শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগমের সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে জটিলতা কিছুটা ... বিশদ
কেন্দ্রীয় বঞ্চনা সত্ত্বেও বাংলার বাড়ি প্রকল্পে উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় প্রায় ৫৬ হাজার উপভোক্তার অ্যাকাউন্টে চলে এসেছে প্রথম ধাপের ৬০ হাজার টাকা। বনগাঁ থেকে বারাকপুর, সন্দেশখালি থেকে বারাসত—প্রতিটি এলাকাতেই উপভোক্তরা বাড়ি তৈরির কাজ শুরু করেছেন। নবান্নের তরফে প্রতিটি জেলায় অভিযোগ বক্স রাখতে বলা হয়েছে। তাতে উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় এখনও পর্যন্ত কমবেশি ৪০০টি অভিযোগ জমা পড়েছে। সেই মতো টাকা দেওয়ার আগে সার্ভে করা হয়। সিংহভাগ ক্ষেত্রেই অভিযোগের কোনও ভিত্তি পায়নি দপ্তর। আবার আবাসের টাকা দেওয়ার পরও বিক্ষিপ্তভাবে কিছু অভিযোগ এসেছে। সূত্রের খবর, অনেক উপভোক্তা নাকি আবাসের টাকা সঠিক কাজে ব্যবহার করছেন না বলে অভিযোগ। সেই অভিযোগ পাওয়ার পর সরেজমিনে এলাকা পরিদর্শন করে তদন্ত শুরু করে ব্লক বা জেলা প্রশাসন। সেই অভিযোগও কার্যত ভিত্তিহীন বলেই তথ্য উঠে এসেছে। তবে কিছু জায়গায় এখনও উপভোক্তারা টাকা নিয়ে বাড়ি তৈরি করতে পারেননি ইমারতি সামগ্রীর আচমকা দাম বেড়ে যাওয়ায়। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসনের এক কর্তা বলেন, ইমারতি সামগ্রীর দাম বেড়ে যাওয়ায় কিছুটা হলেও সমস্যা হচ্ছে। আমরা উপভোক্তাদের এ বিষয়ে পাশে থাকার আশ্বাস দিচ্ছি। তাঁদের সচেতন করা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, কোনওভাবেই যেন সাইবার প্রতারণার শিকার না হন। কেউ কোনও বিষয়ে ফোন করলে যেন ওটিপি শেয়ার না করেন। কিছু প্রশ্ন থাকলে সরাসরি ব্লক অফিসে এসে যোগাযোগ করার কথা বলে হচ্ছে। তবে, প্রত্যেকেই আবাসের টাকায় বাড়ি তৈরি করছেন। ওই কর্তা গল্পের ছলে বলেন, অনেক উপভোক্তা নিজেদের জমানো টাকা খরচ করে বাড়ির ছাদ ঢালাই করে নিচ্ছেন।