কাজকর্মে জটিলতা মুক্তি ও কর্মোন্নতি। অপচয়মূলক বা অপ্রত্যাশিত ব্যয় বাড়বে। পারিবারিক ক্ষেত্রে সুসম্পর্ক। ... বিশদ
রাজ্যের ৩৬টি সরকারি স্কুল থেকে তিন হাজার ৪০২ জন পরীক্ষার্থী উচ্চ মাধ্যমিক দিয়েছিলেন। পাশ করেছেন তিন হাজার ২৯৮ জন (পাশের হার ৯৬.১৯ শতাংশ)। আরও উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, প্রায় পাঁচ শতাংশ ছাত্র-ছাত্রী ৯০ শতাংশ বা তার বেশি নম্বর পেয়েছেন। ৮০ থেকে ৮৯ শতাংশ নম্বর পাওয়া ছাত্র-ছাত্রীর হার ১৮ শতাংশেরও বেশি। ৭০ থেকে ৭৯ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন ২৫ শতাংশ। ৮০ থেকে ৬৯ শতাংশ নম্বর পাওয়া ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ২৭ শতাংশেরও বেশি। পশ্চিমবঙ্গ সরকারি বিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সৌগত বসু বলেন, ‘প্রধান শিক্ষক, শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মী পদ প্রচুর ফাঁকা পড়ে রয়েছে। তা সত্ত্বেও টিচিং-লার্নিং পদ্ধতি সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার ফলে সাফল্য মিলেছে। তবে অকৃতকার্য ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা আরও কম হওয়া কাম্য ছিল। ৯০ থেকে ১০০ শতাংশ পাওয়া ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা আরও বাড়বে বলেও আশা ছিল।’