কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
যৌথভাবে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা নিশ্চিত করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছিল। কিন্তু, তা লঙ্ঘন করে বেজিং নিজের মতো করেই সীমানা চিহ্নিত করেছে। যা ভারতের পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। এদিকে, পূর্ব লাদাখের পরিস্থিতির ব্যাখ্যা করেন বায়ুসেনা প্রধান আর কে এস ভাদোরিয়া। তিনি বলেন, এখানে যুদ্ধও নেই। শান্তিও নেই। নর্দান ফ্রন্টিয়ারের পরিস্থিতি যথেষ্ট থমথমে। বায়ুসেনা প্রধান বলেন, ভারত-চীন সংঘাতের আবহ তৈরি হতেই দ্রুততার সঙ্গে যে কোনও পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে তৈরি ছিল বায়ুসেনা।
সম্প্রতি বায়ুসেনায় যুক্ত হয়েছে পাঁচটি রাফাল যুদ্ধবিমান। এই সংযুক্তির ফলে বাহিনীর শক্তি অনেকটাই বেড়েছে বলে মত ভাদোরিয়ার। তাঁর কথায়, আমাদের হাতে সি-১৭ গ্লোবমাস্টার, চিনুক ও অ্যাপাচে হেলিকপ্টার রয়েছে। চলতি মাসে রাফাল যুদ্ধবিমান যুক্ত হওয়ায় ভারতের শক্তি অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে। তিনি বলেন, তেজসের দু’টি স্কোয়ার্ডনের অন্তর্ভুক্তি এবং সুখোই-৩০ একেআই যুদ্ধবিমানে অত্যন্ত কম সময়ে দেশীয় প্রযুক্তির সমরাস্ত্র যোগ করা অত্যন্ত আশাব্যাঞ্জক ব্যাপার। সেই সঙ্গে বায়ুসেনা প্রধান বলেন, ভবিষ্যতে যে কোনও সংঘাতে জেতার জন্য বায়ুসেনা ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমাদের প্রতিপক্ষের থেকে প্রযুক্তিগতভাবে এগিয়ে থাকতে হবে।
অন্যদিকে, অস্ত্র তৈরিতে আত্মনির্ভরতার উপর বিশেষ জোর দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। কিন্তু, সেনার অভ্যন্তরীণ এক রিপোর্টে সরকারি অস্ত্র প্রস্তুতকারী সংস্থার বিরুদ্ধে ত্রুটিপূর্ণ সমরাস্ত্র সরবরাহ করার অভিযোগ তোলা হয়েছে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০১৪ সাল থেকে ২০২০ সালে মধ্যে অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরি নিম্নমানের অস্ত্রশস্ত্র সরবরাহ করেছে। এর ফলে বাহিনীর প্রায় ৯৬০ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে।