আপনার মনে ধর্মভাব জাগ্রত হবে। কর্মপ্রার্থীরা কর্মের সুযোগ পাবেন। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা হবে। অর্থ নিয়ে ... বিশদ
মাথাভাঙা শহরের বাসিন্দা দেবাশিস শিকদার বলেন, প্রতিবেশী কয়েকটি পরিবার মিলে আমরা এসেছি। এখানে এসে দেখি জলসঙ্কট। জল জোগাড় করতে গিয়ে নাজেহাল হয়ে পড়ি। বেশি টাকা দিয়ে টোটো ভাড়া করে এক-দেড় কিমি দূরে গিয়ে জল নিয়ে আসতে হয়েছে। আমবাড়ি পার্কের ইজারার দায়িত্বে থাকা রাজা আলম বলেন, আমরা পানীয় জলের সমস্যার কথা অনেকবার পঞ্চায়েত সমিতিকে জানিয়েছি। কিন্তু অবস্থার কোনও পরিবর্তন হয়নি। এখানে আসা লোকজন সমস্যায় পড়লে আমাদেরই খারাপ লাগে।
মাথাভাঙা-১ পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি মজিরুল হোসেন বলেন, আমবাড়ি পিকনিক স্পটে পানীয় জলের সমস্যার বিষয়টি আমাদের জানানো হয়েছিল। আমরা আলোচনা করে শীঘ্রই এর সমাধান করব।
মাথাভাঙা শহর থেকে প্রায় দু’কিমি দূরে সুটুঙ্গা নদীর ধারে মাথাভাঙা- ১ পঞ্চায়েত সমিতির নিয়ন্ত্রণে রয়েছে আমবাড়ি পিকনিক স্পটটি। সারা বছর মাথাভাঙা শহর সহ পার্শ্ববর্তী এলাকার অনেকেই আমবাড়িতে ঘুরতে আসেন। শীতকালে ছুটির দিনগুলিতে পিকনিক পার্টি আসায় কয়েক বছর ধরে আমবাড়িতে বেশকিছু পরিকাঠামো গড়ে তোলে পঞ্চায়েত সমিতি। কিন্তু পর্যাপ্ত পানীয় জলের ব্যবস্থা না থাকায় পিকনিক করতে আসা লোকজনকে চরম সমস্যায় পড়তে হয়। শুক্রবারও আমবাড়ি পিকনিক স্পটে দেখা গেল অনেকেই টোটোয় চেপে প্রায় এক কিমি দূরে গিয়ে রান্নার জল, খাবার জল নিয়ে আসছেন। এই পিকনিক স্পটটি স্থানীয় কয়েকজন যুবক ইজারা নিয়ে পরিচালনা করছে। তাদের দাবি, পঞ্চায়েত সমিতিকে পানীয় জলের বিষয়টি জানানো হয়েছে। কিন্তু তারপরও তারা পদক্ষেপ নেয়নি।