পারিবারিক ধর্মাচরণে মানসিক শান্তি। পেশাদার আইনজীবী, বাস্তুবিদদের অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
বিজেপির কাছে এই আসনে প্রেস্টিজ ফাইট। দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত লড়াই করছেন। তাই এই আসনটি দলের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জয়ের বিষয়ে গেরুয়া শিবির আশাবাদী। অপর দিকে, তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রও দুঁদে রাজনীতিবিদ। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা ও দলের নিচুতলার সংগঠনে ভর করে তিনিও জিতবেন বলে ধরে নিচ্ছেন। সেক্ষত্রে রাজ্যে বিজেপির মুখ পুড়বে। যার প্রভাব দলের সংগঠনের উপরে পড়বে। বিপ্লব যদি হারেন, মন্ত্রী হয়তো থাকবেন। কিন্তু দিল্লির দরবারে যাওয়ার স্বপ্ন এবারের মতো পূরণ হবে না। জেলাতেও তাঁর রাজনৈতিক প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে পারে।
ফলে দুই দলের কাছেই অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ হতে চলেছে বালুরঘাটের ফল। অপেক্ষা এখন ৪ জুন পর্যন্ত।
বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, এখানে আমাদের ভালো ফল হবে সন্দেহ নেই। তবে ব্লক ধরে ধরে হিসেব এখনও শুরু হয়নি। প্রেস্টিজ ফাইট বলে কিছু নেই। তৃণমূল প্রার্থীর বরাবরই লম্ফঝম্প বেশী থাকে। কিন্তু ফল বেরোলেই তিনি টের পেয়ে যাবেন।
তৃণমূল জেলা সভাপতি সুভাষ ভাওয়ালের কথায়, আমরা পর্যালোচনা বৈঠক করব। বিধানসভা ভিত্তিক হিসেব করে বোঝা যাচ্ছে আমরাই এগিয়ে। বিপ্লব মিত্র ৪০ হাজার ভোটে জিতবেন।
আরএসপির রাজ্য সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য তথা কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সুচেতা বিশ্বাস বলেন, সাধ্যমতো চেষ্টা করেছি। আশা করছি নিজেদের ভোট ধরে রাখতে পারব।