাসনকে। শেষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরোধে ২৯ দিন পরে অনশন তুলে নেন আন্দোলনকারীরা। এরপর একই কায়দায় মাদ্রাসার ছাত্ররাও অনশনে বসেন।
ভোটের মুখে প্রেস ক্লাব এলাকায় আন্দোলনের ফলে এভাবেই বারেবারে ব্যাতিব্যস্ত হতে হয় প্রশাসনকে। এমনকী কলকাতা পুলিসের মাসিক ক্রাইম মিটিংয়ে এনিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন সিপি অনুজ শর্মা। এরপরই তড়িঘড়ি তৎকালীন পুলিস কমিশনার অনুজ শর্মা ১৪৪ ধারা জারি করেছিলেন। সেই ১৪৪ ধারার মেয়াদ শেষ হতেই ফের ২৭ জুলাই পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করা হল।
লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে, পূর্ব দিকে প্রেস ক্লাব পথ, পশ্চিম দিকে মেয়ো রোড ও নিউ রোড ক্রসিং (আরবিআই স্পোর্টস ক্লাব পর্যন্ত), উত্তর দিকে খিদিরপুর ক্লাব থেকে বিধান মার্কেট, দক্ষিণ দিকে এইচ আর বি সি ফরেস্ট পর্যন্ত মেয়ো রোড এই ১৪৪ ধারার আওতায় রয়েছে।