পারিবারিক ধর্মাচরণে মানসিক শান্তি। পেশাদার আইনজীবী, বাস্তুবিদদের অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
গত তিনদিন বামনগোলা ব্লকের আদাবাড়ি, বটতলী, লালমাটি সহ বিভিন্ন এলাকায় প্রচারের পর শনিবার গাজোলের প্রত্যন্ত গ্রামে মতুয়া ও নমঃশূদ্রদের তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যেপাধ্যায়কে ভোট দেওয়ার আবেদনের পাশাপাশি বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করেন তিনি।
মুকুলের দাবি, নাগরিকত্ব দেওয়ার নামে বাংলাদেশি হিসেবে চিহ্নিতকরণের কাজ শুরু করেছে বিজেপি। প্রথমে ৬ নম্বর ফর্ম ফিলআপ করে ভোটার কার্ড দেওয়া হয়েছে। এখন নাগরিকত্বের ডকুমেন্ট হিসেবে বাংলাদেশের পাসপোর্ট, জন্ম সার্টিফিকেট, দলিল দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। অসমের দেখা গিয়েছে যারা নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেছিলেন, তাঁদের ভোটার কার্ডে নামের পাশে ‘ডি’ লেখা রয়েছে। অর্থাৎ আপনি বাংলাদেশি। লক্ষীর ভাণ্ডার যাতে বন্ধ না করতে পারে, সেদিকে নজর রেখে মা-বোনরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত শক্ত করুন।
এরপরই মুকুল অভিযোগ করেন, অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণের সময় মতুয়াদের ঠাকুরবাড়ি থেকে মাটি ও জল নিয়ে গিয়েছিল পুজোর জন্য। আরএসএস নেতারা সেই জল ও মাটি ফেলে দিয়েছেন। এত বড় অপমান কি করে মেনে নেবেন মতুয়ারা?
নমঃশূদ্র বোর্ডের চেয়ারম্যান মুকুলের বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন হবিবপুরের বিজেপি বিধায়ক জুয়েল মুর্মু। বলেছেন, নমঃশূদ্র ও মতুয়াদের মধ্যে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন মুকুলবাবু। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর উদ্বাস্তু নামটি কংগ্রেস আমলেই হয়েছিল। বিজেপি চায়, উদ্বাস্তু নাম উঠিয়ে ভারতের স্থায়ী নাগরিকত্ব দেওয়ার।
বিজেপির বিধায়কের দাবি, রাম মন্দিরে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ধর্মীয় স্থানের মাটি ও জল দিয়ে পুজো করা হয়েছিল।