শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগমের সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে জটিলতা কিছুটা ... বিশদ
দল ছেড়ে নিজের নামে নতুন দল গড়েছেন জম্মু-কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী গুলাম নবি। বিট্টু বিজেপিতে যোগ দিয়ে মোদি সরকারে মন্ত্রী। এঁদের ছবি রেখে নিজেদের ‘উদার’ বলেই দাবি করেছে এআইসিসি। কিন্তু কংগ্রেস ছেড়ে নিজেদের সফল প্রমাণের পরেও ইন্দিরা ভবনে নেই শারদ পাওয়ার বা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোনও ছবি। কেন নেই? এ ব্যাপারে অবশ্য ‘উদার’ কংগ্রেসের মুখে কুলুপ। একটি রয়েছে মোদি বিরোধী ‘ইন্ডিয়া’ জোটের ফটো। ২০২৪ সালের ৫ জুন মল্লিকার্জুন খাড়্গের বাড়িতে তোলা ভিড়ে মেশা সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে পাওয়ার, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, অখিলেশ যাদব, সীতারাম ইয়েচুরিদের।
ছ’তলা বাড়িটির এক একটি তলায় দেওয়াল চিত্রণে বলা হয়েছে কংগ্রেসের ১৪০ বছরের ইতিহাসের কথা। স্থান পেয়েছে নেতাজি সুভাষচন্দ্রের ছবি। বর্তমান সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের ছবি যেমন রয়েছে, তেমনই রয়েছে প্রথম সভাপতি তথা অন্যতম প্রতিষ্ঠতা উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। কোথাও দেওয়াল জুড়ে মহাত্মা গান্ধী, বি আর আম্বেদকর, খান আবদুল গফফর খান, জওহরলাল নেহরু, ইন্দিরা গান্ধীর ছবি। এক একটি ঘরে মনমোহন সিং, নরসিমা রাও, রাজীব গান্ধী, ভিপি সিং, সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধীর ছবি। এমনকী প্রিয়াঙ্কা গান্ধীরও।
চার্চিলের সঙ্গে গান্ধীজির গোল টেবিল বৈঠক, রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে গান্ধীজি, আইনস্টাইনের সঙ্গে নেহরু-ইন্দিরা, সুভাষচন্দ্রের সঙ্গে নেহরুর মতো ২৪৬টি দুর্লভ ফটোগ্রাফ জ্বলজ্বল করছে। কিন্তু নেই সাম্প্রতিকালের প্রণব, প্রিয়, অধীর, মমতার মতো উল্লেখযোগ্য নেতানেত্রীর ছবি। এমনকী সব ভাষায় দলের নাম ফুটে ওঠা ডিসপ্লে
বোর্ডেও গোড়ায় ছিল না বাংলা। বিষয়টি পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেসের পক্ষ থেকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখানোর পর বাংলায় দলের নাম জোড়া হয়েছে।