সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মক্ষেত্রে বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার ... বিশদ
ভয়াবহ ঘূর্ণীঝড়ের তাণ্ডবে সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে পুরী ও ভূবনেশ্বর। সরকারি উদ্যোগে দুই শহরে ত্রাণ সরবরাহ শুরু হলেও পানীয় জলের সঙ্কট চরমে পৌঁছেছে। ঝড়ে উড়ে গিয়েছে বাড়ির ছাদের জলের ট্যাঙ্ক। দুমড়ে মুচড়ে গিয়েছে সরকারি জল পরিষেবার পরিকাঠামোও। তা পুনর্গঠনে শ্রমিক মিলছে না দুই শহরেই। সেই সমস্যার সমাধানে এদিন এগিয়ে এসেছেন প্লাম্বাররা।
ওড়িশার কেন্দ্রাপাড়ার সিংহভাগ বাসিন্দাই কলমিস্ত্রির কাজ করেন। জীবিকা উপার্জনের এই পেশাই তাঁদের মূল ভরসা। বংশ পরম্পরায় তাঁরা এই পেশার সঙ্গে যুক্ত। রাজ্যের মধ্যে তাঁরা যেমন কাজ করেন তেমনই বহু শ্রমিক ভিনরাজ্যেও পাড়ি দেন। ফণীর তাণ্ডবের পর তাঁরা অনেকে বাড়ি ফিরে এসেছেন। এদিন জনস্বাস্থ কারিগরি দপ্তরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার বি কে বল জানিয়েছেন, কেন্দ্রাপাড়ার বহু কলমিস্ত্রি পুনর্গঠনের কাজে হাত লাগানোর আগ্রহ দেখিয়েছেন। রাস্তার পাইপ লাইন মেরামত থেকে শুরু বাড়ির ছাদে জলের ট্যাঙ্ক বসানো সহ প্রভৃতি কাজও শুরু করে দিয়েছেন অনেকেই। ভিনরাজ্যে এখনও যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। তাঁরা ফিরে এসে পুনর্গঠনের কাজে সরকারকে সহযোগিতা করবে। শুধু শ্রমিকই নন, রাজ্যের বেশকিছু প্লাম্বিং সংস্থাও এগিয়ে এসেছে বলে বি কে বল জানিয়েছেন।