কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
শ্রমদপ্তর সূত্রের খবর, এই সার্ভিস ডিসপেন্সারিগুলির অনুমোদন কয়েক মাস আগেই দেওয়া হয়। কোভিড পরিস্থিতি তাতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তবে পরিষেবা বাড়াতে শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটক সম্প্রতি বৈঠক করে ডিসপেন্সারিগুলি দ্রুত তৈরি ও চালু করার নির্দেশ দেন। এই ভবনগুলি নির্মাণের জন্য ন্যূনতম পাঁচ কাঠা সরকারি জমির সন্ধান চেয়ে ইএসআই বিভাগের ভারপ্রাপ্ত ডিরেক্টর ১৯টি জেলার ডিএম’দের চিঠি দেন। চিঠিতে উল্লেখ না-থাকলেও আধিকারিকরা বলছেন, সরকারি জমি অমিল হলে অধিগ্রহণের মাধ্যমে তা জোগাড় করা যাবে। আপাতত উপযুক্ত বাড়ি ভাড়াতেও নেওয়া যাবে।
ইএসআই নিগমের আঞ্চলিক অফিস বলেছে, এখানে বিমাকৃত শ্রমিক প্রায় ২০ লক্ষ। তাঁদের চিকিৎসার জন্য ১৪টি মাঝারি ও বড় হাসপাতাল এবং ৬৩টি সার্ভিস ডিসপেন্সারি করা হয়েছে। হাসপাতাল বা ডিসপেন্সারি ভবন তৈরির খরচ বাদে ফি বছর চিকিৎসা পরিষেবা চালু রাখার জন্য নিগম রাজ্য সরকারের মাধ্যমে শ্রমিকপিছু ৩০০০ টাকা খরচ করে। শ্রমিক সংগঠনগুলি বলছে, ডিসপেন্সারি বাড়ানোর উদ্যোগ স্বাগত। কিন্তু আরও শ্রমিককে এই বিমার আওতায় আনতে বিশেষ অভিযান চালাতে হবে। নিগমের বোর্ড সদস্য সিটু নেতা প্রশান্ত নন্দীচৌধুরী এবং টিইউসিসি’র সাধারণ সম্পাদক এস পি তেওয়ারির কথায়, অনেক জেলায় অধিকাংশ শ্রমিকই ইএসআই আওতাভুক্ত নন। কারণ, প্রকল্পের সুবিধাগুলি সম্পর্কে তাঁরা অজ্ঞ।