কর্মরতদের উপার্জন বৃদ্ধি পাবে। শরীর-স্বাস্থ্য ভালোই যাবে। পেশাগত পরিবর্তন ঘটতে পারে। শিল্পী কলাকুশলীদের ক্ষেত্রে শুভ। ... বিশদ
এক মারাত্মক অভিপ্রায় নিয়ে প্রিয়ব্রত (অনিন্দ্য) হাজির হয় অধ্যাপক নীলকণ্ঠ চৌধুরীর (শান্তিলাল) কাছে। কী সেই অভিপ্রায়? প্রিয়ব্রত তার স্ত্রী পৃথাকে হত্যা করতে চায়! আর নীলকণ্ঠর কাছে আসার তার যথেষ্ঠ কারণও রয়েছে। নীলকণ্ঠ এমন এক বিষ আবিষ্কার করেছে, যা শরীরে প্রবেশ করলে আধ ঘণ্টার মধ্যে সেই ব্যক্তির মৃত্যু হয়। বিষের অস্তিত্ব ধরা পড়ে না কোনও ময়নাতদন্তে। কেন সে তার স্ত্রীকে খুন করতে চায়? এই বিষ আবিষ্কারের নেপথ্য রহস্য কী? থ্রিলারের ধারা কোথাও যেন সম্পর্কের গহীন স্রোতে মিশে যেতে থাকে।
২০১৩ সালে ‘কল্পায়ু’ নাট্যদলের অধীনে ‘বিষ’ নাটকটির নির্দেশনার দায়িত্বে ছিলেন জ্যোতিষ্মান। কিন্তু সেই নাটক অবলম্বনে হঠাৎ শর্ট ফিল্ম কেন? ‘আসলে এখন মহামারীর জন্য থিয়েটার বন্ধ। মানুষ গৃহবন্দি। আর এই নাটকটা দর্শকদের মধ্যে তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। তাই মনে হয়েছিল একটা ছবি তৈরি করতে পারলে ডিজিটাল মাধ্যমে দর্শকদের কাছে পৌঁছে যেতে পারব,’ বলছিলেন পরিচালক। ছবির চিত্রনাট্যকার অরুণাভ খাসনবীশ। প্রযোজনায় প্রবীর ও ধৃষ্টিষা চট্টোপাধ্যায়। আজ থেকে ছবির শ্যুটিং শুরু।