কর্ম, বিদ্যা ক্ষেত্রে উন্নতির যোগ। আয় ব্যয় ক্ষেত্রে সমতার অভাব। স্বাস্থ্য ভালো থাকলেও আঘাতযোগ থাকায় ... বিশদ
জানা গিয়েছে, রবিবার রাতের দিকে দেখা যায় ওই ষাঁড়টি তিনি পায়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে। আরেকটি পা সে মাটিতে ফেলতেই পারছে না। ষাঁড়ের সেই অসহায় অবস্থার সুযোগে তার পিছনে তাড়া করছে পথ কুকুরদের দল। তাদের আক্রমণের মুখে কার্যত অসহায় ওই ষাঁড়টি। বিষয়টি নজরে আসতে কয়েকজন নাগরিক জেলাশাসককে জানান সমস্যাটি। সঙ্গে সঙ্গে খবর যায় বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তর ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন বিভাগে। রাতেই পথ কুকুরদের হামলা থেকে রক্ষা করতে ষাঁড়টিকে কোনওমতে নিয়ে আসা হয় বাঁধরোডের উপরে এক নিরাপদ জায়গায়। সোমবার সকালে সরকারি পশু চিকিৎসালয়ে অস্ত্রোপচার হয় প্রাণীটির।
জেলাশাসক নীতিন সিঙ্ঘানিয়া বলেন, সংবেদনশীল মানুষরা ওই প্রাণীর অসহায় অবস্থার কথা আমাকে জানান রাতেই। এরপর বিভিন্ন দপ্তরের মাধ্যমে সমন্বয় সাধন করে ষাঁড়টির চিকিৎসা করা হয়েছে। আমরা প্রাণীটির শারীরিক কষ্ট লাঘব করতে পেরে খুশি। পশুপ্রেমী স্বপন মুখোপাধ্যায় বলেন, প্রাণীটির কষ্ট চোখে দেখা যাচ্ছিল না। প্রশাসন, বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তর ও প্রাণিসম্পদ বিকাশ বিভাগ যেভাবে তৎপরতার সঙ্গে কাজ করেছেন তাতে তাদের জন্য কোনও প্রশংসাই যথেষ্ট নয়। নিজস্ব চিত্র