শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগমের সম্ভাবনা। সন্তানের কর্ম প্রাপ্তির সুখবর পেতে পারেন। কর্মক্ষেত্রে জটিলতা কিছুটা ... বিশদ
পুলিস সূত্রে খবর, দুই সন্তান দীপিকা (৬) ও দীপাংশু (৪)কে নিয়ে মালিয়াবাদে থাকতেন গীতা। তাঁর স্বামী প্রকাশ মুম্বইতে কাজ করেন। গত ১৫ জানুয়ারি গীতা ও দীপিকা বাড়িতে একাই ছিল। দীপাংশু এক আত্মীয়ের বাড়িতে ছিল। পরের দিন বাড়ির লোকজন গীতার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছিলেন না। বাড়িতে এসে ডাকাডাকির পরও সাড়াশব্দ মেলেনি। তখন মই বেয়ে উঠে জানলা দিয়ে দেখতেই মা-মেয়ের গলা কাটা দেহ নজরে আসে। অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে পুলিস। ওয়েস্ট জোনের ডিসিপি বিশ্বজিৎ শ্রীবাস্তব জানিয়েছেন, ঘটনাস্থল থেকে দু’টি মোবাইল ফোন উদ্ধার হয়। একটি সুইচ অফ। অন্যটি সাইলেন্ট। ফোনের কললিস্ট খতিয়ে দেখে জানা যায়, বিগত ১১ মাসে গীতা ও বিকাশের মধ্যে ১ হাজার ৬০০ বার কথা হয়েছে। গীতার ছেলেকে জিজ্ঞাসা করে জানা যায়, বিকাশ প্রায়ই তাদের বাড়িতে আসত। তারপরই অভিযুক্তকে আটক করে পুলিস। জেরায় সে জানিয়েছে, বিগত কয়েক বছরে গীতার জন্য অনেক টাকাপয়সা খরচ করেছে। কুয়েত থেকেও ফিরে আসে। কিন্তু, সপ্তাহ দু’য়েক আগে থেকে তাকে গীতার উপেক্ষার মুখে পড়তে হয়। এজন্য গত বুধবার সে গীতার কাছে গিয়েছিল। সেখানে দু’জনের মধ্যে ঝগড়া বেঁধে যায়। তারইমধ্যে রাগের মাথায় গীতা ও তাঁর মেয়েকে রান্না ঘরে ব্যবহৃত ছুরি দিয়ে গলা কেটে খুন করে বিকাশ।