কর্মলাভের যোগ রয়েছে। ব্যবসায়ী যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা দুযবে। ... বিশদ
বস্তুত বিগত এক সপ্তাহ ধরে কখনও মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করে, কখনও বিরোধী দলের নেতানেত্রীকে ফোন করে এবং অবশেষে সর্বদলীয় ভিডিও বৈঠক ডেকে প্রধানমন্ত্রী বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন, করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তিনি গোটা দেশকে একজোট করে অগ্রসর হওয়ার পক্ষপাতী। একা কেন্দ্রীয় সরকার কিংবা রাজ্য সরকারই কাজ করছে এরকম কোনও বার্তা যাতে না যায়, তা নিশ্চিত করতে কোনও রাজ্যের শাসক দল নয়, এমন দলকেও সমান গুরুত্ব দিতে আগামীকাল সর্বদলীয় বৈঠকে ডাকা হয়েছে। ওই বৈঠকে প্রত্যাশিতভাবেই বিভিন্ন দলের পক্ষ থেকে লকডাউন নিয়ে জানতে চাওয়া হবে। অর্থাৎ ১৪ এপ্রিলের পরও লকডাউন চলবে কি না, এটাই হবে অন্যতম জিজ্ঞাস্য। ইতিমধ্যেই তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও বলেছেন, আমরা কোনও ঝুঁকি নেব না। তাই ১৪ এপ্রিলের পরও আমাদের রাজ্যে লকডাউন থাকবে। উত্তরপ্রদেশ গতকালই জানিয়ে দিয়েছে যে, একজন করোনা আক্রান্তও যদি থাকেন, তাহলেই লকডাউন চালিয়ে যাওয়া হবে। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট বলেছেন, হঠাৎ গোটা দেশে লকডাউন উঠে যাক, এটা সঠিক নয়। তার থেকে লকডাউনের সময়সীমা বাড়ানো হোক কিংবা ধাপে ধাপে এলাকাভিত্তিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হোক।
রাজ্যগুলির চাপে কেন্দ্রকেও অবশ্যই ভাবতে বাধ্য হচ্ছে লকডাউনের মেয়াদ নিয়ে। ইতিমধ্যেই সাড়ে ৪ হাজার স্পর্শ করেছে আক্রান্ত। স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছে, রাজ্যগুলির প্রবণতা ভিন্ন। সাতটি রাজ্য সবথেকে বেশি আক্রান্ত। আজ কেন্দ্রীয় মন্ত্রিগোষ্ঠীরও বৈঠক হয়েছে। সেখানে সরকারের গৃহীত সিদ্ধান্ত ও আগামী দিনের রূপরেখা মন্ত্রীদের জানানো হয়েছে।