সপরিবারে অদূরবর্তী স্থানে ভ্রমণে আনন্দলাভ। কাজকর্মে কমবেশি ভালো। সাহিত্যচর্চায় আনন্দ। ... বিশদ
কোচবিহারে লোকালয়ে বাইসন বা বন্যপ্রাণী বের হওয়া নতুন কিছু নয়। এর আগেও বহুবার জঙ্গল ছেড়ে লোকালয়ে বাইসন এসেছিল। অতীতের ঘটনায় অনেকেই আহত হয়েছেন। এমনকী মৃত্যু পর্যন্তও হয়েছে। সাধারণত পাতলাখাওয়া বা জলদাপাড়ার জঙ্গল থেকে বাইসন লোকালয়ে চলে আসছে বলে বনদপ্তর সূত্রে খবর। এ সময় জঙ্গলের ঘাস শুকিয়ে যাওয়ায় এবং লোকালয়ের কৃষি জমিতে ভুট্টার চাষ হওয়ায় খাবারের জন্য বাইসন জঙ্গল থেকে বেরিয়ে আসে বলে বনকর্মীদের দাবি।
বনদপ্তরের কোচবিহারের এডিএফও বিজনকুমার নাথ বলেন, একটি বাইসন লোকালয়ে এসেছিল। বালাসিতে সেটিকে ট্রাঙ্কুলাইজ করা হয়। পরে পাতলাখাওয়ার জঙ্গলে পাঠানো হয়েছে। এরআগে নিশিগঞ্জ, ঘোকসাডাঙা, নিউ চ্যাংরাবান্ধা এলাকায় বাইসন ঢুকে পড়ে। জলদাপাড়ার জঙ্গল থেকে বাইসনগুলি এসেছিল বলে বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। বছর দু’য়েক আগে কোচবিহার শহর লাগোয়া টাকাগছে দু’টি বাইসন এসেছিল। নিজস্ব চিত্র