পারিবারিক ধর্মাচরণে মানসিক শান্তি। পেশাদার আইনজীবী, বাস্তুবিদদের অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
সোমেন পাল, গঙ্গারামপুর: তাহলে কি গঙ্গারামপুর বিধানসভাই বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের ভাগ্য ঠিক করে দেবে? ভোটের দিন বিজেপি প্রার্থীর গতিবিধি যেন সেই ধারণাতেই সিলমোহর দিল।
তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রের গড় গঙ্গারামপুর শহরে শুক্রবার সারাদিন কাটালেন সুকান্ত। শহরের একাধিক বুথে ঘুরলেন। গঙ্গারামপুর শহরের বেসরকারি হোটেলে বসে জেলার ভোট পরিচালনা করতে দেখা গেল তাঁকে। হোটেল রুমে বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠকও করেন প্রার্থী।
শুক্রবার সকাল সকাল গঙ্গারামপুর শহরে ঢুকে পড়েন সুকান্ত। শহরের ৭, ৮ নং ওয়ার্ডে বিজেপির পোলিং এজেন্টকে বুথ থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ করে স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব। সেই খবর পেতেই ছুটে যান দলীয় প্রার্থী। ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ঢুকতেই তৃণমূল কর্মীরা ‘গো ব্যাক’ স্লোগান দেন। গঙ্গারামপুরের কাদিহাট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪১,৪২,৪৩ নম্বর বুথে রাজ্য পুলিসের সহযোগিতায় তৃণমূল কর্মীরা ভোটারদের বুথের ভিতরে নিয়ে যাচ্ছেন অভিযোগ পেতেই সেখানে যান সুকান্ত। জেলার অবজার্ভারকে মৌখিক অভিযোগ করেন। বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ, গঙ্গারামপুর থানার আইসি নিরপেক্ষ নন বলে নির্বাচন কমিশনের কাছে নালিশ করেছেন।
গঙ্গারামপুর শহরে দিনের বেশিরভাগ সময় কাটানোয় জেলার রাজনৈতিক মহল মনে করছে, গঙ্গারামপুর শহর ভাগ্য ঠিক করে দেবে বলে আন্দাজ করেছেন সুকান্ত। সেজন্য বিপ্লবের গড়ে ঘাঁটি গেড়ে বিশেষ নজরদারি চালালেন। বিকেলের পর সুকান্ত হরিরামপুর ও ইটাহারে ভোটের খোঁজ নিতে চলে যান।
২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে গঙ্গারামপুর শহরে প্রায় ১০ হাজার ভোটে লিড পায় বিজেপি। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে প্রায় ৫ হাজার ভোট লিড নিয়ে গঙ্গারামপুর শহরে ঘুরে দাঁড়ায় তৃণমূল। তবে, সেবার বিজেপি প্রার্থী ৪ হাজার ৫০০ ভোটে জয়ী হন।
সুকান্ত বলেন,আমাদের কাছে খবর ছিল গঙ্গারামপুর শহরে অশান্তি হতে পারে। তাই বিশেষ নজরদারি চালানো হয়েছে। গঙ্গারামপুরে বসেই জেলার ভোটের খবর নিয়েছি। গঙ্গারামপুর শহর এবারও বিজেপি প্রার্থীর জয়ের ক্ষেত্রে নির্ণায়ক ভূমিকা নেবে। শহর থেকে প্রায় ৩০ হাজার লিড হবে।
এদিকে বিপ্লব মিত্র নিজের শহর গঙ্গারামপুরে ভোট দিয়ে বালুরঘাটে চলে যান। সুকান্তর গড়ে বালুরঘাট, কুমারগঞ্জ, তপন বিধানসভায় দাপিয়ে ভোট পরিচালনা করেন তিনি। বিপ্লব বলেন, বিজেপি প্রার্থী গঙ্গারামপুর বসে থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে অশান্তি করার চেষ্টা করেছিলেন। সাধারণ মানুষ সজাগ থাকায় পঞ্চায়েতের মতো হিংসা ছড়াতে পারেননি। কেন্দ্রীয় বাহিনীও ভোটারদের মারধর করে ভয় দেখানোর চেষ্টা করে। তাতে লাভ হয়নি। আমরা গঙ্গারামপুর বিধানসভা তথা শহরের বুকে রেকর্ড লিড দেবো।
তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রের গড় গঙ্গারামপুর শহরে শুক্রবার সারাদিন কাটালেন সুকান্ত। শহরের একাধিক বুথে ঘুরলেন। গঙ্গারামপুর শহরের বেসরকারি হোটেলে বসে জেলার ভোট পরিচালনা করতে দেখা গেল তাঁকে। হোটেল রুমে বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠকও করেন প্রার্থী।
শুক্রবার সকাল সকাল গঙ্গারামপুর শহরে ঢুকে পড়েন সুকান্ত। শহরের ৭, ৮ নং ওয়ার্ডে বিজেপির পোলিং এজেন্টকে বুথ থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ করে স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব। সেই খবর পেতেই ছুটে যান দলীয় প্রার্থী। ৮ নম্বর ওয়ার্ডে ঢুকতেই তৃণমূল কর্মীরা ‘গো ব্যাক’ স্লোগান দেন। গঙ্গারামপুরের কাদিহাট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪১,৪২,৪৩ নম্বর বুথে রাজ্য পুলিসের সহযোগিতায় তৃণমূল কর্মীরা ভোটারদের বুথের ভিতরে নিয়ে যাচ্ছেন অভিযোগ পেতেই সেখানে যান সুকান্ত। জেলার অবজার্ভারকে মৌখিক অভিযোগ করেন। বিজেপি প্রার্থীর অভিযোগ, গঙ্গারামপুর থানার আইসি নিরপেক্ষ নন বলে নির্বাচন কমিশনের কাছে নালিশ করেছেন।
গঙ্গারামপুর শহরে দিনের বেশিরভাগ সময় কাটানোয় জেলার রাজনৈতিক মহল মনে করছে, গঙ্গারামপুর শহর ভাগ্য ঠিক করে দেবে বলে আন্দাজ করেছেন সুকান্ত। সেজন্য বিপ্লবের গড়ে ঘাঁটি গেড়ে বিশেষ নজরদারি চালালেন। বিকেলের পর সুকান্ত হরিরামপুর ও ইটাহারে ভোটের খোঁজ নিতে চলে যান।
২০১৯ সালে লোকসভা নির্বাচনে গঙ্গারামপুর শহরে প্রায় ১০ হাজার ভোটে লিড পায় বিজেপি। ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনে প্রায় ৫ হাজার ভোট লিড নিয়ে গঙ্গারামপুর শহরে ঘুরে দাঁড়ায় তৃণমূল। তবে, সেবার বিজেপি প্রার্থী ৪ হাজার ৫০০ ভোটে জয়ী হন।
সুকান্ত বলেন,আমাদের কাছে খবর ছিল গঙ্গারামপুর শহরে অশান্তি হতে পারে। তাই বিশেষ নজরদারি চালানো হয়েছে। গঙ্গারামপুরে বসেই জেলার ভোটের খবর নিয়েছি। গঙ্গারামপুর শহর এবারও বিজেপি প্রার্থীর জয়ের ক্ষেত্রে নির্ণায়ক ভূমিকা নেবে। শহর থেকে প্রায় ৩০ হাজার লিড হবে।
এদিকে বিপ্লব মিত্র নিজের শহর গঙ্গারামপুরে ভোট দিয়ে বালুরঘাটে চলে যান। সুকান্তর গড়ে বালুরঘাট, কুমারগঞ্জ, তপন বিধানসভায় দাপিয়ে ভোট পরিচালনা করেন তিনি। বিপ্লব বলেন, বিজেপি প্রার্থী গঙ্গারামপুর বসে থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে অশান্তি করার চেষ্টা করেছিলেন। সাধারণ মানুষ সজাগ থাকায় পঞ্চায়েতের মতো হিংসা ছড়াতে পারেননি। কেন্দ্রীয় বাহিনীও ভোটারদের মারধর করে ভয় দেখানোর চেষ্টা করে। তাতে লাভ হয়নি। আমরা গঙ্গারামপুর বিধানসভা তথা শহরের বুকে রেকর্ড লিড দেবো।
