কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ
প্রসঙ্গত, আরএসপি নেতা আবুল হাসনাত ২০০১ ও ২০০৬সালে জঙ্গিপুর বিধানসভা কেন্দ্রে থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি আরএসপির জেলা কমিটির সদস্য ছিলেন। এদিন তিনি বলেন, দীর্ঘ দু’দশক বামপন্থী রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। আমি আমার দলের বিরুদ্ধে কোনও মন্তব্য করতে চাই না। তবে, দেশ ও রাজ্যজুড়ে অপশাসন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। তা রুখতেই কংগ্রেসে যোগ দিলাম। শীঘ্রই জঙ্গিপুরে সভা করে আরও তিন হাজার জনকে কংগ্রেসে যোগদান করাব। অধীরবাবু বলেন, ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজন তৃণমূল কর্মী কংগ্রেসে যোগ দিয়েছেন। আরও ৮০শতাংশ তৃণমূল অপেক্ষা করছেন কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার জন্য। তাঁদের মন কংগ্রেসে পড়ে আছে। এই অবস্থায় বামপন্থী নেতা আবুল হাসনাত দলে যোগ দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন জেলায় কংগ্রেস শক্তিশালী হচ্ছে। শীঘ্রই জেলায় কংগ্রেসের বসন্ত আসবে।
এদিন সন্ধ্যায় বহরমপুরের সলুয়াডাঙায় আর একটি সভা করেন অধীরবাবু। সেই সভায় কয়েকজন যুব তৃণমূল কর্মী যোগ দিয়েছেন বলে কংগ্রেস নেতারা দাবি করেন। এদিকে আরএসপির জেলা সম্পাদক বিশ্বনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, প্রাক্তন বিধায়কের দল বদল নিয়ে কিছু বলার নেই। তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি অশোক দাস বলেন, আরএসপির ওই অচল নেতাকে নিয়ে অধীরবাবু বড় বড় বাতেলাবাজি করছেন। এতে তাঁর কোনও লাভ হবে না। লোকসভা ভোটে জেলার মাটি থেকে তিনি ফিনিস হয়ে যাবেন।