উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে বাধার মধ্য দিয়ে অগ্রসর হতে হবে। কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ যোগ। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
রুমাদেবীর মা বৃন্দা মঠ জানান, রাত দেড়টা নাগাদ রুমা বাড়ির বাইরে কানে হেডফোন লাগিয়ে কথা বলছিলেন। সেসময়ই পিছন থেকে এসে কোপ বসিয়ে দেয় মৃত্যুঞ্জয়। রুমার চিৎকারে লোক জড়ো হতে অভিযুক্ত পালিয়ে যায়। চিৎকার শুনে ঘর থেকে বেরিয়ে এসে মাকে মৃত্যুশয্যায় কাতরাতে দেখেছে দম্পতির একমাত্র মেয়ে অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী সুস্মিতা। তার কথায়, বাবা খালি মাকে সন্দেহ করত। আমাকে বলত তুই লক্ষ্য রাখতে পারিস না। আমাকেও গালাগালি করত। অনেকবার বলেছে তোর মাকে শেষ করে দেব। কিন্তু, সত্যি এরকম করবে বুঝতে পারিনি। এদিন সেখানে গিয়ে দেখা গেল, ওই ঘটনার পর এলাকা থমথমে হয়ে রয়েছে। টালির চালার বাড়ির দেওয়ালে রক্তের দাগ লেগে রয়েছে। অষ্টমী মঠ নামে রুমাদেবীর এক আত্মীয়া জানান, দেখলাম রুমাদি রক্তে ভেসে যাচ্ছে। বলছিল, আমাকে হাসপাতালে নিয়ে চল। আর মেয়ের দিকে বারবার দেখছিল। রুমাদেবীর কাকা সদানন্দ মঠ জানান, মৃত্যুঞ্জয় ঠিক মতো কাজ করত না। সেজন্য সংসার চালাতে রুমাকে আয়ার কাজ করতে হত। অসুখ আছে বলে ও নিজে কাজ করত না, আবার রাতে কাজ করে বলে খালি আমাদের মেয়েকে সন্দেহ করত।