সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মক্ষেত্রে বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার ... বিশদ
শ্রীনগর, ৯ মে (পিটিআই): রাজীব গান্ধী সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী মোদির ‘পয়লা নম্বর ভ্রষ্টাচারী’ মন্তব্য নিয়ে দেশজুড়ে শোরগোল চলছে। বিতর্কে নয়া মাত্রা দিলেন জম্মু ও কাশ্মীরের রাজ্যপাল সত্যপাল মালিক। বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী শুরুর দিকে দুর্নীতিগ্রস্ত ছিলেন না। পরে কিছু লোকের প্রভাবে তিনি বফর্স কেলেঙ্কারি মামলায় জড়িয়ে পড়েন।
প্রয়াত এক প্রধানমন্ত্রী প্রসঙ্গে এধরনের মন্তব্যের পর মোদির শিষ্টাচার নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন বিরোধীরা। এবার রাজ্যপাল পদে থাকা মালিকের মন্তব্য নিয়েও একই প্রশ্ন উঠতে শুরু করল। ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে বিক্ষুব্ধ বিজেপি নেতা অজয় আগরওয়ালের প্রকাশ করা একটি অডিও ক্লিপ। ৭৬ সেকেন্ডের ওই ক্লিপে সত্যপাল সিংকে বলতে শোনা যাচ্ছে, রাজীব গান্ধী দুর্নীতিগ্রস্ত ছিলেন না। সেই সময় বিভিন্ন জায়গায় যাওয়ার জন্য তাঁরা এআইসিসির কাছ থেকে টাকা পেতেন। কিন্তু বিনা প্রয়োজনে রাজীব সেই টাকা নিতেন না। এটা আমাকে অরুণ নেহরু বলেছিলেন। সেই ক্লিপ সামনে আসার পরই ইউ টার্ন নিলেন জম্মু ও কাশ্মীরের রাজ্যপাল। বৃহস্পতিবার তাঁর সাফাই, প্রথমে তিনি (রাজীব গান্ধী) দুর্নীতিগ্রস্ত ছিলেন না। কিন্তু পরে কিছু লোকের প্রভাবে বফর্স দুর্নীতি মামলায় জড়িয়ে পড়েন। সেই সব লোকের নাম আমি নেব না। মালিক আরও বলেন, বফর্স মামলার প্রেক্ষিতেই তিনি ও পিডিপি প্রতিষ্ঠাতা মুফতি মহম্মদ সইদ রাজ্যসভা থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। পরে জন মোর্চা গঠন করেছিলেন। রাজ্যপালের কথায়, সামগ্রিকভাবে এর অর্থ, রাজীবের বফর্স দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার কথা আমরা মেনে নিয়েছিলাম। প্রাথমিকভাবে তিনি ভালো ছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বফর্সের জন্য তিনিই দায়ী।
সত্যপাল মালিকের কাছে এদিন প্রশ্ন তোলা হয়, নির্বাচনের প্রচারে রাজীব গান্ধীর নাম জড়িয়ে দেওয়া উচিত কি না। জবাবে রাজ্যপাল বলেন, যদি প্রচারে মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহরুর নাম উঠতে পারে, তাহলে রাজীব গান্ধীর নামের উল্লেখ হতে পারে। রাজীবের ছেলে (রাহুল প্রসঙ্গে) যখন আপনাকে (মোদি প্রসঙ্গে) চোর বলছেন, তখন আপনি কি তাঁকে পূর্বসূরির কথা বলবেন না?
প্রয়াত এক প্রধানমন্ত্রী প্রসঙ্গে এধরনের মন্তব্যের পর মোদির শিষ্টাচার নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন বিরোধীরা। এবার রাজ্যপাল পদে থাকা মালিকের মন্তব্য নিয়েও একই প্রশ্ন উঠতে শুরু করল। ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে বিক্ষুব্ধ বিজেপি নেতা অজয় আগরওয়ালের প্রকাশ করা একটি অডিও ক্লিপ। ৭৬ সেকেন্ডের ওই ক্লিপে সত্যপাল সিংকে বলতে শোনা যাচ্ছে, রাজীব গান্ধী দুর্নীতিগ্রস্ত ছিলেন না। সেই সময় বিভিন্ন জায়গায় যাওয়ার জন্য তাঁরা এআইসিসির কাছ থেকে টাকা পেতেন। কিন্তু বিনা প্রয়োজনে রাজীব সেই টাকা নিতেন না। এটা আমাকে অরুণ নেহরু বলেছিলেন। সেই ক্লিপ সামনে আসার পরই ইউ টার্ন নিলেন জম্মু ও কাশ্মীরের রাজ্যপাল। বৃহস্পতিবার তাঁর সাফাই, প্রথমে তিনি (রাজীব গান্ধী) দুর্নীতিগ্রস্ত ছিলেন না। কিন্তু পরে কিছু লোকের প্রভাবে বফর্স দুর্নীতি মামলায় জড়িয়ে পড়েন। সেই সব লোকের নাম আমি নেব না। মালিক আরও বলেন, বফর্স মামলার প্রেক্ষিতেই তিনি ও পিডিপি প্রতিষ্ঠাতা মুফতি মহম্মদ সইদ রাজ্যসভা থেকে পদত্যাগ করেছিলেন। পরে জন মোর্চা গঠন করেছিলেন। রাজ্যপালের কথায়, সামগ্রিকভাবে এর অর্থ, রাজীবের বফর্স দুর্নীতিতে যুক্ত থাকার কথা আমরা মেনে নিয়েছিলাম। প্রাথমিকভাবে তিনি ভালো ছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বফর্সের জন্য তিনিই দায়ী।
সত্যপাল মালিকের কাছে এদিন প্রশ্ন তোলা হয়, নির্বাচনের প্রচারে রাজীব গান্ধীর নাম জড়িয়ে দেওয়া উচিত কি না। জবাবে রাজ্যপাল বলেন, যদি প্রচারে মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহরুর নাম উঠতে পারে, তাহলে রাজীব গান্ধীর নামের উল্লেখ হতে পারে। রাজীবের ছেলে (রাহুল প্রসঙ্গে) যখন আপনাকে (মোদি প্রসঙ্গে) চোর বলছেন, তখন আপনি কি তাঁকে পূর্বসূরির কথা বলবেন না?
