কর্মরতদের উপার্জন বৃদ্ধি পাবে। শরীর-স্বাস্থ্য ভালোই যাবে। পেশাগত পরিবর্তন ঘটতে পারে। শিল্পী কলাকুশলীদের ক্ষেত্রে শুভ। ... বিশদ
করোনা পরিস্থিতির মোকাবিলায় শিলিগুড়ি শহরে তৃণমূল কংগ্রেস ঝাঁপিয়ে পড়েছে। প্রতিদিন তারা বিভিন্নভাবে নাগরিকদের সহায়তা করছে। কিন্তু লোকসভা ভোটে এই শহর থেকে ব্যাপক লিড পেলেও এই মহামারী পরিস্থিতিতে বিজেপিকে ময়দানে সেভাবে দেখা যাচ্ছে না। এই শহরে দল কার্যত ঝিমিয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ। এদিন দলের সাংগঠনিক সভায় এ বিষয়েই আলোচনা করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
সভার পর বিজেপির শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলা কমিটির সভাপতি প্রবীণ আগরওয়াল বলেন, শিলিগুড়ির গ্রামীণ এলাকায় দলীয় কর্মসূচি চলছে। দলের বার্তা প্রায় ৫০ হাজার বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। তবে করোনা পরিস্থিতির জেরে শহরে দলীয় কর্মসূচি এখনও সেভাবে শুরু হয়নি। এদিন রাজ্য সভাপতির বৈঠকে আমরা বাড়তি অক্সিজেন লাভ করলাম। এবার শহরেও আমরা নামব।
অন্যদিকে, এদিন জলপাইগুড়িতে দিলীপ ঘোষ বৈঠক করেন। সেখানে নবীন বনাম প্রবীণের দ্বন্দ্ব চলছে। এই পরিস্থিতে ভোটের আগে অন্যদল থেকে নেতা কর্মীদের যোগদান অনেক সময় অস্বস্তি বাড়াচ্ছে গেরুয়া শিবিরকে। তৃণমূল কংগ্রেসে যাঁদের গ্রহণযোগ্যতা নেই তাঁদের বিজেপিতে নেওয়া হবে না। জলপাইগুড়িতে সাংগঠনিক বৈঠকে জেলা নেতৃত্বকে এমনই বার্তা দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপবাবু।
জলপাইগুড়ি শহরে ওই বৈঠকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি ছাড়াও ছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক রথীন্দ্রনাথ বসু, জেলা সভাপতি বাপি গোস্বামী প্রমুখ। পরে জেলা সভাপতি বলেন, সংগঠন নিয়ে রাজ্য সভাপতির সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। দলে স্বচ্ছতা বজায় রাখা হবে। তৃণমূল থেকে যাঁরা গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছেন তাঁদের কোনওভাবেই দলে নেওয়া হবে না।