ভারতীয় জাদুঘরের আধুনিকীকরণের কাজ নিয়ে একাধিক ভুল-ত্রুটি এবং কর্তৃপক্ষের গাফিলতি ছিল। সম্প্রতি প্রকাশিত ক্যাগের রিপোর্টে সেরকমই বলা হয়েছে। করা হয়েছে বিস্তর সমালোচনাও। কোন কোন বিষয়ে এবং কী কী অভিযোগ বা খামতি ছিল, সবই পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
বিষ প্রয়োগে মারা যাননি সুশান্ত সিং রাজপুত। জানাল এইমসের রিপোর্ট। মঙ্গলবার এই খবর স্বস্তি বাড়িয়েছে মাদক মামলায় ধৃত সুশান্তের বান্ধবী, অভিনেত্রী রিয়া চক্রবর্তীর। যদিও এদিন রিয়া ও তাঁর ভাই শৌভিকের জামিনের আবেদনে রায়দান স্থগিত রেখেছে বম্বে হাইকোর্ট।
তাহলে কি ভারতে করোনা সংক্রমণ সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে গিয়েছে? এবার অবনমনের পালা? কোভিড সংক্রমণের হার অন্তত তেমনটাই বলছে। গত ১৭ সেপ্টেম্বর থেকে আটদিনে দেশের গড় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৯৩ হাজার ১৯৯। তারপর থেকেই সংক্রমণ কমছে। আর গত আটদিনে তা কমে হয়েছে ৮৬ হাজার ২৭০।
কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
নয়াদিল্লি: কাজের চাপ বাড়ছে। প্রয়োজনীয় সংখ্যক কর্মী নেই। যার নিট ফল মামলা ঝুলে থাকছে সিবিআইয়ের হাতে। গত এক বছরে সিভিসির হিসেব, এমন মামলার সংখ্যা ৭০০-এর বেশি। রবিবার সিভিসির বার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, ২০১৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত ৭৪৪টি মামলার তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে এক বছরের বেশি সময় ধরে পড়ে রয়েছে। এরমধ্যে ৬৭৮টিই দুর্নীতি দমন (পিসি) আইনের সঙ্গে যুক্ত। এমন ২৫টি দুর্নীতি কাণ্ডের তদন্তভার পাঁচ বছর ধরে সিবিআইয়ের হাতে রয়েছে। সিভিসি জানিয়েছে, গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ১ হাজার ২৩৯টি মামলার তদন্তভার ছিল সিবিআইয়ের হাতে। মাত্র ৬০৮টি মামলায় এফআইআর এবং ১০২টি মামলার প্রাথমিক তদন্তের (পিই) কাজ শেষ করতে পেরেছে সিবিআই। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার তদন্তে এই দেরির কারণ হিসেবে একাধিক বিষয়কে দায়ী করেছে সিভিসি। সরকারি সংস্থাগুলির তদন্তে অসহযোগিতাকেই অন্যতম বড় কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এছাড়াও, নির্দিষ্ট সময়ে ফরেন্সিক ল্যাবের রিপোর্ট না পাওয়ার মতো বিষয়ও রয়েছে। সিবিআইয়ের কর্মী অভাবও তদন্ত ঝুলে থাকার অন্যতম কারণ।
